বাগ জেলা

স্থানাঙ্ক: ৩৩°৫৮′২৫″ উত্তর ৭৩°৪৭′৩০″ পূর্ব / ৩৩.৯৭৩৫° উত্তর ৭৩.৭৯১৮° পূর্ব / 33.9735; 73.7918
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Bagh District থেকে পুনর্নির্দেশিত)
বাগ জেলা
City
গঙ্গা চৌটি, বাগ উপত্যকা, এজে কে
গঙ্গা চৌটি, বাগ উপত্যকা, এজে কে
বাগ জেলা পাকিস্তান-এ অবস্থিত
বাগ জেলা
বাগ জেলা
স্থানাঙ্ক: ৩৩°৫৮′২৫″ উত্তর ৭৩°৪৭′৩০″ পূর্ব / ৩৩.৯৭৩৫° উত্তর ৭৩.৭৯১৮° পূর্ব / 33.9735; 73.7918
দেশ পাকিস্তান
Stateআজাদ কাশ্মীর
সদর দপ্তরবাগ
আয়তন
 • মোট৭৬৮ বর্গকিমি (২৯৭ বর্গমাইল)
উচ্চতা১,০৩৮ মিটার (৩,৪০৬ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১৭)
 • মোট৩,৭১,৯১৯
 • জনঘনত্ব৪৮৩/বর্গকিমি (১,২৫০/বর্গমাইল)
ভাষা
 • সরকারীউর্দু
সময় অঞ্চলপিএসটি
জিপিও১২৫০০

বাগ জেলা (উর্দু: ضلع باغ‎‎) পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরের দশটি জেলার মধ্যে অন্যতম একটি জেলা। ১৯৮৮ সালে পুঞ্চ জেলার অংশ ছিল জেলাটি।[১]

ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী জেলাটির উত্তরে মুজাফফারাবাদ জেলা, দক্ষিণে পুঞ্চ জেলা, পূর্বে ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মিরের পুঞ্চ জেলা দ্বারা আবদ্ধ। এছাড়াও এটি পাঞ্জাব, রাওয়ালপিন্ডি জেলা এবং পশ্চিমে পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের অ্যাবটাবাদ জেলা ঘিরে রেখেছে। জেলাটি মোট ৭৭০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গঠিত হয়েছে।[২] বাঘ জেলা মুজাফফারাবাদের ২টি সড়ককে সংযুক্ত করেছে, একটি সুধান গালী (৮০ কিমি) এবং অন্যটি কোহালা (৯৭ কিমি)। এটি রাওয়ালকোট থেকে প্রায় ৪৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। বাগ জেলাটির সদর দপ্তর হচ্ছে বাগ নামক স্থান। বলা হয়ে থাকে যে, জমিটির মালিক কর্তৃক একটি বাগ (বাগান) স্থাপন করা হয়েছিল এবং যেখানেই বর্তমানে বন বিভাগের প্রধান অঞ্চল অবস্থান করছে। যার ফলে, বর্তমানে জেলাটির সদরদপ্তর এলাকাটি "বাগ" নামে পরিচিত।[৩][৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বাগের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনকে বাগ দুর্গও বলা হয়ে থাকে।[৫]

১৯৪৭ সালের পূর্বে বাগ ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলার একটি তহসিল।[৬]

প্রশাসনিক বিভাগ[সম্পাদনা]

ধিরকোট পার্ক

বাগ জেলা ২টি তহসিলে বিভক্ত হয়ে গঠিত হয়েছে ।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Government of Azad Kashmir
  2. Bagh District Statistics
  3. Government of Azad Jammu and Kashmir
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৯ 
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০১১-০২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০৬ 
  6. Snedden, Christopher (২০১৫), Understanding Kashmir and Kashmiris, Oxford University Press, পৃষ্ঠা xxi, আইএসবিএন 978-1-84904-342-7 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]