টমাস হেনরি হাক্সলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Khaled0147 (আলোচনা | অবদান) সৃষ্ট |
Khaled0147 (আলোচনা | অবদান) +বিষয়শ্রেণী:১৮২৫-এ জন্ম; +বিষয়শ্রেণী:১৮৯৫-এ মৃত্যু হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৪৬ নং লাইন: | ৪৬ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ প্রাণিবিদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ প্রাণিবিদ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:রয়েল সোসাইটির ফেলো]] |
[[বিষয়শ্রেণী:রয়েল সোসাইটির ফেলো]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮২৫-এ জন্ম]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯৫-এ মৃত্যু]] |
১৫:২৬, ১৯ জুন ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
টমাস হেনরি হাক্সলি | |
---|---|
জন্ম | ইলিং, মিডলসেক্স | ৪ মে ১৮২৫
মৃত্যু | ২৯ জুন ১৮৯৫ ইস্টবোর্ন, সাসেক্স | (বয়স ৭০)
জাতীয়তা | ইংরেজ |
নাগরিকত্ব | যুক্তরাজ্য |
মাতৃশিক্ষায়তন | সিডেনহাম কলেজ লন্ডন চেরিং ক্রস হাসপাতাল |
পরিচিতির কারণ | বিবর্তন, বিজ্ঞানশিক্ষা, অজ্ঞেয়বাদ, ম্যানস প্লেইস ইন নেচার |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | প্রাণিবিদ্যা; তুলনামূলক শারীরস্থান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | রয়েল নেভি, রয়েল কলেজ অব সার্জন্স অব ইংল্যান্ড, রয়েল স্কুল অব মাইন্স, রয়েল ইন্সটিটিউশন, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় |
উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | টমাস হোয়ার্টন জোনস |
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | মাইকেল ফস্টার |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | অ্যাডওয়ার্ড ফোর্বস চার্লস ডারউইন |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন | প্যাট্রিক জিডস হেনরি অসবোর্ন এইচ. জি. ওয়েলস ই. রে ল্যাঙ্কাস্টার উইলিয়াম হেনরি ফ্লাওয়ার অ্যালডস হাক্সলি জুলিয়ান হাক্সলি |
টমাস হেনরি হাক্সলি এফআরসি (৪ মে, ১৮২৫ – ২৯ জুন, ১৮৯৫) একজন প্রখ্যাত ইংরেজ জীববিজ্ঞানী, শিক্ষক এবং অজ্ঞেয়বাদ দর্শনের অন্যতম প্রবক্তা।[১] তিনি ছিলেন চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের অন্যতম সমর্থক। তিনি বিজ্ঞানী ও সাধারণ জনগণের কাছে এ তত্ত্বটি গ্রহণযোগ্য করার জন্য যে কারোর চেয়ে বেশি চেষ্টা করে গেছেন।[২] সে কারণে অনেকসময় তাকে ডাকা হয় ডারউইনের বুলডগ নামে।[১] কেবলমাত্র ডারউইনের সমর্থক হিসেবে হাক্সলি পরিচিতি পান নি, তিনি নিজেও ছিলেন একজন বড় মাপের জীববিজ্ঞানী। প্রাণিবিদ্যা ও জীবাশ্মবিজ্ঞানের ওপর হাক্সলির মৌলিক গবেষণা ছিল। এছাড়া তিনি ডারউইনের তত্ত্বের অনেকাংশের সমালোচনা করেন এবং এর একাধিক সমস্যা তুলে ধরেন।[২]
ধর্মতত্ত্ব সম্পর্কে নিজের ধারণা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে হাক্সলি অজ্ঞেয়বাদ দর্শনের প্রভূত উন্নয়ন সাধন করেন। ১৮৬৯ সালে তিনিই প্রথম ইংরেজি Agonist (অজ্ঞেয়বাদী) কথাটি প্রয়োগ করেন।[৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ Desmond, Adrian J.। "T.H. Huxley"। Encyclopaedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১০।
- ↑ ক খ Waggoner, Ben। "Thomas Henry Huxley (1825-1895)"। University of California Museum of Paleontology। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১০।
- ↑ Huxley T.H. 1889. Agnosticism: a rejoinder. In Collected Essays vol 5 Science and Christian tradition. Macmillan, London.
বহিঃসংযোগ
- Huxley, Thomas Henry (1825-1895) National Library of Australia, Trove, People and Organisation record for Thomas Huxley
- গুটেনবের্গ প্রকল্পে Thomas Henry Huxley-এর সাহিত্যকর্ম ও রচনাবলী (ইংরেজি)
- The Huxley File at Clark University - Lists his publications, contains much of his writing.
- Works by Thomas H. Huxley in audio format from LibriVox
- Stephen, Leslie (১৮৯৮)। "Thomas Henry Huxley"। Studies of a Biographer। 3। London: Duckworth & Co.। পৃষ্ঠা 188–219।
- Huxley review: Darwin on the origin of species The Times, 26 December 1859 p8–9.
- Huxley review: Time and life: Mr Darwin's "Origin of species." Macmillan's Magazine 1: 1859 p142–148.
- Huxley review: Darwin on the origin of Species, Westminster Review, 17 (n.s.) April 1860 p541–570.