হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ Added {{notability}} and {{one source}} tags to article (TW) |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{notability|Biographies|date=এপ্রিল ২০১৪}} |
{{notability|Biographies|date=এপ্রিল ২০১৪}} |
||
{{one source|date=এপ্রিল ২০১৪}} |
{{one source|date=এপ্রিল ২০১৪}} |
||
<!-- দয়াকরে আলোচনায় অংশগ্রহণ না করে এই অপসারণ ট্যাগ মুছে ফেলবেন না।--> |
|||
'''হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়''' (১৮৩৮-১৯০৩) হিন্দু কলেজের ছাত্র এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। মধুসূদনের পরবর্তী কাব্য রচয়িতাদের মধ্যে ইনি সে সময় সবচেয়ে খ্যাতিমান ছিলেন। বাংলা মহাকাব্যের ধারায় হেমচন্দ্রের বিশেষ দান হচ্ছে স্বদেশ প্রেমের উত্তেজনা সঞ্চার। হেমচন্দ্রের প্রথম কাব্য চিন্তাতরঙ্গিনী (১৮৬১)। বীরবাহু (১৮৬৪), আশাকানন (১৮৭৬), সাঙ্গরূপক কাব্য, ছায়াময়ী (১৮৮০), বিবিধ কবিতা (১৩০০) ও বৃত্রসংহার (১৮৭৫) তাঁর অন্যান্য প্রধান কাব্যগ্রন্থ। 'বৃত্রসংহার' মহাকাব্য এবং কবির শ্রেষ্ঠ রচনা।<ref>[[রফিকুল ইসলাম (অধ্যাপক)|রফিকুল ইসলাম]] ও অন্যান্য সম্পাদিত; কবিতা সংগ্রহ; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; জুলাই ১৯৯০; পৃষ্ঠা- ৪৫১-৪৫২।</ref> |
'''হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়''' (১৮৩৮-১৯০৩) হিন্দু কলেজের ছাত্র এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। মধুসূদনের পরবর্তী কাব্য রচয়িতাদের মধ্যে ইনি সে সময় সবচেয়ে খ্যাতিমান ছিলেন। বাংলা মহাকাব্যের ধারায় হেমচন্দ্রের বিশেষ দান হচ্ছে স্বদেশ প্রেমের উত্তেজনা সঞ্চার। হেমচন্দ্রের প্রথম কাব্য চিন্তাতরঙ্গিনী (১৮৬১)। বীরবাহু (১৮৬৪), আশাকানন (১৮৭৬), সাঙ্গরূপক কাব্য, ছায়াময়ী (১৮৮০), বিবিধ কবিতা (১৩০০) ও বৃত্রসংহার (১৮৭৫) তাঁর অন্যান্য প্রধান কাব্যগ্রন্থ। 'বৃত্রসংহার' মহাকাব্য এবং কবির শ্রেষ্ঠ রচনা।<ref>[[রফিকুল ইসলাম (অধ্যাপক)|রফিকুল ইসলাম]] ও অন্যান্য সম্পাদিত; কবিতা সংগ্রহ; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; জুলাই ১৯৯০; পৃষ্ঠা- ৪৫১-৪৫২।</ref> |
||
০২:৪৩, ৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এক বা একাধিক অবদানকারী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে এই নিবন্ধের বিষয়বস্তু জীবনী সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্যতার নির্দেশাবলী অনুসরণ করে নাই। (এপ্রিল ২০১৪) |
এই নিবন্ধটির একটা বড়সড় অংশ কিংবা সম্পূর্ণ অংশই একটিমাত্র সূত্রের উপর নির্ভরশীল। (এপ্রিল ২০১৪) |
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৯০৩) হিন্দু কলেজের ছাত্র এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। মধুসূদনের পরবর্তী কাব্য রচয়িতাদের মধ্যে ইনি সে সময় সবচেয়ে খ্যাতিমান ছিলেন। বাংলা মহাকাব্যের ধারায় হেমচন্দ্রের বিশেষ দান হচ্ছে স্বদেশ প্রেমের উত্তেজনা সঞ্চার। হেমচন্দ্রের প্রথম কাব্য চিন্তাতরঙ্গিনী (১৮৬১)। বীরবাহু (১৮৬৪), আশাকানন (১৮৭৬), সাঙ্গরূপক কাব্য, ছায়াময়ী (১৮৮০), বিবিধ কবিতা (১৩০০) ও বৃত্রসংহার (১৮৭৫) তাঁর অন্যান্য প্রধান কাব্যগ্রন্থ। 'বৃত্রসংহার' মহাকাব্য এবং কবির শ্রেষ্ঠ রচনা।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ রফিকুল ইসলাম ও অন্যান্য সম্পাদিত; কবিতা সংগ্রহ; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; জুলাই ১৯৯০; পৃষ্ঠা- ৪৫১-৪৫২।