রুশ যুদ্ধাপরাধসমূহ
এই অনুচ্ছেদটি রাশিয়া ও তার পূর্বসূরি রাষ্ট্রসমূহ যেসব যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে, সেসব যুদ্ধে রুশ সামরিক বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত যুদ্ধাপরাধসমূহের বিবরণ।
রুশ জারতন্ত্র (১৫৪৭–১৭২১)
[সম্পাদনা]সাইবেরিয়া বিজয়
[সম্পাদনা]১৫৮০ সালে রুশ সাম্রাজ্য এবং তাদের কসাক মিত্ররা সাইবেরিয়ায় সাম্রাজ্য বিস্তার করতে আরম্ভ করে। সাইবেরিয়া দখলের প্রক্রিয়ায় রুশ ও কসাকরা সাইবেরিয়ার বহুসংখ্যক আদি অধিবাসীকে হত্যা করে। যেমন- কামচাটকায় বসবাসকারী ২০,০০০ স্থানীয় অধিবাসীর মধ্যে প্রায় ১২,০০০ কসাকদের হাতে নিহত হয়[১]। সপ্তদশ শতাব্দীতে রুশ আমুর অঞ্চলের আদিবাসীদের আক্রমণ করে। স্থানীয়রা রুশ আক্রমণকারীদের বর্বরতার জন্য তাদের লাল দাঁড়ি নামকরণ করে ('লাল দাঁড়ি' বৌদ্ধ রূপকথার এক ধরনের দানব)[২][৩]।
১৬৪০-এর দশকে লেনা নদীর নিকটে রুশ অগ্রাভিযানের সময় বহুসংখ্যক ইয়াকুত নিহত হয়, এবং ১৬৯০-এর দশকে রুশরা কামচাটকায় অসংখ্য কোরিয়াক, কামচাদাল ও চুকচি জাতির মানুষকে হত্যা করে[৪]।
১৭২৯ সালে চুকচিরা রুশদেরকে পরাজিত করলে রুশ সেনাপতি মেজর পাভলুতস্কিকে চুকচিদের বিরুদ্ধে অভিযানের দায়িত্ব দেয়া হয়। তার অধীনে রুশ সৈন্যরা ১৭৩০–১৭৩১ সালে চুকচিদের বিরুদ্ধে গণহত্যায় লিপ্ত হয় এবং চুকচি নারী ও শিশুদের দাসে পরিণত করে[৫]। ১৭৪২ সালে রাশিয়ার সম্রাজ্ঞী এলিজাবেথ চুকচি ও কোরিয়াকদের তাদের বাসভূমি থেকে বিতাড়িত করার এবং তাদের সংস্কৃতি ধ্বংস করে ফেলার নির্দেশ দেন। কিন্তু রুশদের এই অভিযান ব্যর্থ হয়[৬]। ১৭৪৪ এবং ১৭৫৩–১৭৫৪ সালে কোরিয়াকদের বিরুদ্ধেও গণহত্যার অভিযান চালায়[৭]। অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতে কামচাদালদের ৯০% এবং মানসিদের ৫০% রুশ ও কসাকদের হাতে প্রাণ হারায়[৮]। রুশ বিজয়ের পর অ্যালিউতরাও রুশ ও কসাকদের দ্বারা হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ ও অন্যান্য অপরাধের শিকার হয়[৯]।
উত্তরের মহাযুদ্ধ
[সম্পাদনা]রুশ সাম্রাজ্য (১৭২১–১৯১৭)
[সম্পাদনা]রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৭৩৫–১৭৩৯)
[সম্পাদনা]১৭৩৫–১৭৩৯ সালের রুশ–তুর্কি যুদ্ধের সময় রুশ বাহিনী দখলকৃত অঞ্চলে হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপসহ নানা ধরনের যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হয়। ১৭৩৬ সালে রুশ বাহিনী অটোমান তুর্কিদের করদরাজ্য ক্রিমিয়ান খানাত আক্রমণ করে[১০]। এই আক্রমণকালে রুশ সৈন্যরা হাজার হাজার ক্রিমিয়ান তাতার নারী-পুরুষকে নির্বিচারে হত্যা করে[১০]। তারা ক্রিমিয়ার শত শত গ্রাম ও নগর জ্বালিয়ে দেয় এবং বহু স্মৃতিসৌধ, গ্রন্থাগার, বিদ্যালয় ও ধর্মীয় উপাসনালয় ধ্বংস করে দেয়[১০]। পরবর্তী বছরে রুশ বাহিনী আবার ক্রিমিয়া, অ্যাজোভ ও ওজাকভে আক্রমণ চালায়। এই আক্রমণের সময় রুশ সৈন্যরা ৬,০০০ বাসগৃহ, ৩৮টি মসজিদ, ২টি গির্জা এবং ৫৫টি কারখানা ধ্বংস করে দেয়[১১]।
রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৭৮৭–১৭৯২)
[সম্পাদনা]রাশিয়া কর্তৃক ক্রিমিয়া দখলের প্রেক্ষিতে ১৭৮৭ সালে রাশিয়া ও অটোমান সাম্রাজ্যের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধের সময় রুশ সামরিক নেতাদের নির্দেশে রুশ সৈন্যরা অটোমান সাম্রাজ্যের নিকট হতে দখলকৃত প্রতিটি শহরের সকল অধিবাসীকে হত্যা করে[১২]।
দ্বিতীয় মিত্রজোটের যুদ্ধ
[সম্পাদনা]ককেশাসের যুদ্ধ
[সম্পাদনা]১৮৬৪ সালে ককেশাস বিজয়ের পর রুশ সরকার সার্কাশীয়দের ককেশাস থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে ৬ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ সার্কাশীয় রুশ সৈন্যদের হাতে প্রাণ হারায় এবং আরো প্রায় ১৫ লক্ষ সার্কাশীয় নিজ বাসভূমি থেকে বিতাড়িত হয়[১৩]।
বক্সার বিদ্রোহ
[সম্পাদনা]রুশ–জাপান যুদ্ধ
[সম্পাদনা]১৯০৪–১৯০৫ সালে রুশ–জাপান যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধের অন্যতম প্রধান রণাঙ্গন ছিল চীন সাম্রাজ্যের মাঞ্চুরিয়া। এই যুদ্ধের সময় রুশ সৈন্যরা মাঞ্চুরিয়ায় বহু চীনা গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়, অসংখ্য চীনা নারীকে ধর্ষণ করে এবং যারা তাদের এসব কর্মকাণ্ডে বাধা দিয়েছিল তাদের মেরে ফেলে[১৪]। রুশদের ধারণা ছিল, যেহেতু চীনারা এশীয়, তারা নিশ্চয়ই রাশিয়াকে পরাজিত করার জন্য এশীয় জাপানিদের সহযোগিতা করছে, কাজেই তাদের শাস্তি পাওয়া উচিত[১৪]। রুশ সৈন্যরা 'পীত আতঙ্কে' ভুগছিল, এবং কেবল জাপানিদের নয়, সকল এশীয়কেই শত্রু হিসেবে দেখছিল। তাদের এই মনোভাবের কারণে চীনা জনগণ অশেষ দুর্ভোগের শিকার হয়[১৪]।
তাব্রিজ আক্রমণ
[সম্পাদনা]প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
[সম্পাদনা]সোভিয়েত রাশিয়া (১৯১৭–১৯২২)
[সম্পাদনা]রাশিয়ার গৃহযুদ্ধ
[সম্পাদনা]সোভিয়েত ইউনিয়ন (১৯২২–১৯৯১)
[সম্পাদনা]জর্জিয়ায় আগস্ট বিদ্রোহ
[সম্পাদনা]জিনজিয়াং যুদ্ধ
[সম্পাদনা]দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
[সম্পাদনা]প্রথম ফিনিশ–সোভিয়েত যুদ্ধ
[সম্পাদনা]১৯৩৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিনল্যান্ড আক্রমণ করে এবং প্রথম ফিনিশ–সোভিয়েত যুদ্ধ শুরু হয়। ফিনল্যান্ডের ওপর নির্বিচার সোভিয়েত বিমান হামলার ফলে ৯৫৭ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয় এবং হাজার হাজার সাধারণ মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়[১৫]। তীব্র সোভিয়েত বিমান হামলার ফলে ফিনল্যান্ডের ভিপুরি শহরটি প্রায় সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়[১৬]।
দ্বিতীয় ফিনিশ–সোভিয়েত যুদ্ধ
[সম্পাদনা]উত্তর ইরান আক্রমণ
[সম্পাদনা]দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯৪১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন নিরপেক্ষ ইরানকে আক্রমণ করে। ১৯৪১ সালের ২৬ আগস্ট সোভিয়েত বিমানবাহিনীর ভারী বোমারু বিমানসমূহ বন্দর পাহলভী ও রেশতসহ ইরানের গিলান প্রদেশ জুড়ে বিমান হামলা চালায়। এই হামলায় কমপক্ষে ২০০ জন বেসামরিক ইরানি নিহত হয়[১৭][১৮]। পরবর্তীতে ইরানের উর্মিয়া শহরে সোভিয়েত বিমান হামলায় ১২ জনেরও বেশি বেসামরিক ইরানি নিহত হয় এবং শহরটির বাজারের অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে যায়[১৮]। হামাদান শহরে সোভিয়েত বিমান হামলায় একটি শিশু প্রাণ হারায়[১৮]।
পোল্যান্ড অভিযান
[সম্পাদনা]১৯৪৪ সালে সোভিয়েত বাহিনী পোল্যান্ড থেকে দখলদার জার্মান বাহিনীকে বিতাড়িত করে সাময়িকভাবে পোল্যান্ড দখল করে। এসময় সোভিয়েত সৈন্যরা পোলিশ জনগণের বিরুদ্ধে লুণ্ঠন, ধর্ষণ ও অন্যান্য অপরাধে লিপ্ত হয়[১৯][২০][২১][২২] তারা জার্মানদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধকারী বহু পোলিশ মুক্তিযোদ্ধাকে গ্রেপ্তার করে[২৩] এবং দনেতস্ক অঞ্চলের শ্রম শিবিরে প্রেরণ করে[২৪]। কেবল ১৯৪৫ সালেই সোভিয়েতরা ৫০,০০০ পোলিশ নাগরিককে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রম শিবিরে প্রেরণ করে[২৫][২৬]। তাছাড়া, ১৯৪৪–১৯৪৭ সালে এক লক্ষেরও বেশি পোলিশ নারী সোভিয়েত সৈন্যদের হাতে ধর্ষণের শিকার হয়[২৭]।
হাঙ্গেরি দখল
[সম্পাদনা]সোভিয়েত বাহিনীর বুদাপেস্ট অবরোধকালে বিভিন্ন কারণে প্রায় ৩৮,০০০ বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারায়: এদের মধ্যে ১৩,০০০ হাঙ্গেরীয় সরাসরি সোভিয়েত আক্রমণের ফলে নিহত হয়। সোভিয়েতরা শহরটি দখলের পর ব্যাপক হারে লুটতরাজ, নির্বিচার হত্যাকাণ্ড ও গণধর্ষণ আরম্ভ করে দেয়। প্রায় ২,০০,০০০ হাঙ্গেরীয় নারী সোভিয়েত সৈন্যদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়[২৮][২৯][৩০]। হাঙ্গেরীয় মেয়েদের অপহরণ করে সোভিয়েত সেনাঘাঁটিগুলোতে নিয়ে যাওয়া হত, যেখানে তাদের বারবার ধর্ষণ করা হত এবং কখনো কখনো হত্যা করা হত[৩১]। সোভিয়েত সৈন্যরা এমনকি বুদাপেস্টে অবস্থিত নিরপেক্ষ দেশগুলোর দূতাবাস কর্মীদেরও গ্রেপ্তার ও ধর্ষণ করে, উদাহরণস্বরূপ, সোভিয়েত সৈন্যরা শহরটিতে অবস্থিত সুইডিশ দূতাবাসে আক্রমণ চালিয়ে দূতাবাসের একজন নারী কর্মীকে ধর্ষণ করেছিল[৩২]।
যুগোস্লাভিয়া অভিযান
[সম্পাদনা]জার্মানি দখল
[সম্পাদনা]অস্ট্রিয়া দখল
[সম্পাদনা]১৯৪৫ সালের এপ্রিলে সোভিয়েত সৈন্যরা ভিয়েনা দখল করে। ভিয়েনা দখলের পরপরই সোভিয়েত সৈন্যরা শহরটিতে নির্বিচার লুটতরাজ আরম্ভ করে দেয় এবং অসংখ্য অস্ট্রীয় নারীকে ধর্ষণ করে[৩৩][৩৪]।
মাঞ্চুরিয়া দখল
[সম্পাদনা]হাঙ্গেরীয় বিপ্লব
[সম্পাদনা]চেকোস্লোভাকিয়া আক্রমণ
[সম্পাদনা]আফগান যুদ্ধ
[সম্পাদনা]১৯৭৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তানে সৈন্য প্রেরণ করে এবং আফগানিস্তানের সমাজতান্ত্রিক সরকারের বিরোধী মুজাহিদদের সঙ্গে দীর্ঘ দশ বছরব্যাপী এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে লিপ্ত হয়। এই যুদ্ধের সময় সোভিয়েত সৈন্যরা গণহত্যা, লুটতরাজ, ধর্ষণসহ নানা ধরনের যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হয়। দশ বছরব্যাপী দখলদারিত্বের সময় সোভিয়েত বাহিনীর হাতে ৮,০০,০০০ থেকে ২০,০০,০০০ বেসামরিক আফগান প্রাণ হারায়[৩৫]। বিশেষত আফগানিস্তানের নগরহার, গজনী, জাবুল, লাঘাম, কুনার, কান্দাহার, বাদাখশান প্রভৃতি প্রদেশে সোভিয়েত বাহিনী ব্যাপক হারে গণহত্যা চালায়। এর পাশাপাশি বুবি ট্র্যাপ, মাইন এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি ব্যবহার করে তাদের শস্য ও সেচব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়[৩৬]। তদুপরি, সোভিয়েত সৈন্যরা অসংখ্য আফগান নারীকে অপহরণ ও ধর্ষণ করে[৩৭]। যেসব নারী সোভিয়েত সৈন্যদের দ্বারা অপহৃত ও ধর্ষিত হয়, তারা বাড়ি ফিরলে তাদের পরিবার তাদেরকে 'অসম্মানিত' হিসেবে বিবেচনা করে এবং তারা সামাজিক লাঞ্ছনার শিকার হয়[৩৮][৩৯]।
রুশ ফেডারেশন (১৯৯১–বর্তমান)
[সম্পাদনা]প্রথম চেচেন যুদ্ধ
[সম্পাদনা]১৯৯৪ সালে রুশ সৈন্যরা চেচেনদের স্বাধীনতা অর্জনের প্রচেষ্টা নস্যাৎ করার জন্য চেচনিয়ায় আক্রমণ চালায়। প্রায় দুই বছরব্যাপী এই যুদ্ধে রুশ বাহিনীর হাতে চেচনিয়ার প্রায় ৮০,০০০ বেসামরিক অধিবাসী প্রাণ হারায়[৪০]। কেবল গ্রোজনিতেই রুশ বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণের ফলে ৩৫,০০০ বেসামরিক নারী-পুরুষ নিহত হয়, যাদের মধ্যে প্রায় ৫,০০০ শিশুও ছিল[৪১]। নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি রুশ সৈন্যরা ব্যাপক হারে লুটতরাজে লিপ্ত হয় এবং অসংখ্য চেচেন নারীকে ধর্ষণ করে[৪২]। তদুপরি, রুশ আক্রমণের ফলে চেচনিয়ার ৫ লক্ষেরও বেশি অধিবাসী উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়[৪৩]।
দ্বিতীয় চেচেন যুদ্ধ
[সম্পাদনা]রুশ–জর্জীয় যুদ্ধ
[সম্পাদনা]সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ
[সম্পাদনা]2022 Russian invasion of Ukraibe
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Bisher 2006, p. 6.
- ↑ Stephan 1996, p. 64.
- ↑ Kang 2013 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মে ২০১৪ তারিখে, p. 1.
- ↑ Levene 2005, p. 294.
- ↑ Forsyth 1994, pp. 145-6.
- ↑ Forsyth 1994, p. 146.
- ↑ Forsyth 1994, p. 147.
- ↑ Etkind 2013, p. 78.
- ↑ Forsyth 1994, p. 151.
- ↑ ক খ গ আশরাফউদ্দিন আহমেদ, মধ্যযুগের মুসলিম ইতিহাস, অটোমান তুর্কি সাম্রাজ্য, পৃষ্ঠা ৩৩৬
- ↑ লর্ড এভার্সলি, The Turkish Empire, লাহোর, ১৯৫৯
- ↑ Tucker 2011, পৃ. 959-960।
- ↑ Richmond, Walter (২০১৩)। The Circassian Genocide। Rutgers University Press। back cover। আইএসবিএন 978-0-8135-6069-4।
- ↑ ক খ গ Jukes, Geoffrey The Russo-Japanese War 1904–1905, London: Osprey 2002 page 84
- ↑ Kurenmaa and Lentilä (2005), p. 1152
- ↑ Trotter (2002), pp. 187–188
- ↑ Farrokh, Kaveh। Iran at War: 1500-1988।
- ↑ ক খ গ Gholi-Majid, Mohammad। August 1941: The Anglo Russian Occupation and Change of Shahs।
- ↑ Grzegorz Baziur, "Armia Czerwona na Pomorzu Gdańskim 1945–1947" Biuletyn Instytutu Pamięci Narodowej" 2002, nr 7
- ↑ Janusz Wróbel, "Wyzwoliciele czy Okupanci. Żołnierze Sowieccy w Łódzkim 1945–1946" Biuletyn Instytutu Pamięci Narodowej 2002, nr 7.
- ↑ Łukasz Kamiński "Obdarci,głodni,żli, Sowieci w oczach Polaków 1944–1948" Biuletyn Instytutu Pamięci Narodowej 2002, nr 7
- ↑ Mariusz Lesław Krogulski, "Okupacja w imię sojuszu" Poland 2001.
- ↑ From reviews of Norman Davies, God's Playground, Columbia, আইএসবিএন ০২৩১১২৮১৭৭. "On the 22 August the NKVD was ordered to arrest and disarm all members of the Home Army who fell into their hands." — Carlo D'Este Rising '44': Betraying Warsaw, New York Times, July 25, 2004. "While [at the same time] the NKVD under General Ivan Serov was unleashing another brutal purge against the Poles in the liberated territories of Poland." — Donald Davidson, Rising '44' by Norman Davies ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে, London, Macmillan, 2004. আইএসবিএন ০-৩৩৩-৯০৫৬৮-৭. Retrieved December 28, 2014.
- ↑ Andrzej Paczkowski, Poland, the 'Enemy Nation' ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে, pp. 372-375 (in) Black Book of Communism. Crimes, Terror, Repression. Harvard University Press, London, 1999. "The territories newly annexed by the USSR in the autumn of 1944 subsequently witnessed arrests on a massive scale followed by deportations to the gulags or transfer to forced-labor sites, particularly in the Donetsk region." Retrieved December 28, 2014.
- ↑ Poland's holocaust By Tadeusz Piotrowski. Page 131. আইএসবিএন ০-৭৮৬৪-২৯১৩-৫.
- ↑ Rzeczpospolita, 02.10.04 Nr 232, Wielkie polowanie: Prześladowania akowców w Polsce Ludowej (Great hunt: the persecutions of AK soldiers in the People's Republic of Poland). Retrieved June 7, 2006.
- ↑ Joanna Ostrowska; Marcin Zaremba (২০০৯-০৩-০৭)। ""Kobieca gehenna" (The women's ordeal)"। No 10 (2695) (পোলিশ ভাষায়)। Polityka। পৃষ্ঠা 64–66। মার্চ ২৩, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২১, ২০১১।
- ↑ Bessel, Richard; Dirk Schumann (২০০৩)। Life after Death: Approaches to a Cultural and Social History of Europe। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 132। আইএসবিএন 0-521-00922-7।
- ↑ Ungvary, Krisztian (২০০৫)। The Siege of Budapest। New Haven: Yale University Press। পৃষ্ঠা 348–350। আইএসবিএন 0-300-10468-5।
- ↑ James, Mark (২০০৫)। "Remembering Rape: Divided Social Memory and the Red Army in Hungary 1944–1945"। Past & Present। Oxford University Press। 188 (August 2005): 133–161। আইএসএসএন 1477-464X। ডিওআই:10.1093/pastj/gti020।
- ↑ Naimark, Norman M. (১৯৯৫)। The Russians in Germany: A History of the Soviet Zone of Occupation, 1945–1949। Cambridge: Belknap। পৃষ্ঠা 70–71। আইএসবিএন 0-674-78405-7।
- ↑ Birstein, Vadim (৩ মে ২০০২)। "Johnson's Russia List"। জানুয়ারি ৯, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০২-১১।
What makes this particular memoir unusual is that Soviet officials confirmed at the diplomatic level one of his descriptions – the rape of a woman servant at the Swedish Legation
- ↑ Petrov 2009, p. 258.
- ↑ Eisterer, p. 194.
- ↑ Goodson, Larry P. (২০০১)। Afghanistan's Endless War: State Failure, Regional Politics, and the Rise of the Taliban। University of Washington Press। পৃষ্ঠা 5। আইএসবিএন 9780295980508।
- ↑ Kakar, Mohammed। The Soviet Invasion and the Afghan Response, 1979–1982। University of California Press। আইএসবিএন 9780520208933।
- ↑ Kakar, M. Hassan (১৯৯৫)। The Soviet Invasion and the Afghan Response, 1979–1982। University of California Press। আইএসবিএন 9780520208933।
- ↑ The War Chronicles: From Flintlocks to Machine Guns। Fair Winds। পৃষ্ঠা 393। আইএসবিএন 9781616734046।
- ↑ Sciolino, Elaine (আগস্ট ৩, ১৯৮৪)। "4 Soviet Deserters Tell Of Cruel Afghanistan War"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Human Rights Violations in Chechnya"। ২০০২-১২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৩।
- ↑ "Archived copy"। ২০১১-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-২০।
- ↑ "Grozny, August 1996. Occupation of Municipal Hospital No. 9 Memorial"। memo.ru। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ First Chechnya War - 1994-1996 GlobalSecurity.org