পতাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী:পতাকা যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
বিষয়শ্রেণী:জাতীয় প্রতীক যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
১৪ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:প্রতীক]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রতীক]]
[[বিষয়শ্রেণী:পতাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:পতাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:জাতীয় প্রতীক]]


[[af:Vlag]]
[[af:Vlag]]

১৭:৫৩, ৭ নভেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। পতাকার অনুপাত ৩:৫

সচরাচর চারকোণা একটুকরো কাপড় বিশেষ কোনও রং, নকশা, প্রতিকৃতি এবং চিহ্নের দ্বারা কোনও আদর্শ কিংবা বার্তা বহন করলে এবং/অথবা বিশেষ কোনও গোষ্ঠী বা সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব করলে সেই কাপড়কে পতাকা বলে। প্রতিটি দেশের একটি করে স্বতন্ত্র জাতীয় পতাকা আছে।

ইতিহাস

লাতিন শব্দ 'ভেক্সিলাম' থেকে ফ্ল্যাগ বা পতাকা শব্দের উৎপত্তি, যার অর্থ ঝাণ্ডা। খ্রিস্টপূর্ব ৫৫০ থেকে ৩৩০ অব্দে পারস্যে এক ধরনের পতাকার প্রচলন ছিল। যুদ্ধক্ষেত্রে সেনাদল সমন্বয়ের কাজে প্রথম পতাকা ব্যবহার হয়েছিল। মধ্যযুগে পতাকার ব্যাপক প্রচলন শুরু হয়। শুধু রাষ্ট্রীয় প্রতীক হিসেবেই নয়, বিভিন্ন কাজের সমন্বয়ের জন্য নানা আয়তন, রং ও নকশায় এটা তৈরি করা হতো। ১৩ শতকে ডেনমার্কে রাষ্ট্রীয় পতাকার প্রচলন ঘটে। এটাকেই সবচেয়ে পুরনো রাষ্ট্রীয় পতাকা হিসেবে ধরা হয়। ১৬৩০ খ্রিস্টাব্দের পর এ ধরনের পতাকা তৈরিতে লাল, নীল ও সাদা রংয়ের ব্যবহারই বেশি দেখা যায়। ১৭৭৭ খ্রিস্টাব্দের ১৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি লাভ করে। ১৭৯৪ খ্রিস্টাব্দের ফ্রান্সে জাতীয় পতাকার উদ্ভব ঘটে। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২ মার্চ বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয়।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বাঙালি জাতি বা রাষ্ট্রের জাতীয় পরিচয়ের প্রতীক। গাঢ় সবুজ বর্ণের আয়তক্ষেত্রের মাঝখানে একটা ভরাট রক্তিম বৃত্ত নিয়ে এটা তৈরি। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০:৬। পতাকার মাঝখানের লাল বৃত্তটির ব্যাসার্ধ হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ৫ ভাগের একভাগ।

কালো পতাকা

কালো কাপড় কেটে কালো পতাকা তৈরী করা হয়। সাধারণভাবে কালো পতাকা শোকের প্রতীক। জাহাজে মৃত দেহ থাকলে কালো পতাকা উড়িয়ে দেয়া হয়। আবার জলদস্যুরাও তাদের নৌযানে কালো পতাকা ব্যবহার করতো।

প্রতিশব্দ: নিশান, ধ্বজা