১জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shariful iea (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
১৮ নং লাইন: ১৮ নং লাইন:
{{Mobile phones}}
{{Mobile phones}}


{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:১জি}}
{{DEFAULTSORT:১জি}}
[[বিষয়শ্রেণী:মোবাইল টেলিযোগাযোগ]]
[[বিষয়শ্রেণী:মোবাইল টেলিযোগাযোগ]]

২৩:২৩, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

১জি বা ১-জি (ইংরেজি: 1G বা 1-G) বেতার টেলিফোন প্রযুক্তি, মোবাইল টেলিযোগাযোগের প্রথম বা প্রারম্ভিক পর্যায় কে বুঝিয়ে থাকে। এটা হল এনালগ টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা যা ১৯৮০ সালে প্রবর্তন করা হয় এবং ২জি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়েছিল। ২জি হল ডিজিটাল টেলিযোগাযোগ পদ্ধতি। ১জি এবং ২জি মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল, যে রেডিও সংকেত ১জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয় তা এনালগ, যখন ২জি নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা হয় তার ডিজিটাল রুপ। যদিও উভয় সিস্টেমের জন্য রেডিও টাওয়ার (যা হ্যান্ডসেট শুনা যায়) সংযোগ করতে ডিজিটাল সংকেত ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, এই ধরনের পদ্ধতি হল এনএমটি (নর্ডিক মোবাইল টেলিফোন), নর্ডিক দেশসমূহে ব্যবহৃত, যেমন সুইজারল্যান্ড, হল্যান্ড, পূর্ব ইউরোপ এবং রাশিয়া। এছাড়া এএমপিএস (উন্নত মোবাইল ফোন পদ্ধতি) উত্তর আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ায় ব্যবহার করা হয়।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

পূর্বসূরী
০জি
মোবাইল টেলিফোনি প্রজন্ম উত্তরসূরী
২জি