প্রোতাগোরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ রোবট যোগ করছে: fa:پروتاگوراس |
Rashid.naim (আলোচনা | অবদান) |
||
১২ নং লাইন: | ১২ নং লাইন: | ||
==জীবন== |
==জীবন== |
||
প্লেটো তার ডায়লগে প্রোতাগোরাস সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। খ্রিস্টপূর্ব ৪৮১ সালে প্রোতাগোরাস এবডেরায় জন্মগ্রহন করেন। প্রাথমিক জীবনে তিনি গ্রিসের বহু স্থান পরিভ্রমন করেন এবং শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এথেন্সে আসলে পেরিক্লিসের অনুগ্রহ লাভ করেন। পেরিক্লিস তাকে থুরি নামক একটি গ্রিক কলোনির সংবিধান লেখার দ্বায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন। এথেন্সে বসবাস করার সময় তিনি ঈশ্বর প্রসংগে একটি গ্রন্থ রচনা করলে তার বিরুদ্ধে ঈশ্বর নিন্দা ও নাস্তিকতার অভিযোগ আনা হয়। |
|||
==চিন্তা ও দর্শন== |
==চিন্তা ও দর্শন== |
||
==পাদটীকা== |
==পাদটীকা== |
১৪:০৯, ১৭ মার্চ ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রোতাগোরাস (প্রাচীন গ্রিক ভাষায় Πρωταγόρας প্রতাগোরাস্) (খ্রিস্টপূর্ব ৪৮১ – খ্রিস্টপূর্ব ৪২০) সফিস্ট সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক। সৃষ্টির অজানা রহস্য নয়, বরং মানুষকে মানদন্ড বিবেচনা করে সে আলোকে দর্শনের আলোচনা ও ভাষাবিজ্ঞানে অবদানের জন্য সুবিখ্যাত হয়ে আছেন। [১]
জীবন
প্লেটো তার ডায়লগে প্রোতাগোরাস সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। খ্রিস্টপূর্ব ৪৮১ সালে প্রোতাগোরাস এবডেরায় জন্মগ্রহন করেন। প্রাথমিক জীবনে তিনি গ্রিসের বহু স্থান পরিভ্রমন করেন এবং শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এথেন্সে আসলে পেরিক্লিসের অনুগ্রহ লাভ করেন। পেরিক্লিস তাকে থুরি নামক একটি গ্রিক কলোনির সংবিধান লেখার দ্বায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন। এথেন্সে বসবাস করার সময় তিনি ঈশ্বর প্রসংগে একটি গ্রন্থ রচনা করলে তার বিরুদ্ধে ঈশ্বর নিন্দা ও নাস্তিকতার অভিযোগ আনা হয়।
চিন্তা ও দর্শন
পাদটীকা
- ↑ Smart, Ninian (২০০০)। World Philosophies। Routledge। পৃষ্ঠা 132। ISBN 0-415-22852-2।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |