১৬ ভায়াথিনিলে
১৬ ভায়াথিনিলে | |
---|---|
পরিচালক | পি ভারতীরাজা |
প্রযোজক | এস এ রাজকান্নু |
রচয়িতা | পি ভারতীরাজা |
শ্রেষ্ঠাংশে | কমল হাসান শ্রীদেবী রজনীকান্ত |
সুরকার | ইলাইয়ারাজা |
চিত্রগ্রাহক | পি এস নিবাস |
সম্পাদক | আর ভাস্করণ |
প্রযোজনা কোম্পানি | শ্রী আম্মান ক্রিয়েশন্স |
পরিবেশক | শ্রী আম্মান ক্রিয়েশন্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৩৯ মিনিট[১] |
দেশ | ভারত |
ভাষা | তামিল |
১৬ ভায়াথিনিলে (তামিল: பதினாறு வயதினிலே, অনুবাদ 'ষোড়শী কিশোরী') হচ্ছে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তামিল চলচ্চিত্র যেটি রচনা ও পরিচালনা করেন পি ভারতীরাজা।[২] চলচ্চিত্রটিতে কমল হাসান, শ্রীদেবী এবং রজনীকান্ত মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। সহকারী চরিত্রে ছিলেন গান্থিমাথি, সত্যজিৎ এবং গৌন্দমণি। চলচ্চিত্রটির কাহিনী মূলত মাইয়িল (শ্রীদেবী)কে নিয়ে যে একটি ১৬ বছর বয়সী বিদ্যালয়ে যাওয়া কিশোরী, তার জীবনে ঘটা বিভিন্ন ঘটনা নিয়েই চলচ্চিত্রটি। ভারতীরাজা পরিচালিত এই ১৬ ভায়াথিনিলেই ছিলো প্রথম চলচ্চিত্র।
চলচ্চিত্রটির শিরোনাম প্রথমে 'মাইয়িল' রাখা হবে ভাবা হয়েছিলো এবং জাতীয় চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন চলচ্চিত্রটির খরচ বহন করবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিলো।[৩] তবে ন্যাশনাল ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের কর্তৃপক্ষ চলচ্চিত্রটির খরচ বহন না করতে চাইলে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনার কাজ এস এ রাজকান্নুর হাতে আসে যিনি তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান 'শ্রী আম্মান ক্রিয়েশন্স' দ্বারা চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেন এবং সঙ্গে চলচ্চিত্রটির শিরোনামও বদলানো হয়।[৪] ১৬ ভায়াথিনিলে স্বল্প বাজেটের তামিল ভাষার প্রথম চলচ্চিত্র ছিলো যেটি কোনো স্টুডিওর বাইরে দৃশ্যায়িত হয়, আগে তামিল চলচ্চিত্রের শুটিং মূলত চেন্নাই শহরের (তখন মাদ্রাজ) বিভিন্ন স্টুডিওতে করা হতো যদিও ১৯৬০-এর দশকের বড়ো বাজেটের চলচ্চিত্রগুলোর দৃশ্যায়ন স্টুডিওর বাইরে করা হতো যেগুলোতে শিবাজি গণেশনের মতো বড়ো অভিনেতা থাকতেন। চলচ্চিত্রটির গানগুলোর সুর এবং আবহ সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন ইলাইয়ারাজা। সিনেমাটোগ্রাফি করেছিলেন পি এস নিবাস, সংলাপ লেখেছিলেন পি কালাইমণি।
কমল হাসন প্রতিবন্ধী চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরস্কার - তামিল পেয়েছিলেন, এটি ছাড়াও তাকে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিলো।
অভিনয়ে
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Rajadhyaksha ও Willemen 1998, পৃ. 433।
- ↑ Kumar, N. Vinoth (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "16 வயதினிலே - 40 ஆண்டுகள்: என்றும் வாழும் 'மயில்!'" [16 Vayathinile - 40 Years: Everlasting ‘Mayil’!]। The Hindu (তামিল ভাষায়)। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ Ilangovan, R. (১৮ অক্টোবর ২০১৩)। "Man behind the 1970s wave"। Frontline। ২৩ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৫।
- ↑ Suganth, M (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "Censoring, I think, should not be done in the modern world"। The Times of India। ২৭ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ১৬ ভায়াথিনিলে (ইংরেজি)