কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়
University of Kent | |||||||||||||
প্রাক্তন নাম | ক্যান্টারবারির কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় | ||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
নীতিবাক্য | লাতিন: Cui servire regnare est | ||||||||||||
বাংলায় নীতিবাক্য | শাব্দিক অনুবাদ: 'যাদের সেবা প্রদান করা হয় তারা রাজত্ব করবে' (বুক অফ কমন অনুবাদ: 'যার সেবা নিখুঁত স্বাধীনতা')[১] | ||||||||||||
ধরন | সরকারি | ||||||||||||
স্থাপিত | ৪ জানুয়ারি ১৯৬৫ | ||||||||||||
বৃত্তিদান | £৫.৫২৮ মিলিয়ন (২০১৮)[২] | ||||||||||||
আচার্য | গ্যাভিন এলসার[৩] | ||||||||||||
উপাচার্য | ক্যারেন কক্স[৪] | ||||||||||||
Visitor | ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ ex officio | ||||||||||||
শিক্ষার্থী | 19,265 (২০১৮/১৯)[৫] | ||||||||||||
স্নাতক | 15,550 (২০১৮/১৯)[৫] | ||||||||||||
স্নাতকোত্তর | 3,715 (২০১৮/১৯)[৫] | ||||||||||||
অবস্থান | |||||||||||||
শিক্ষাঙ্গন | অর্ধ-গ্রাম্য | ||||||||||||
পোশাকের রঙ | কেন্ট নীল ও কেন্ট লাল | ||||||||||||
অধিভুক্তি | ইউনিভার্সিটিজ ইউকে স্যান্টান্ডার নেটওয়ার্ক ইইউএ এসিইউ ইস্টার্ন এআরসি Universities at Medway | ||||||||||||
ওয়েবসাইট | kent | ||||||||||||
কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় (পূর্বে ক্যান্টারবারির কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়, সংক্ষেপে ইউকেসি) হল একটি আধা-কলেজিয়েট সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্ট, যুক্তরাজ্য ভিত্তিক। ১৯৪৫ সালের জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়টিকে তার রাজকীয় সনদ প্রদান করা হয় এবং পরের বছর রাজকুমারী মেরিনা, ডাচেস অব কেন্টকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম চ্যান্সেলর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়।[৬]
ক্যান্টারবারির উত্তরে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রধান ক্যাম্পাস ৩০০ একর (১.২ কিমি২) মধ্যে অবস্থিত পার্কের জমি, ৬,০০০ এরও বেশি শিক্ষার্থীর বাসস্থান, সেই সাথে কেন্টের মেডওয়ে এবং টনব্রিজের ক্যাম্পাস এবং ব্রাসেলস, এথেন্স, রোম এবং প্যারিসে ইউরোপীয় স্নাতকোত্তর কেন্দ্র।[৭] বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক, ১৫৮টি ভিন্ন জাতীয়তার শিক্ষার্থী এবং এর শিক্ষায়তনিক ও গবেষণা কর্মীদের ৪১% যুক্তরাজ্যের বাইরে থেকে।[৮] এটি ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যান্টান্ডার নেটওয়ার্কের সদস্য যা সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উৎসাহিত করে।[৯]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]উৎপত্তি
[সম্পাদনা]কেন্টসহ কয়েকটি এলাকায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে ১৯৪৭ সালে প্রথম ক্যান্টারবারি শহরে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় আনা হয়। তবে তখন এই পরিকল্পনা ফলপ্রসূ হয়নি।[১০] এক দশক পরে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা পুনর্বিবেচনায় আসে। ১৯৫৯ সালে কেন্ট কাউন্টি কাউন্সিলের এডুকেশন কমিটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আলোচনা করে,[১১] আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৬০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সর্বসম্মতভাবে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।[১২] দুই মাস পর ক্যান্টারবারির ঐতিহাসিক সম্পৃক্ততা বিবেচনায় এনে ক্যান্টারবারি সিটি কাউন্সিলকে সহায়তার লক্ষ্যে এডুকেশন কমিটি ক্যান্টারবারির নিকটে একটি স্থানের ব্যাপারে একমত হয়।[১৩]
১৯৬৫ থেকে ২০০০
[সম্পাদনা]ক্যান্টারবারির কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৬৫ সালের জানুয়ারি মাসে রাজকীয় সনদ লাভ করে এবং সেই বছরের অক্টোবরে প্রথম ব্যাচে ৫০০ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। ১৯৬৬ সালের ৩০শে মার্চ যুবরাজ্ঞী মেরিনা, কেন্টের ডাচেসকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম আচার্য হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।[৬]
বেশিরভাগ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের কোন একটি কলেজে বসবাস করবে এবং সকল ক্ষেত্রে আন্ত-শৃঙ্খলাগত গবেষণায় বিশেষজ্ঞ হবে এমন বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়টিকে কলেজিয়েট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাবা হয়েছিল।[১৪] বছরের পর বছর ধরে, সরকারি নীতিতে পরিবর্তন এবং অন্যান্য পরিবর্তনশীল দাবির ফলে এই মূল ধারণাটি অনেকাংশে নিঃশেষ হয়ে বর্তমান অবস্থার দিকে আসে, যা একটি ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের আদর্শের কাছাকাছি। যাই হোক, নতুন উলফ এবং টুরিং কলেজগুলির সাথে চারটি মূল কলেজ - ডারউইন, ইলিয়ট, কেইনস এবং রাদারফোর্ড রয়ে গেছে।[১৫]
২০০০ থেকে বর্তমান
[সম্পাদনা]২০০০-এর দশকে বিশ্ববিদ্যালয়টি মেডওয়ে এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে গ্রিনিচ বিশ্ববিদ্যালয়, মিডকেন্ট কলেজ ও ক্যান্টারবারি ক্রাইস্ট চার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে মেডওয়ে ইউনিভার্সিটিজ নামে একটি সংঘ গড়ে তোলে।[১৬] এর ফলে মেডওয়েতে কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজ শুরু হয় এবং ২০০১ সালে তা চালু হয়। শুরুতে এটি মধ্য-কেন্ট কলেজ ভিত্তিক হলেও ২০০৪ সালে একটি নতুন যৌথ প্রাঙ্গন চালু করা হয়।[১৬] ২০০৯ সালে প্যারিসে এবং পরবর্তীকালে রোম ও অ্যাথেন্সে ছোট স্নাতকোত্তর কেন্দ্র চালু করা হয়।
ক্যান্টারবারির বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়টির বিস্তৃতির ফলে ২০০৩ সালের ১লা এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবর্তন করে কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।[১৬] নামটির মূল যুক্তি ফিকে হয়ে যায় যখন ১৯৭০-এর দশকের স্থানীয় সরকার সংস্কারের ফলে ক্যান্টারবারি প্রাঙ্গন পুরোপুরি ক্যান্টারবারি শহরের, যার তখন কোন কাউন্টি বরা মর্যাদা নেই, এবং কেন্ট কাউন্টি কাউন্সিলের মধ্যে পড়ে।
২০০৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি নতুন লোগো ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পুনরায় তাদের ব্র্যান্ডিং করে। লোগোটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের সাথে পরামর্শ করে নির্বাচন করা হয়।[১৭]
প্রাঙ্গন
[সম্পাদনা]ক্যান্টারবারি প্রাঙ্গন
[সম্পাদনা]ক্যান্টারবারির মূল প্রাঙ্গন ৩০০ একর (১.২ কিমি২) জুড়ে বিস্তৃত এবং শহরের কেন্দ্র থেকে মাত্র দুই মাইল (৩ কিমি) দূরে পার্কল্যান্ডে অবস্থিত, যেখান থেকে শহরের এবং ক্যান্টারবারি ক্যাথিড্রাল ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান দেখা যায়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় ১২,০০০ পূর্ণ ও ৬,২০০ খণ্ডকালীন শিক্ষার্থী রয়েছে, যাদের মধ্যে ৫,০০০ এর অধিকের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে, পাশাপাশি ৬০০ শিক্ষায়তনিক ও গবেষণা স্টাফ রয়েছে।
সু্যোগ-সুবিধা
[সম্পাদনা]প্রাঙ্গনে একটি মুদি দোকান, বইয়ের দোকান, ঔষধের দোকান এবং ধোপাখানাসহ বিভিন্ন ধরনের দোকান রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় বা ছাত্র ইউনিয়ন কর্তৃক পরিচালিত ক্যাফে এবং বারে খাদ্য ও পানীয় সরবরাহ করা হয়। বারগুলোর মধ্যে রয়েছে কেইনস কলেজে কে-বার, এলিয়ট কলেজে মুঙ্গো, ডারউইন কলেজে অরিজিন্স এবং পার্ক উড স্টুডেন্ট ভিলেজে উডি। রাদারফোর্ড কলেজে ক্যাফেটেরিয়া স্টাইলের খাবার পাওয়া যায়, ডারউইন কলেজের বিগল রেস্তোরাঁয় চমৎকার খাবার এবং প্রাঙ্গনের আশেপাশের বার এবং অন্যান্য ক্যাফেতে খাবার পরিবেশন করা হয়।
পরিবহন ও প্রবেশাধিকার
[সম্পাদনা]সেন্ট স্টিফেনস হিলের মধ্য দিয়ে এ২৯০ হোয়াইটস্টেবল রোড বা পূর্ব দিকে দুটি প্রবেশপথসহ পশ্চিম থেকে সড়ক পথে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করা যায়। একটি অফ-রোড ফুট এবং সাইকেল রুট সেন্ট্রাল ক্যাম্পাসকে শহরের উত্তর প্রান্তের সাথে সংযুক্ত রয়েছে এবং একটি নিয়মিত বাস সার্ভিসও ('ইউনিবাস') চালু আছে, যদিও নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে আরও সীমিত পরিষেবা রয়েছে। এ২ ডুয়েল ক্যারেজওয়ে ক্যাম্পাস এবং শহরকে লন্ডন, ডোভার বন্দর এবং জাতীয় মোটরওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে। প্রাঙ্গনটি ক্র্যাব এবং উইঙ্কল ওয়ে এর দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত, যা ৭ মাইল হাঁটার এবং সাইকেলের পথ, যেখান দিয়ে খামার এবং বনভূমি দিয়ে হুইস্টস্টেলের উপকূলীয় মাছ ধরার শহরে চলে গেছে, যা চক্রকার কম্যুটারগুলোকে সংযোগ করে।
মেডওয়ে প্রাঙ্গন
[সম্পাদনা]-
পিয়ার রোড থেকে দেখুন
-
মেডওয়ে ক্যাম্পাসে মেডওয়ে বিল্ডিং
-
মেডওয়ে ক্যাম্পাসে গিলিংহাম বিল্ডিং
-
ড্রিল হল লাইব্রেরি, মেডওয়েতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সাথে ভাগ করে নেওয়া
-
মেডওয়ে ক্যাম্পাসে রচেস্টার বিল্ডিং
-
পিয়ার কোয়েস থাকার ব্যবস্থা
টনব্রিজ প্রাঙ্গন
[সম্পাদনা]সংগঠন ও প্রশাসন
[সম্পাদনা]অনুষদ, বিভাগ ও স্কুল
[সম্পাদনা]
|
|
|
|
|
|
|
|
|
---|
কলেজ
[সম্পাদনা]নাম | ফাউন্ডেশন | নামকরণ করা |
---|---|---|
ইলিয়ট কলেজ | ১৯৬৫ | টিএস এলিয়ট |
রাদারফোর্ড কলেজ | ১৯৬৬ | আর্নেস্ট রাদারফোর্ড |
কেইনস কলেজ | ১৯৬৮ | জন মেনার্ড কেনেস |
ডারউইন কলেজ | ১৯৭০ | চার্লস ডারউইন |
মেডওয়ে কলেজ | ২০০০ | মেডওয়ে |
উলফ কলেজ | ২০০৮ | ভার্জিনিয়া উলফ |
টুরিং কলেজ | ২০১৪ | অ্যালান টুরিং |
আর্থিক বিষয়াদি
[সম্পাদনা]শিক্ষায়তনিক প্রোফাইল
[সম্পাদনা]গবেষণা
[সম্পাদনা]কেন্ট একটি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়, যার মধ্যে ২৪টি স্কুল এবং ৪০টি বিশেষজ্ঞ গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে, যা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, চিকিৎসা অধ্যয়ন, সামাজিক বিজ্ঞান, শিল্পকলা এবং মানবিক।[১৮] ২০১৪ সালে রিসার্চ অ্যাসেসমেন্ট এক্সারসাইজে টাইমস হায়ার এডুকেশন সাপ্লিমেন্টে 'গ্রেড পয়েন্ট এভারেজ' লিগ টেবিলে ১২৮টি অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় ৪০তম স্থানে ছিল (২০০৮ সালে ৩১তম),[১৯] গবেষণার ক্ষমতায় ৩০তম (২০০৮ সালে ৪০তম),[১৯] এবং গবেষণার গভীরতায় ১৯তম (২০০৮ সালে ৪৯তম)।[২০] ২০১৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট গবেষণা আয় ছিল £১৭ মিলিয়ন।[২১]
র্যাংকিং
[সম্পাদনা]গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]ছাত্রজীবন
[সম্পাদনা]শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় ১৫,০০০ স্নাতক এবং ৪,০০০ স্নাতকোত্তর, প্রায় ২২% শিক্ষার্থী বিদেশ থেকে আসে।[২২] বর্তমানে প্রায় ১২৮টি ভিন্ন জাতীয়তার শিক্ষার্থী রয়েছে এবং মহিলা ও পুরুষের অনুপাত প্রতি ৪৫ জন পুরুষের মধ্যে ৫৫ জন মহিলা।[২২]
ছাত্র সংঘ
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের প্রতিনিধিত্বকারী ছাত্র সংঘ "কেন্ট ইউনিয়ন" নামে পরিচিত।
বিক্ষোভ
[সম্পাদনা]শিক্ষার্থীদের আবাসন
[সম্পাদনা]কলেজের শিক্ষার্থীদের আবাসনের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের জন্য নিন্মোক্ত আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে:
- ডারউইন হাউজেস, ডারউইন কলেজের পাশে অবস্থিত ১৯৮৯ সালে চালু হওয়া ২৬টি শিক্ষার্থীদের আবাসন।[২৩]
- বেকেট কোর্ট, ইলিয়ট কলেজের পাশে ১৯৯০ সালে চালুকৃত আবাসন।[২৪]
- টাইলার কোর্ট, তিন ব্লকবিশিষ্ট আবাসিক ছাত্রাবাস। ১৯৯৫ সালে স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য ব্লক এ চালু হয়;[২৪] এবং ২০০৪ সালে স্নাতক শিক্ষার্থীদের ব্লুক বি ও সি'র কাজ সম্পন্ন হয়।[২৫]
- পার্কউড, ২৬২টি দুই তলা বিশিষ্ট আবাসন সংবলিত শিক্ষার্থীদের ছোট গ্রাম এবং সম্প্রতি নির্মিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স, মূল প্রাঙ্গন থেকে ১০ মিনিটের হাঁটার পথ। ১৯৮০ সালে প্রথম আবাস চালু হয়।[২৩] ২০০৫ সালে পার্কউড এলাকার বৃহৎ সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়, যেখানে একাধিক চার, পাঁচ ও ছয় বেডরুমের ফ্ল্যাট বিশিষ্ট এন-সুইট ফিটেড রুম রয়েছে।
- টুরিং কলেজ, আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চালু হয়; এতে ৩ থেকে ৪ তলা বিশিষ্ট ৯টি ভবন রয়েছে।[২৬]
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীবৃন্দ
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Graham Martin, From Vision to Reality: the Making of the University of Kent at Canterbury (University of Kent at Canterbury, 1990) page 36 আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯০৪৯৩৮-০৩-৬ As Martin notes "Our former Information Officer has ventured the opinion that Cranmer would not have got very high marks had this phrase appeared in an O-Level Latin paper!"
- ↑ "University of Kent finance" (পিডিএফ)। কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "BBC man Gavin Esler is Kent University's new chancellor"। বিবিসি নিউজ। বিবিসি নিউজ। ২৫ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Vice-Chancellor – About Kent"। কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়। ১ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ ক খ গ "Where do HE students study?"। উচ্চ শিক্ষা পরিসংখ্যান এজেন্সি। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ গ্রাহাম মার্টিন, From Vision to Reality: the Making of the University of Kent at Canterbury (University of Kent at Canterbury, 1990) pages 11–36 আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯০৪৯৩৮-০৩-৬ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Martin11-36" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ "Where can I study?"। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "University of Kent"। Times Higher Education (THE) (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Archived copy"। ১৪ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ গ্রাহাম মার্টিন, From Vision to Reality: the Making of the University of Kent at Canterbury (University of Kent at Canterbury, 1990) page 14 আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯০৪৯৩৮-০৩-৬
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;about59
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Step Towards Kent University"। দ্য টাইমস। ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬০।
- ↑ "Siting of a Kent University – Canterbury Area Recommended"। দ্য টাইমস। ২৬ এপ্রিল ১৯৬০।
- ↑ "University of Kent Sets Out To Be Different – Emphasis on Collegiate-Based Life"। দ্য টাইমস। ৪ এপ্রিল ১৯৬৩।
- ↑ "College Masters"। কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ ক খ গ "About Kent – History – 2000–2006"। কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়। ১১ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Our visual identity (pdf)" (পিডিএফ)। কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়। ১৪ মার্চ ২০০৭। ২৪ আগস্ট ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "University of Kent"। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ ক খ "REF 2014 results: table of excellence"। Times Higher Education। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "REF 2014: winners and losers in 'intensity' ranking"। Times Higher Education। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Financial Statements' ranking"। University of Kent। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৭।
- ↑ ক খ "Table 0a – All students by institution, mode of study, level of study, gender and domicile 2005/06"। হাইয়ার এডুকেশন স্ট্যাটিসটিকস এজেন্সি। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১। There are approximately 18,00 students. 15,270 are United Kingdom students (3,385 postgraduates and 11,885 undergraduates), a total of 83.8%. 10,095 students are female (2165 postgraduates and 7390 undergraduates), a total of 55.4%.
- ↑ ক খ "About Kent – History – 1980–1989"। University of Kent। ১১ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০০৭।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;about90
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "About Kent – History – 2000–2006"। University of Kent। ১১ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Turing College at University of Kent named after famous Second World War codebreaker Alan Turing"। কেন্ট অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।