শোভনা শর্মা
শোভনা শর্মা | |
|---|---|
| জন্ম | ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩ |
| জাতীয়তা | ভারতীয় |
| মাতৃশিক্ষায়তন | মিরান্ডা হাউস, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় |
| পরিচিতির কারণ | ম্যালেরিয়া গবেষণা |
| বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
| কর্মক্ষেত্র | জীববিজ্ঞান |
| প্রতিষ্ঠানসমূহ | টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ |
শোভনা শর্মা (জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩) তিনি মুম্বাইয়ের টাটা মৌলিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইমিউনোলজি, আণবিক জীববিজ্ঞান এবং জৈব রসায়নের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক। তিনি জীববিজ্ঞান বিভাগেরও চেয়ারপার্সন।[১][২] তিনি ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল সায়েন্স অ্যাকাডেমির ফেলো।
জীবনের প্রথমার্ধ[সম্পাদনা]
শোভনা শর্মা (বিবাহ-পূর্ব ব্যানার্জি) কলকাতার বাঙালি পিতামাতার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নতুন দিল্লির লেডি আরউইন স্কুল থেকে তার স্কুলজীবন শেষ করেন। তিনি দিল্লির মিরান্ডা হাউসে রসায়নে স্নাতক পড়াশোনা করেন এবং ১৯৭৫ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ-এ ডক্টরেট প্রোগ্রামে যোগ দেন। তিনি আণবিক জীববিজ্ঞানকে তাঁর বিশেষত্ব হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন। এই সময়ে শর্মা সলিড-স্টেট ইলেকট্রনিক্সের একজন সহযোগী ডক্টরাল ছাত্রের সাথে দেখা করেন এবং পরবর্তীকালে তারা বিয়ে করেন।
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
তার পিএইচ.ডি. সম্পন্ন করার পর, শর্মা পোস্ট-ডক্টরাল ফেলো হিসেবে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারে ম্যালেরিয়া সম্পর্কিত গবেষণায় চলে যান। কিছুক্ষণ পর যখন তার স্বামী উত্তর ক্যারোলিনার রিসার্চ ট্রায়াঙ্গেল পার্কে চাকরিতে ছিলেন, শর্মা সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং তার উপদেষ্টার সাহায্যে তিনি ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গবেষণার অবস্থান খুঁজে পান। তাদের মেয়ের জন্মের পর, শর্মা এবং তার স্বামী ভারতে ফিরে আসেন — তিনি টিআইএফআর-এ যোগ দেন এবং তিনি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, বোম্বেতে যোগ দেন।[৩] ২০০৩ সালে শর্মা ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেসের ফেলো নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সালে তিনি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল সায়েন্স একাডেমির ফেলো নির্বাচিত হন।[২]
সম্মান ও পুরস্কার[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Shobhona Sharma"। Tata Institute of Fundamental Research। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ "Academy News" (পিডিএফ)। Indian National Science Academy: 1119–1138। আইএসএসএন 0370-0046। ডিওআই:10.16943/ptinsa/2014/v80i5/47978।
- ↑ Hargittai, Magdolna (২০১৫)। "Shobhona Sharma"। Women Scientists: Reflections, Challenges, and Breaking Boundaries। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 236–8। আইএসবিএন 9780199359981। ওসিএলসি 884500448।
