শুডোচেলিডন সিরিনটারাই

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

শুডোচেলিডন সিরিনটারাই

মহাবিপন্ন, সম্ভবত বিলুপ্ত (আইইউসিএন ৩.১)[১]
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: পক্ষী
বর্গ: Passeriformes
পরিবার: Hirundinidae
গণ: Pseudochelidon
প্রজাতি: P. sirintarae
দ্বিপদী নাম
Pseudochelidon sirintarae
Thonglongya, 1968[২]
Holotype from Bung Boraphet, Amphoe Mueang, Nakhon Sawan Province, Thailand
Spot shows former wintering location within Thailand; the breeding range is unknown
প্রতিশব্দ
Eurochelidon sirintarae
(Kitti, 1968)

সাদা চোখের নদী মার্টিন (হোয়াইট আইড রিভার মার্টিন) দ্বিপদ নাম শুডোচেলিডন সিরিনটারাই প্যাসারিন পাখি, সোয়ালো পরিবারের উপপরিবার রিভার মার্টিনের দুটি সদস্যের এরা একটি। এরা আফ্রিকান রিভার মার্টিন এর নিকটাত্মীয়।

শ্রেণীবিন্যাস[সম্পাদনা]

Specimen at Chulalongkorn University Museum of Natural History

সাদা চোখের রিভার মার্টিন সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন থাই পক্ষীবিদ কিত্তি থংলংগ্যা। তিনিই এদের বর্তমান দ্বিপদ নামকরণ করেন। এদের গণ নাম শ্যুডোচেলডন এসেছে গ্রীক শ্যুডো (ছদ্ম) এবং চেলিডন (সোয়ালো) থেকে।[৩] আর প্রজাতি নাম এসেছে থাইল্যান্ডের রাজকুমারী মাহা চাকরি সিরিনধর্ন এর নাম থেকে।

বর্ণনা[সম্পাদনা]

প্রাপ্ত বয়স্ক শ্বেত চক্ষু রিভার মার্টিন মধ্যম আকারের সোয়ালো পাখি। লম্বায় এরা ১৮ সেমি এবং পালকের রঙ সিল্কি কালো। পৃষ্ঠদেশ সবুজাভ কালো। পিঠের তুলনায় মাথার রঙ গাঢ়। ডানার বিস্তৃতি ১১.৫ সেমি এবং লেজ ১০.৭ সেমি লম্বা।

বাসস্থান[সম্পাদনা]

শ্বেত চক্ষু নদী মার্টিন পাখি আবিষ্কার করেন কিত্তি থংলংগ্যা, ১৯৬৮ সালে। তিনি অভিজ্ঞ শিকারীদের দ্বারা জালের সাহায্যে নয়টি নমুনা পাখি সংগ্রহ করেন। তিনি থাইল্যান্ডের সব থেকে বড় স্বাদুপানির হ্রদ নাখন সাওয়ান প্রদেশে অবস্থিত বুয়েং বোরাফেট এ পরিযায়ী পাখির উপর জরিপ করছিলেন। এদেরকে শুধুমাত্র নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই লেকে দেখা যায়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Eurochelidon sirintarae"বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2013.2প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৩ 
  2. Dickinson, E C; Dekker, R W R J; Eck, S & Somadikarta, S (২০০১)। "Systematic notes on Asian birds. 14. Types of the Hirundinidae."Zoologische Verhandelingen Leiden335: 145–166। 
  3. Poley, S B। "Scientific bird names explained"। uk.r.b। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১২ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]