বিষয়বস্তুতে চলুন

সফরনামায়ে রোম মিশর ও শাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সফরনামায়ে রোম মিশর ও শাম
মূল সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখকশিবলী নোমানী
মূল শিরোনামউর্দু: سفرنامہ روم مصر و شام‎‎
দেশব্রিটিশ ভারত
ভাষাউর্দু
ধরনভ্রমণকাহিনী
প্রকাশিত১৮৯৩
মিডিয়া ধরনশক্তমলাট
ওসিএলসি২২৩২৯৮২৩৪
এলসি শ্রেণীপিকে২১৯৯.এস৫ জি৪৪ ২০১২
ওয়েবসাইটshibliebooks.com

সফরনামায়ে রোম মিশর ও শাম (উর্দু: سفرنامہ روم مصر و شام‎‎) শিবলী নোমানীর লিখিত একটি ভ্রমণকাহিনী। ১৮৯৩ সালে এই গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। কর্মজীবনের শুরুতে শিবলী আলিগড় আন্দোলনের সাথে অতিউৎসাহী হয়ে অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে আলিগড় আন্দোলনের সাথে তার মতাদর্শিক দূরত্ব তৈরি হতে থাকে। এই গ্রন্থের মাধ্যমে তার এই মতাদর্শিক দ্বন্দ্ব দৃশ্যমান হয়। গ্রন্থের বিভিন্ন জায়গায় তিনি তাগিদ দিয়েছেন, শুধু আধুনিকতার ফলাফল হতাশাব্যাঞ্জক এবং শুধু পুরোনোত্ব্যের মধ্যে কোন উৎকর্ষ নেই। এজন্য পুরোনো ও আধুনিকতার সমন্বয়ে যুগপৎ ব্যবস্থা আমাদের সমস্যা সমাধানের উত্তম পথ।[]

পটভূমি

[সম্পাদনা]

১৮৯২ সালের ২৬ এপ্রিল শিবলী নোমানী মুসলিম দেশসমূহের শিক্ষা ও সংস্কৃতি দেখার উদ্দেশ্যে এক সফরে বের হন। সফরের শুরুতে তার সাথে ছিলেন টমাস ওয়াকার আর্নল্ড। তিনি ব্রিটেনে ফিরে যান। শিবলী নোমানী ছয় মাস ব্যাপী সফর করেন। এ সফরে ইতালির রোম, ইস্তাম্বুল, মিশরের কায়রো, সিরিয়া, লেবাননের বৈরূত, ফিলিস্তিনের বাইতুল মুকাদ্দাস ইত্যাদি স্থানে ভ্রমণ করেন। তিনি অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে এসব শহরের শিক্ষা ও সংস্কৃতি পর্যবেক্ষণ করেন এবং রাজনৈতিক অবস্থাও অবহিত হন। তিনি স্থাপত্য, প্রাচীন কীর্তি, শিক্ষাকেন্দ্র, শিক্ষা ব্যবস্থা, লেখালেখি, প্রকাশনা, পত্রিকা ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা নেন। তার এ সফরের বর্ণনাই হলো সফরনামায়ে রোম মিশর ও শাম।[]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

উদ্ধৃতি

[সম্পাদনা]
  1. মাহমুদ, মিনহাজ উদ্দীন (২০১৬)। উর্দু সাহিত্যে আল্লামা শিবলী নোমানীর অবদান (গবেষণাপত্র)। উর্দু বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ১৪। 
  2. গোলাম রব্বানী, ডক্টর (২০১৪)। উর্দু সাহিত্যে খ্যাতিমান আলিমদের অবদান (১৮৫৭ - ১৯৪৭)। বাংলাবাজার, ঢাকা: মাকতাবাতুত তাকওয়া। পৃষ্ঠা ৫৩–৬৩। আইএসবিএন 9789849039107 

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]