শঙ্কর বালসুব্রহ্মণ্যন
এই নিবন্ধটির তথ্যছকটি অন্য একটি ভাষা থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিক অনুবাদ করা হয়নি। |
শঙ্কর বালসুব্রহ্মণ্যন | |
---|---|
জন্ম | [১] | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ |
|
পুরস্কার |
|
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | 'স্টাডিজ অন দ্য রিয়্যাকশন মেকানিজম অভ কোরিজমেট সিনথেজ (Studies on the reaction mechanism of chorismate synthase) (১৯৯২) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ক্রিস আবেল |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | জুলিয়ান হুপার্ট[৩][৪] |
ওয়েবসাইট | www |
স্যার শঙ্কর বালসুব্রহ্মণ্যন (জন্ম ৩০শে সেপ্টেম্বর, ১৯৬৬)[১] একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ রসায়নবিদ।[৫][৬] তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের হার্শের স্মিথ অধ্যাপক,[৭][৮][৯] ক্যানসার রিসার্চ ইউকে নামক কেমব্রিজ ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ দলনেতা[১০] এবং কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের "ফেলো"।[১১] তিনি নিউক্লেইক অ্যাসিডের উপরে গবেষণা ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের জন্য সুপরিচিত।[১২] তিনি সোলেক্সা[১৩][১৪] এবং বায়োমোডাল প্রযুক্তির বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠাতা (প্রাক্তন নাম কেমব্রিজ এপিজেনেটিক্স)।[১৫][১৬]
শিক্ষা
[সম্পাদনা]বালসুব্রহ্মণ্যন ১৯৬৬ সালে মাদ্রাজ শহরে (বর্তমান চেন্নাই) জন্মগ্রহণ করেন।[১] ১ বছর বয়সে ১৯৬৭ সালে তিনি তাঁর পিতামাতার সাথে যুক্তরাজ্যে অভিবাসী হন। সেখানে চেশায়ার কাউন্টির রানকর্ন শহরের বাইরে এক গ্রামীণ অঞ্চলে বেড়ে ওঠেন। প্রথমে ডেয়ার্সবেরি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পরে অ্যাপলটন হিল উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর তিনি ১৯৮৫ থেকে ১১৯৮৮ সাল পর্যন্ত কেমব্রিজ শহরের ফিটজউইলিয়াম কলেজে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক শিক্ষাক্রম (ট্রাইপস) সম্পন্ন করেন ও সেখানেই ১৯৮৮-১৯৯১ সালে ডক্টরেট উপাধির জন্য গবেষণা কর্ম সম্পাদন করেন।[১৭] তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল কোরিজমেট সিনথেজ নামক উৎসেচকের বিক্রিয়া কর্মপন্থা, আর তাঁর তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ক্রিস আবেল।[১৮]
কর্মজীবন ও গবেষণা
[সম্পাদনা]ডক্টরেট উপাধি লাভের পর বালসুব্রহ্মণ্যন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসইআরসি/নেটো বৃত্তিপ্রাপ্ত গবেষক হিসেবে যাত্রা করেন এবং পেনসিলভেনিয়া রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টিভেন জে বেনকোভিচের দলের সাথে কাজ করেন (১৯৯১-১৯৯৩)।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১৯৯৪ সালে তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্মজীবনে প্রবেশ করেন এবং অদ্যাবধি সেখানেই কাজ করছেন। প্রথমে তিনি মহাবিদ্যালয় প্রভাষক, পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রভাষক (১৯৯৮), রাসায়নিক জীববিজ্ঞানের বিশ্ববিদ্যালয় প্রভাষক (২০০৩), ও শেষে ২০০৭ সালে রাসায়নিক জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক পদ লাভ করেন। ২০০৮ সালে তাঁকে চিকিৎসাবৈজ্ঞানিক রসায়নে হার্শেল স্মিথ অধ্যাপকের পদে নিয়োগ দেয়া হয়।[১৯]
বর্তমানে[কখন?] তিনি রসায়ন বিভাগের গবেষণাগারগুলির পরিচালক।[৮][৯] এছাড়া তিনি ক্যানসার রিসার্চ ইউকে ও কেমব্রিজ ইনস্টিটিউট অ্যাট দ্য কেমব্রিজ বায়োমেডিক্যাল ক্যাম্পাস-এরও পরিচালক।[১০] তাঁর প্রাক্তন ডক্টরেট শিক্ষার্থীদের মধ্যে জুলিয়ান হুপার্ট উল্লেখ্য।[৩][৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ Anon (২০১৭)। ","। হু'স হু। ukwhoswho.com (online Oxford University Press সংস্করণ)। এ অ্যান্ড সি ব্ল্যাক, ব্লুম্সবারি পাবলিশিং পিএলসি মুদ্রিত। ডিওআই:10.1093/ww/9780199540884.013.256669। (সাবস্ক্রিপশন বা ইউকে পাবলিক লাইব্রেরি সদস্যতা প্রয়োজন)
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;embo
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ Huppert, J. L.; Balasubramanian, S. (২০০৫)। "Prevalence of quadruplexes in the human genome"। Nucleic Acids Research। 33 (9): 2908–2916। ডিওআই:10.1093/nar/gki609। পিএমআইডি 15914667। পিএমসি 1140081 ।
- ↑ ক খ Huppert, Julian Leon (২০০৫)। Studies on genomic G-quadruplexes। lib.cam.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University of Cambridge। ওসিএলসি 885437272। টেমপ্লেট:EThOS।
- ↑ Balasubramanian, S (২০০৭)। "From DNA to mountain climbing. Shankar Balasubramanian talks to Alison Stoddart about his research and other interests"। Molecular BioSystems। 3 (5): B37। পিএমআইডি 17582897।
- ↑ Balasubramanian, S (২০১৩)। "An interview with Shankar Balasubramanian"। Trends in Biochemical Sciences। 38 (4): 170–1। ডিওআই:10.1016/j.tibs.2013.02.006। পিএমআইডি 23522090।
- ↑ "University of Cambridge, 2011. Herchel Smith Academics ."। ১৭ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। [Accessed 8 April 2013].
- ↑ ক খ "University of Cambridge, 2013. The Balasubramanian Group."। [Accessed 4 April 2013].
- ↑ ক খ "Professor Sir Shankar Balasubramanian FMedSci FRS"। Yusuf Hamied Department of Chemistry। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "Balasubramanian Group"। Cancer Research UK Cambridge Institute। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Master & Fellows"। Trinity College Cambridge। ১০ নভেম্বর ২০২১। ৮ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ টেমপ্লেট:Scopus
- ↑ Illumina, 2013. SBS Technology.[online] Available at: <"History of Illumina Sequencing"। ৯ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-২১।> [Accessed 8 April 2013]
- ↑ Bentley, D. R.; Balasubramanian, S.; Swerdlow, H. P.; Smith, G. P.; Milton, J.; Brown, C. G.; Hall, K. P.; Evers, D. J.; Barnes, C. L.; Bignell, H. R.; Boutell, J. M.; Bryant, J.; Carter, R. J.; Keira Cheetham, R.; Cox, A. J.; Ellis, D. J.; Flatbush, M. R.; Gormley, N. A.; Humphray, S. J.; Irving, L. J.; Karbelashvili, M. S.; Kirk, S. M.; Li, H.; Liu, X.; Maisinger, K. S.; Murray, L. J.; Obradovic, B.; Ost, T.; Parkinson, M. L.; ও অন্যান্য (২০০৮)। "Accurate whole human genome sequencing using reversible terminator chemistry"। Nature। 456 (7218): 53–59। ডিওআই:10.1038/nature07517। পিএমআইডি 18987734। পিএমসি 2581791 । বিবকোড:2008Natur.456...53B।
- ↑ "Shankar Balasubramanian"। biomodal integrates multiple modes of biology from a single sample in a single experiment to provide transformative insights into health and disease.। ১৯ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Shankar BALASUBRAMANIAN"। companieshouse.gov.uk। London: Companies House। ২০১৬-০৭-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Balasubramanian, Shankar (১৯৯১)। Studies on the reaction mechanism of chorismate synthase। lib.cam.ac.uk (গবেষণাপত্র)। University of Cambridge। ওসিএলসি 60112382। টেমপ্লেট:EThOS। ৩ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Fitz alumni on top science list"। Fitzwilliam College। ২০১৪। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Home"। Balasubramanian Group। ১৯ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২১।
- যেসব নিবন্ধের তথ্যছক অনুবাদ প্রয়োজন
- ১৯৬৬-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- চেন্নাইয়ের বিজ্ঞানী
- ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজের ফেলো
- যুক্তরাজ্যে ভারতীয় অভিবাসী
- ইউরোপীয় আণবিক জীববিজ্ঞান সংস্থার সদস্য
- ফিটজউইলিয়াম কলেজ, কেমব্রিজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ব্রিটিশ প্রাণরসায়নবিদ
- রয়াল সোসাইটির বিশিষ্ট সভ্য
- কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সদস্য
- নাইটস ব্যাচেলর
- তামিল বিজ্ঞানী
- রয়েল সোসাইটির সভ্য