সাটিরপাড়া কে.কে. ইন্সটিটিউশন
সাটিরপাড়া কালী কুমার ইনস্টিটিউশন স্কুল এন্ড কলেজ | |
---|---|
অবস্থান | |
, | |
তথ্য | |
ধরন | স্কুল ও কলেজ |
নীতিবাক্য | জ্ঞানই আলো |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯০১ |
প্রতিষ্ঠাতা | স্বর্গীয় ললিত মোহন রায় |
বিদ্যালয় কোড | 3010 |
ইআইআইএন | 112671 |
শিক্ষকমণ্ডলী | প্রায় ৭০জন |
লিঙ্গ | ছেলে |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | প্রায় ৩৫০০জন |
ভাষা | বাংলা |
সাটিরপাড়া কালী কুমার ইনস্টিটিউশন স্কুল এন্ড কলেজ নরসিংদী জেলার একটি প্রাচীন ও বিখ্যাত বিদ্যাপীঠ। এর পূর্ববতী নাম "সাটিরপাড়া কালিকুমার উচ্চবিদ্যালয়"। ১৯০১সালে তৎকালীন জমিদার ললিত মোহন রায় এই বিদ্যাপীঠ স্থাপন করেন। ২০১২ সালে এখানে কলেজ শাখা চালু হয়। বর্তমানে এখানে মোট শিক্ষক- শিক্ষিকা আছেন ৭০ জন। বর্তমানে এর স্কুল ও কলেজ ২ টি শাখাই আছে। । বর্তমানে এর স্কুল পর্যায়ে ৩৫০০ ছাত্র এবং কলেজ পর্যায়ে ৩০০ ছাত্র আছে। এটি প্রায় ৩০ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]সাটিরপাড়া স্কুল ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তৎকালীন জমিদার ললিতমোহন রায়।[১]
স্বদেশী আন্দোলনে অবদান
[সম্পাদনা]এই স্কুল থেকে যেসব ছাত্র গুরুত্বপূর্ণ তাদের একজন হচ্ছেন অগ্নিযুগের বিপ্লবী ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী মহারাজ। তিনি স্বদেশী আন্দোলনের সময় সেখানকার ছাত্র ছিলেন। সেসময় এখানে দুজন শিক্ষক ছিলেন মহিম চন্দ্র নন্দী এবং শীতল চক্রবর্তী। মহিম চন্দ্র নন্দী বিলাতী লবণ ফেলার অপরাধে ঢাকা জেলে বন্দি ছিলেন কিছুদিন। ১৯০৯ সালে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী প্রথমবার জেল থেকে ছাড়া পেলে জেলগেটে শীতল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ২৬, ৪৬-৪৭।
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |