লিন্ডা কুরেটন
লিন্ডা কুরেটন | |
---|---|
জন্ম | ১৯৫৯ (বয়স ৬৪–৬৫) |
জাতীয়তা | মার্কিন |
নাগরিকত্ব | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
শিক্ষা | Howard University (B.S. 1980)[১][২] |
মাতৃশিক্ষায়তন | জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (M.S. 1994)[১][২] |
প্রতিষ্ঠান | নাসা |
দাম্পত্য সঙ্গী | ডগলাস এফ কুরেটন |
ওয়েবসাইট | lindacureton |
লিন্ডা কুরেটন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে কাজ করা[১][৩] মার্কিন নারী যিনি নাসা থেকে অবসর নিয়ে নিজের প্রযুক্তির প্রতিষ্ঠান মিউজ টেকনোলজিসে কাজ করছেন। প্রযুক্তি বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া, পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কাজ করে এই প্রতিষ্ঠান। মিউজ টেকনোলজিসে তিনি কাজ করছেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে।[৪]
জন্ম ও ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]
১৯৫৯ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে জন্মগ্রহণ করেন লিন্ডা কুরেটন। স্বামী ডগলাস এফ কুরেটনের সঙ্গে বর্তমানে মেরিল্যান্ডে বসবাস করছেন বিশ্বখ্যাত এই নারী প্রকৌশলী।[৪]
শিক্ষা[সম্পাদনা]
১৯৮০ সালে হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি পান লিন্ডা কুরেটন। তার মূল বিষয় ছিল গণিত। ১৯৯৪ সালে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গণিতবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ফলিত গণিতে পোস্ট মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৯৬ সালে। সংখ্যাতত্ত্ব বিষয়ে তার গবেষণা প্রকাশিত হয় জার্নাল অব সাউন্ড অ্যান্ড ভাইব্রেশনে।[৪]
ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]
২০০৯ সালে নাসায় যোগ দেন তিনি। নাসার মিশনগুলো যথাযথভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রযুক্তিগত সমর্থন দেওয়া তার কাজের অংশ ছিল। এর আগে তিনি নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের সিআইও হিসেবে কাজ করেন। এখানে তিনি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আর তার আগে একই পদে তিনি কাজ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব অ্যালকোহল, টোব্যাকো অ্যান্ড ফায়ারআর্মসে।[৪]
পুরস্কার ও সম্মান[সম্পাদনা]
লিন্ডা কুরেটন সফটওয়্যার প্রকৌশলী হিসেবে পেয়েছেন অনেকগুলো স্বীকৃতি-
- বিজনেস ইনসাইডার ২০১২ সালে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ২৫ জন নারী প্রকৌশলীর একজন।[৫]
- আইটি সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট ফোরামের হেরিটেজ পুরস্কার (২০০৮)
- ইনফরমেশন উইক সাময়িকীর গভর্নমেন্ট সিআইও ৫০ (২০০৯)
- উইমেনস্ফিয়ার গ্লোবাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ফর ইনোভেশন (২০১১)[৬]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ "Office of the Chief Information Officer"। NASA। ১০ মার্চ ২০১১। ৫ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ "Linda Y Cureton"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "NASA names new CIO"। Datacenter Dynamics। DatacenterDynamics। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ ঘ লিন্ডা কুরেটনসেরা সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের একজন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ],রুহিনা তাসকিন, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২৬-০৬-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ Bort, Julie (২৪ আগস্ট ২০১২)। "Beyond Marissa Mayer: 25 Powerful Women Engineers In Tech"। Business Insider। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Womensphere Global Summit & Awards 2012"। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- টুইটারে লিন্ডা কুরেটন
- Linda Cureton's blog
- ইউটিউবে Linda Cureton, NASA CIO, Discusses Cloud Computing
- ইউটিউবে Gov 2.0 Expo 2010: Linda Cureton, "The Next Frontier: Embracing the Cloud"
- ইউটিউবে TEDxManitoba - Linda Cureton: Unmasking the Superhero in You
- Fishman, David M. "NASA and OpenStack not lost in space — or in the cloud", Mirantis.
- Nusca, Andrew. "NASA's move to the cloud saves $1 million a year", ZD Net.