ফরাসি ভারত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
+ |
+- |
||
৮৭ নং লাইন: | ৮৭ নং লাইন: | ||
১৬৬৮ থেকে ১৬৯৯ সাল পর্যন্ত ভারতে নিযুক্ত ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রধানকে ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত। ১৬৯৯ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত নিযুক্ত শাসনকর্তাকে ''গর্ভনর জেনারেল'' নামে সম্ভাষিত করা হত। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত শাসক প্রতিনিধিকে পুনরায় ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত। |
১৬৬৮ থেকে ১৬৯৯ সাল পর্যন্ত ভারতে নিযুক্ত ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রধানকে ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত। ১৬৯৯ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত নিযুক্ত শাসনকর্তাকে ''গর্ভনর জেনারেল'' নামে সম্ভাষিত করা হত। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত শাসক প্রতিনিধিকে পুনরায় ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত। |
||
{{অসম্পূর্ণ}} |
|||
[[ca:Índia Francesa]] |
[[ca:Índia Francesa]] |
||
[[cs:Francouzská Indie]] |
[[cs:Francouzská Indie]] |
১৮:২১, ৮ নভেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইষ্টাবেলেসমেন্টস ফ্রসে দ্য লি'ইন্দে (Établissements français de l'Inde) ফরাসী ভারত | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৭৫৯–১৯৫৪ | |||||||||
নীতিবাক্য: স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব (Liberté, Égalité, Fraternité) | |||||||||
জাতীয় সঙ্গীত: লা মার্সেই (La Marseillaise) | |||||||||
১৭৪১-১৭৫৪ সালের ফরাসী বিস্তার | |||||||||
অবস্থা | কলোনী | ||||||||
রাজধানী | পন্ডিচেরী | ||||||||
প্রচলিত ভাষা | ফরাসী, তামিল, তেলেগু, মালায়াম | ||||||||
গর্ভনর জেনারেল অব ফ্রেঞ্চ ইন্ডিয়া | |||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | সাম্রাজ্যবাদ | ||||||||
• ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিলুপ্তকরন | ১৭৫৯ | ||||||||
• ডি ফ্যাক্টো হস্তান্তর | ১ নভেম্বর ১৯৫৪ | ||||||||
আয়তন | |||||||||
১৯৪৮ | ৫০৮.০৩ বর্গকিলোমিটার (১৯৬.১৫ বর্গমাইল) | ||||||||
জনসংখ্যা | |||||||||
• ১৯২৯ | ২৮৮৫৪৬ | ||||||||
• ১৯৪৮ | ৩৩২০৪৫ | ||||||||
মুদ্রা | রুপি | ||||||||
আইএসও ৩১৬৬ কোড | IN | ||||||||
|
ফরাসী ভারত হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশে ফরাসীদের ঔপনিবেশিকতার দরুন দখল কৃত এলাকা। ভারতবর্ষের পন্ডুচেরী (বর্তমান পডুচেরী), কারিকল, যানানো (বর্তশান যানাম), মালাবার উপকূলের মাহে এবং বাংলাতে চন্দননগর এলাকা ফরাসী ভারত এলাকা নামে পরিচিতি ছিল।
ইতিহাস
১৬ শতকের শুরুতে ফরাসীরা ভারতবর্ষে আসার চেষ্টা করে। ১ম ফ্রাংকোর সময়ে দুটো বানিজ্যিক জাহাজ ভারতবর্ষে আসার চেষ্টা করে। ১৬০৪ সালে সম্রাট ৪র্থ হেনরী সর্বপ্রথম ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠনের অনুমতি দেয়।১৬১৫ সালের পর ফ্রান্স থেকে দুটা জাহাজ ভারতবর্ষে নোংগর করে। পরবর্তীতে একটি জাহাজ ফ্রান্সে পুনরায় গমন করে। ১৬৫৮ সালে পরিব্রাজক ও চিকিৎসক ফ্রাঙ্কোস বের্নিয়ার মুঘল সম্রাট আরঙ্গজেবের দরবারে ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৬৪২ সালে কার্ডিনাল রিচেলিউর পৃষ্টপোষকতাতে ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বা লা কোম্পাজিন ফ্রস্যে দেস ইন্ডিস অরিএন্টালেস গঠিত হয়। ১৬৬৮ সালে সুরাটে ফরাসী কোম্পানির প্রথম জাহাজ অবতরন করে। ১৬৭২ সালে সেইন্ট টমাস চন্দননগর থেকে ডাচদের বিতাড়িত করেন। ১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধে বাংলার নবাবকে ফরাসী জেনারেল মশিয়ে ডুপ্র্যে সহায়তা করেন। যুদ্ধে নবাবের পরাজয়ের দরুন বাংলাতে ফরাসীদের বাণিজ্য কুঠি ব্রিটিশরা দখল করে নেয়।
প্রশাসন
১৬৬৮ থেকে ১৬৯৯ সাল পর্যন্ত ভারতে নিযুক্ত ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রধানকে কমিশনার নামে ডাকা হত। ১৬৯৯ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত নিযুক্ত শাসনকর্তাকে গর্ভনর জেনারেল নামে সম্ভাষিত করা হত। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত শাসক প্রতিনিধিকে পুনরায় কমিশনার নামে ডাকা হত।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |