ঠাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''ঠাট''' হচ্ছে হিন্দুস্তানী সঙ্গীতের এক ধরনের সাঙ্গীতিক প্রকাশ যা মূলতঃ রাগ সঙ্গীতকে শ্রেণীবদ্ধ করেছে। ঠাট এক বিশেষ শ্রেণীর স্বর সমগ্র। প্রতিটি ঠাটই ভিন্ন ভিন্ন শুদ্ধ ও বিকৃত সুরের সমন্বয়ে গঠিত। |
'''ঠাট''' হচ্ছে হিন্দুস্তানী সঙ্গীতের এক ধরনের সাঙ্গীতিক প্রকাশ যা মূলতঃ রাগ সঙ্গীতকে শ্রেণীবদ্ধ করেছে। ঠাট এক বিশেষ শ্রেণীর স্বর সমগ্র। প্রতিটি ঠাটই ভিন্ন ভিন্ন শুদ্ধ ও বিকৃত সুরের সমন্বয়ে গঠিত। |
||
পন্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখন্ডে ([[১৮৬০]]-[[১৯৩৬]]) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রাগ সমূহকে দশটি ঠাট বা শ্রেণীতে বিন্যস্ত করেছেন । মোটামুটিভাবে এই শ্রেণী বিভাজনই সর্বজন গৃহীত। এগুলো হচ্ছেঃ- |
[[পন্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখন্ডে]] ([[১৮৬০]]-[[১৯৩৬]]) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রাগ সমূহকে দশটি ঠাট বা শ্রেণীতে বিন্যস্ত করেছেন । মোটামুটিভাবে এই শ্রেণী বিভাজনই সর্বজন গৃহীত। এগুলো হচ্ছেঃ- |
||
*১. [[বিলাবল]] - স র গ ম্ প ধ ন র্স |
*১. [[বিলাবল]] - স র গ ম্ প ধ ন র্স |
১৭:২৪, ১৩ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ঠাট হচ্ছে হিন্দুস্তানী সঙ্গীতের এক ধরনের সাঙ্গীতিক প্রকাশ যা মূলতঃ রাগ সঙ্গীতকে শ্রেণীবদ্ধ করেছে। ঠাট এক বিশেষ শ্রেণীর স্বর সমগ্র। প্রতিটি ঠাটই ভিন্ন ভিন্ন শুদ্ধ ও বিকৃত সুরের সমন্বয়ে গঠিত।
পন্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখন্ডে (১৮৬০-১৯৩৬) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রাগ সমূহকে দশটি ঠাট বা শ্রেণীতে বিন্যস্ত করেছেন । মোটামুটিভাবে এই শ্রেণী বিভাজনই সর্বজন গৃহীত। এগুলো হচ্ছেঃ-
- ১. বিলাবল - স র গ ম্ প ধ ন র্স
- ২. খাম্বাজ - স র গ ম্ প ধ ন্ র্স
- ৩. কাফি - স র গ্ ম্ প ধ ন্ র্স
- ৪. আশাবরী - স র গ্ ম্ প দ্ ন্ র্স
- ৫. ভৈরবী - স র্ গ্ ম্ প দ্ ধ ন র্স
- ৬. ভৈরব - স র্ গ ম্ প দ্ ন র্স
- ৭. কল্যাণ - স র গ ম প ধ ন র্স
- ৮. মারওয়া - স র্ গ ম প ধ ন র্স
- ৯. পূরবী - স র্ গ ম প দ্ ন র্স
- ১০. টোড়ি - স র্ গ্ ম প দ্ ন র্স