হারবার্ট জর্জ ওয়েলস
হারবার্ট জর্জ ওয়েলস | |
---|---|
জন্ম | হারবার্ট জর্জ ওয়েলস ২১ সেপ্টেম্বর ১৮৬৬ ব্রোমলে, যুক্তরাজ্য |
মৃত্যু | ১৩ আগস্ট ১৯৪৬ লন্ডন, যুক্তরাজ্য | (বয়স ৭৯)
সমাধিস্থল | শবদাহ |
পেশা | ঔপন্যাসিক, শিক্ষক, ঐতিহাসিক, সাংবাদিক |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | রয়্যাল কলেজ অব সায়েন্স (ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডন) |
ধরন | কল্পবিজ্ঞান (বিশেষত সামাজিক কল্পবিজ্ঞান) |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | দ্য টাইম মেশিন, দি ইনভিজিবল ম্যান, দি আইল্যান্ড অফ ডক্টর মোরিউ, দ্য ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস, দ্য ফার্স্ট ম্যান ইন দ্য মুন, দ্য শেপ অফ থিংস টু কাম |
সক্রিয় বছর | ১৮৯৫–১৯৪৬ |
হারবার্ট জর্জ ওয়েলস (২১ সেপ্টেম্বর, ১৮৬৬ – ১৩ অগস্ট, ১৯৪৬)[১] ছিলেন একজন ইংরেজ লেখক। তিনি মূলত তার কল্পবিজ্ঞান উপন্যাস ও ছোটোগল্পগুলির জন্য সমধিক পরিচিত। তবে ওয়েলস ছিলেন একজন বহুমুখী লেখক। তিনি সমসাময়িক উপন্যাস, ইতিহাস, রাজনীতি ও সামাজিক বিষয়গুলি নিয়েও বহু গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। জুল ভের্নের সঙ্গে তাঁকেও 'কল্পবিজ্ঞানের জনক' আখ্যা দেওয়া হয়।[২]
ওয়েলস ছিলেন একজন ঘোষিত সমাজবাদী। তিনি শান্তিবাদী দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি সহানুভূতিশীল হলেও, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে, তিনি যুদ্ধকেই সমর্থন করেন। পরবর্তীকালে তার রচনা বিশেষভাবে রাজনৈতিক ও নীতিবাদী চরিত্র লাভ করে। তার লেখক জীবনের মধ্যপর্বের (১৯০০-১৯২০) রচনাগুলির মধ্যে কল্পবিজ্ঞান উপাদান কম। এই পর্বের রচনাগুলির মধ্যে বিধৃত হয়েছে নিম্ন মধ্যবিত্ত সমাজের জীবন (দ্য হিস্ট্রি অফ মি. পলি), "নব্য নারীসমাজ" ও নারী ভোটাধিকার (অ্যান ভেরোনিকা)।
প্রাথমিক জীবন
হার্বার্ট জর্জ ওয়েলস ১৮৬৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তার ছেলেবেলা কেটেছে দারিদ্র্যে। বাবা ছিলেন জুতোর কারিগর আর মা পরিচারিকার কাজ করতেন। খানিকটা অনিয়মিত ভাবেই তাকে সমাপ্ত করতে হয় তার স্কুলজীবন। পরবর্তীকালে বৃত্তি নিয়ে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হবার সুযোগ পান এবং ১৮৯০ সালে এখান থেকে জীববিদ্যায় স্নাতক হন।[৩]
সাহিত্যকর্ম
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ফাঁকে ফাঁকে চলতে থাকে তার লেখালেখি। দু চার বছরের ব্যবধানে প্রকাশিত হয় তার বিখ্যাত তিনটি উপন্যাস দ্য ইনভিজিবল ম্যান, টাইম মেশিন এবং দ্য ওয়ার অব দ্য ওয়ার্ল্ডস। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর আরেকজন রূপকার বিখ্যাত ফরাসি লেখক জুল ভের্ন এর সাথে যৌথভাবে ওয়েলস বিজ্ঞান বিষয়ক কল্পকাহিনীর উদ্ভাবন ও প্রসারে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। সমাজ চিন্তাবিদ হিসেবেও ওয়েলসের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক বিশ্বের নানা সমস্যার সমাধানের দিক নির্দেশনা পাওয়া যায় তার লেখায়।[৩]
বিখ্যাত উপন্যাস
তথ্যসূত্র
- ↑ Parrinder, Patrick (২০০৪)। Oxford Dictionary of National Biography। Oxford University Press।
- ↑ Adam Charles Roberts (2000), "The History of Science Fiction": Page 48 in Science Fiction, Routledge, আইএসবিএন ০-৪১৫-১৯২০৪-৮.
- ↑ ক খ "দৈনিক আজাদী", ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ http://www.dainik_ajadi.com.bd/details.php?news=29&action=main&option=all&menu_type=tabloid&pub_no=969&type[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- ১৮৬৬-এ জন্ম
- ১৯৪৬-এ মৃত্যু
- ইংরেজ ঔপন্যাসিক
- সাংস্কৃতিক সমালোচক
- পুঁজিবাদ বিরোধী
- ধর্মের সমালোচক
- সামাজিক সমালোচক
- সামাজিক দার্শনিক
- সামাজিক ভাষ্যকার
- প্রযুক্তির দার্শনিক
- সামাজিক বিজ্ঞানের দার্শনিক
- বিজ্ঞানের দার্শনিক
- ইতিহাসের দার্শনিক
- শিক্ষার দার্শনিক
- সংস্কৃতির দার্শনিক
- ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ ঔপন্যাসিক
- ১৯শ শতাব্দীর ইংরেজ ঔপন্যাসিক
- ইংরেজ সমাজতাত্ত্বিক
- ব্রিটিশ দার্শনিক