কবুল হ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৬৯ নং লাইন: | ৬৯ নং লাইন: | ||
{| class="wikitable sortable" style="font-size:100%" |
{| class="wikitable sortable" style="font-size:100%" |
||
|- style="text-align:center;" |
|- style="text-align:center;" |
||
! চরিত্রর নাম |
|||
! Characters Name |
|||
! মাতাপিতা |
|||
! Parents |
|||
! জীবিত/মৃত |
|||
! Present/Former |
|||
! অভিনয়ে |
|||
! Cast |
|||
|- |
|- |
||
| সানাম আহমেদ খান || |
| সানাম আহমেদ খান || আসাদ আহমেদ খান,জুয়া ফারুকী || বর্তমান || [[সুরভি জ্যোতি]] || |
||
==মেজর সাদ আফতাব খান== |
==মেজর সাদ আফতাব খান== |
০৯:৫০, ২৫ জুলাই ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কবুল হ্যায় | |
---|---|
চিত্র:Qubool Hai 17th Break Bumper Poster.png | |
ধরন | ইন্ডিয়ান সোপ অপেরা |
লেখক | জৈনেশ এজরদার ফয়জাল আকতার দিব্যা শরমা অপরাজিতা শরমা |
পরিচালক | অমনদীপ সিংহ আরিফ আলী অজয় এস মিত্র |
অভিনয়ে | নিচে দেখুন |
আবহ সঙ্গীত রচয়িতা | রাজু সিং |
উদ্বোধনী সঙ্গীত | কবুল হে |
মূল দেশ | ভারত |
মূল ভাষা | হিন্দি , উর্দু |
পর্বের সংখ্যা | ৭০৭ [১] |
নির্মাণ | |
প্রযোজক | গুল খান নিসার পারবেজ़ কারিশমা জৈন |
নির্মাণের স্থান | ভোপাল , মুম্বাই , আজমীর , তাজমহল |
ক্যামেরা সেটআপ | ৪ লায়ন্স |
মুক্তি | |
মূল নেটওয়ার্ক | জি টিভি |
মূল মুক্তির তারিখ | ২৯ অক্টোবর ২০১২ – বর্তমান |
বহিঃসংযোগ | |
ওয়েবসাইট |
কবুল হ্যায় (বাংলা: কবুল করলাম) ৪ লায়ন্স ফিল্মস প্রযোজিত এবং জি টিভিতে প্রচারিত একটি সোপ অপেরা। কাহিনীটি মুসলমান সমাজকে নিয়ে রচিত।[২][৩] কাহিনী শুরু হয় ভোপাল, মধ্য প্রদেশ, ভারতে। এপ্রিল ২০১৪ তে কাহিনী কিছুদিনের জন্য পাঞ্জাবে নিয়ে যাওয়া হয় যখন আসাদ জুয়ার মৃত্যুর ২০ বছর পরে তাদের মেয়ে সানামের কাহিনী শুরু হয়।[৪] কাহিনী পুনরায় বোপালে ফিরে আসে যখন সানাম বোপালের যে বাড়ি তার মা বাবার ছিল সেখানে আসে এবং তার যমজ বোন সেহের আহমেদ খানের অধ্যায় শুরু হয় (জুয়া, সানাম, সেহের তিন জনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুরভি জ্যোতি)।[৫][৬]
কাহিনীসংক্ষেপ
জয়া এবং আসাদের কাহিনী নিয়ে কুবুল হ্যায়র কাহিনীর সূচনা। জয়া একজন আধুনিক নারী। আসাদ সুশৃঙ্খল এবং ধার্মিক। সে জোয়ার চালচলন,আচার আচরণ পছন্দ করত না। আসাদের ছোটবেলার সঙ্গী তানভীর বেগমের আসাদের জীবনে আগমন এক নতুন অধ্যায় এর সূচনা করে। তানভীর সবসময় ধনী স্বামী খুঁজত। আসাদ তার জন্য মানানসই ছিল।তাই সে আসাদকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু ইতিমধ্যে জয়া তানভীরের পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়ায়। কারণ আসাদ এবং জয়া একে অপরকে ভালবেসে ফেলে এবং আসাদের আম্মি দিলশাদ আসাদ এবং জয়ার বিয়ে ঠিক করে। জয়া মনে করত তার বাবা বেঁচে আছেন এবং তিনি ভারতে আছেন। পরে জয়া জানতে পারে যে গফুর আহমেদ সিদ্দিকী তার বাবা। সিদ্দিকীর বাড়িতে যাওয়ার পর জয়া জানতে পারে বহু বছর পূর্বে রাজিয়া রাশেদ খানের গুড়িয়া ফ্যাক্টরিতে (পুতুল ফ্যাক্টরি/ডল ফ্যাক্টরি) এক মহিলাকে হত্যা করে। ঐ মহিলা ছিল জয়ার আম্মি।রাশেদ খানকে হত্যা করে তানভীর সমস্ত দোষ সিদ্দিকী সাহেবের উপর চাপিয়ে দেয়।পরে জয়া ও তার সৎ বোন হুমাইরা সব জানতে পারে এবং সত্যি সবার সামনে আনে।তানভীরকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।নিখাত,শিরিন ইউকে তে আয়ানের কাছে চলে যায়। হায়দার আর হুমাইরা দুবাই চলে যায়।
২ বছর পর
আসাদ এবং জয়ার দুই যমজ মেয়ের জন্ম হয়।সানাম আহমেদ খান এবং সেহের আহমেদ খান।নাজমা আর ইমরানের এক মেয়ে হয় হায়া ইমরান কুরাইশী।সেদিন ছিল আসাদ এবং জয়ার দুই যমজ মেয়ে সানাম এবং সেহেরের জন্মদিন।তারা স্কাইফের মাধ্যমে হুমাইরা এবং হায়দার ও নিখাতদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলে।এদিকে তানভীর পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পায়।পুলিশের কাছ থেকে ছাড়া পেয়ে তানভীর আসাদ,জয়া,নাজমা এবং সিদ্দিকী সাহেবকে হত্যা করে।
২০ বছর পর
পাঞ্জাব,ভারত
ভাগ্যক্রমে দিলশাদ এবং জয়ার যমজ মেয়ে সানাম,নাজমার মেয়ে হায়া বেঁচে যায় এবং সেহের হারিয়ে যায়।তারা পাঞ্জাব চলে যায়।সানাম কাজের সন্ধানে বোপাল আসে এবং ঐ বাড়িতে কাজ নেয় যে বাড়ি প্রথমে তার আম্মি আব্বুর ছিল।বর্তমানে সেখানে তানভীরের পরিবার বাস করে। বহু বছর পূর্বে তানভীর আহিলের বাবা নবাব সাহেবকে তার সম্পত্তি তানভীরের পুত্র রেহানের নামে করতে বলে।কিন্তু নবাব তার পত্র আহিলের নামে সব সম্পত্তি লিখে দেওয়ায় তানভীর নবাবকে খুন করে।কিন্তু দলিল পায় নি।কি করবে বুঝতে না পেরে আহিলের বিছানায় বন্দুক রেখে দিয়ে আহিলকে খুনি বলে।আহিলকে তানভীর বলে যে আহিল খুন করেছে কিন্তু সমস্ত দায়ভার তানভীর নিয়ে জেলে যাবে।তানভীর আহিলের মনে ভুল ধারণা ডুকয়ে দেয় যে সে নিজের আব্বুর খুনি এবং তানভীর ওকে নিজের ছেলের মত ভালবাসে।এই ভুল ধারণায় আহিল বড় হয়।তানভীর মুক্তি পায় এবং বাড়িতে আসে।তানভীরের একচোখ ছোট থেকে নষ্ট ছিল।আসাদ মারা যাওয়ার সময় তার অন্য চোখটি অন্ধ করে দেয়।ফলে সে সানামকে দেখতে পারে না।কিন্তু সানামের কথাবার্তায় তানভীরের মনে হত জয়া কথা বলছে।সানাম জানতে পারে না যে বাড়িটা তাদের ছিল এবং তানভীর তার পরিবারকে শেষ করে দিয়েছিল।কিছুদিন পর তানভীর সম্পত্তির জন্য সানামকে আহিলের সাথে ৩ মাসের জন্য বিয়ে করার কন্ট্রাক্ট করে।সানাম জানতে পারে তানভীর আহিলের সৎ মা এবং সে নবাব সাহেবের সম্পত্তির জন্য সব করছে।তানভীরকে দেখে দিলশাদ অসুস্থ হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলে।তাকে সিমলা নেওয়ার অজুহাতে দিলশাদ তাকে মেরে ফেলতে চায়।কারণ দিলশাদ বেঁচে থাকলে তানভীরের ২০ বছর আগের রহস্য সানাম জেনে যাবে। ইতিমধ্যে সানামের যমজ বোন সেহের বোপাল আসে যে বহুবর্ষ পূর্বে তার আম্মি আব্বুর হত্যার সময় হারিয়ে গিয়েছিল। সেহের নিজের আসল পরিচয় জানত না।সে নিজেকে সুনেরী নামের হিন্দু মহিলা পরিচয় দেয়।সানামও জানত না যে তার নিজের কোন যমজ বোন আছে।সেহের বোপাল আসে।সানাম আহিল সত্যিকারের ভালবেসে ফেলে এবং সিন্ধান্ত নেয় তারা নিকা (আক্দ) করবে।
রাজিয়া সানামকে কিটনাপ করে এবং সেহেরকে ৫০ লাখ রুপির বিনময়ে সানামের চরিত্রে অভিনয় করে সকল সম্পত্তি রাজিয়ার নামে করতে বলে।সেহের রাজি হয়।কিন্তু কিছুদিন পর সানাম পালিয়ে যায়।সানাম বাড়িতে আসে।কিন্তু সবাই সানামের বোন হায়া এবং রাহাতের আক্দতেতে যায়।সানাম রাজিয়ার কাছে জানতে পারে যে সুনেরীর চেহারা তার সাথে মিল আছে কারণ তারা যমজ বোন।দিলশাদকে সিমলা নেওয়ার সময় রাজিয়া তাকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং রাজিয়ার বোন বলে তাকে রাখে।দিলশাদ সুস্থ হয়ে উঠে এবং সেহেরকে সব সত্যি বলে।সেহের সানামকে বাঁচাতে যায়।কিন্তু রাজিয়া তাকেও সানামের সাথে বন্দি করে রাখে।তৎক্ষণাৎ রাজিয়া বিদ্যুতের শক খেয়ে মারা যায়।এদিকে সানাম এবং আহিলের রিয়েল নিকা শুরু হয়।দুলহান পালিয়ে গেছে ভেবে তানভীর আরেক সানামকে নিয়ে আসে।নতুন সানাম ছিল এক ছায়া যার হৃদয় নেই।যে এক কাল যাদুর অধিকারী।তানভীর এবং নতুন সানাম মিলে সানামকে মারতে চায়।তানভীর আহিলকে গুলি করতে চায়।কিন্তু গুলি গিয়ে তানভীর এবং ইমরানের নিজ পুত্র রেহানের বুকে লাগে এবং সে মারা যায়।তানভীর সেহেরকে কিটনাপ করে।সানাম বাঁচাতে গেলে ওকে সহ কিটনাপ করে এবং দুই যমজ বোনকে রাশেদ খানের গুরিয়া ফেক্টরিতে(পুতুল ফেক্টরি/ডল ফেক্টরি)নিয়ে যায়।সুলায়মানকে নতুন সানাম হত্যা করে।কিন্তু সুলায়মানের শেষ একটা চিঠি আহিলের কাছে পৌঁছে।চিঠিতে লেখা আছে আহিলের বাবার হত্যা রহস্য গুরিয়া ফেক্টরিতে আছে।আহিল ইন্টারনেটে গুরিয়া ফেক্টরি সম্পর্কে জানতে চার্চ করে।সেখানে সানামের বাবা আসাদ এবং মা জুয়ার ছবি থাকে।আহিল গুরিয়া ফেক্টরি যায়।সব সত্য আহিলের সামনে আসে।গুরিয়া ফেক্টরিতে আহিলের বাবা নবাব সাহেবকে বেঁচে আছে দেখে।
তানভীরের মৃত্যু হয়।মৃত্যুর পূর্বে সে জানতে পারে যে তার মেয়ে বেঁচে আছে।সে সানামকে বলে যে ওর মেয়ে আসবে প্রতিশোধ নিতে। কিছুদিন পর নতুন সানামের তৈরি জালে সেহের এক এক্সিডেন্টে মারা যায়।সেহেরকে বাঁচাতে গিয়ে সানাম আরেক এক্সিডেন্টের সম্মুখীন হয় এবং সে ভাগ্যক্রমে এক্সিডেন্টে পাকিস্তানে পৌঁছে যায়। উচ্চিপ্রদেশ পাকিস্তান
অভিনয়ে রয়েছেন
প্রধান চরিত্রে অভিনয়ে
- সুরভি জ্যোতি - সানাম আহমেদ খান ইব্রাহিম / জান্নাত সাদ খান/সেহের আহমেদ খান/ সুনেরী /জয়া ফারুকী খান/জয়া সিদ্দিকী খান
- বরুন তোরকী - মেজর সাদ আফতাব খান/মর্তুজা
- কারানবীর বোহরা - আহিল রেজা ইব্রাহীম
- অদিতি গুপ্তা - সানাম/নতুন সানাম(আহিলের দ্বিতীয় স্ত্রী)
- আম্রপালি গুপ্তা - নুর আফা/ফেক মিসবা সৈয়দ/শশী কাপুর/তানভীর ধানিশ খান/ফেক মেয়র সাহেবা/বেগম সাহেবা
- আলকা কোশাল - রাজিয়া গফুর আহমেদ সিদ্দিকী/মুমানি/রাজিয়া বি/পানকি দোকান
পুরানো চরিত্রে
- করন সিং গ্রোভার - আসাদ আহমেদ খান
- শালিনী কাপুর - দিলশাদ খান/দাদী/বাড়ি আম্মি
- শাহজাদ শেখ - রেহান ইমরান কোরাইশী
- সুরভি চন্দনা - হায়া রাহাত আনসারী/হায়া ইমরান কুরাইশী/হায়া আনসারী
- আলকা কোশাল - রাজিয়া গফুর আহমেদ সিদ্দিকী/মুমানি/রাজিয়া বি/পানকি দোকান
- কেটকি কদম - হুমাইরা সিদ্দিকী শেখ/হুমাইরা আহমেদ সিদ্দিকী
- কিঞ্জেল পান্ডে - সজিয়া রেজা ইব্রাহিম
- হর্শ ভাশিস্ট - আনুয়ার ফারুকী
- সুরভি বানজারা - শিরীন রাশেদ আহমেদ খান
- নিশি সিং - হাসিনা কুরাইশী/হাসিনা/হাসিনা বি/হাসিনা বিবি
- বিক্রম সিং চৌহান - ইমরান কুরাইশী
- বিদ্যা সিং - দাদী/বাড়ি বি/বাড়ি আফা
- দিগঙ্গনা সূর্যবংশী - নাজ্জাত আহমেদ খান
চরিত্র
চরিত্রর নাম | মাতাপিতা | জীবিত/মৃত | অভিনয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সানাম আহমেদ খান | আসাদ আহমেদ খান,জুয়া ফারুকী | বর্তমান | সুরভি জ্যোতি |
মেজর সাদ আফতাব খাননাম : *সাদ আফতাব খান পিতা : *আফতাব খান ফুফি : *ওয়াহিদা সৈয়দ বোন : *মিসবাহ সৈয়দ(ফুফাত বোন) ব্যাকগ্রাউন্ড থিমসকবুল হের ব্যাকগ্রাউন্ড থিমসমূহে সঞ্জীব শ্রীবাস্তব এবং রাজু সিং কন্ঠ প্রদান করেছেন।
পুরস্কার এবং মনোনয়ন
|