রুদ্রকর জমিদার বাড়ি
রুদ্রকর জমিদার বাড়ি | |
---|---|
বিকল্প নাম | বাবুর বাড়ি |
সাধারণ তথ্যাবলী | |
ধরন | বাসস্থান |
অবস্থান | শরীয়তপুর সদর উপজেলা |
ঠিকানা | রুদ্রকর |
শহর | শরীয়তপুর সদর উপজেলা, শরীয়তপুর জেলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
উন্মুক্ত হয়েছে | অজানা |
সংস্কার | ১৮৯৮ বঙ্গাব্দ |
স্বত্বাধিকারী | নীলমণী চক্রবর্তী |
কারিগরি বিবরণ | |
উপাদান | ইট, সুরকি ও রড |
রুদ্রকর জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর শরীয়তপুর জেলার শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। স্থানীয়দের কাছে এই বাড়িটি বাবুর বাড়ি নামে পরিচিত। এই জমিদার বংশের তৈরি করা রুদ্রকর মঠ সকলের কাছে অধিক পরিচিত।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রায় বারো থেকে তেরো একর জমির উপর জমিদার নীলমণী চক্রবর্তী এই জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত করেন। কবে নাগাদ এই বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত করেন তার কোনো সঠিক তথ্য জানা যায়নি। তবে বাড়ির প্রবেশদ্বারের ফটকের উপর বাড়িটি সংস্কারের সাল হিসেবে বাংলা ১৮৯৮ সালের কথা উল্লেখ রয়েছে। এই জমিদার বংশধররা ধর্মীয় উপাসনার জন্য একটি মন্দির তৈরি করেন যা এখন রুদ্রকর মঠ নামে পরিচিত। এটি তৈরি করেছিলেন জমিদার গুরুচরণ চক্রবর্তী। এই জমিদার বাড়িতে আট থেকে দশটি বিশাল অট্টালিকা ছিল। যেগুলো মূল বাড়ি থেকে মঠ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এছাড়াও ছিল দরবার কক্ষ, গুদাম ঘর, রন্ধনশালা ও নৃত্যশালা। বাবুবাড়িতে মাটির নিচে কয়েকটি গোপন কুঠরি ছিল, যেগুলো মাটিধসে বিলীন হয়ে গেছে। স্থানীয়দের ধারণা, মাটি খুঁড়লে এখনো সেই গোপন কুঠরির অস্তিত্ব পাওয়া যেতে পারে।
অবকাঠামো
[সম্পাদনা]এই জমিদার বাড়িতে আট থেকে দশটি বিশাল অট্টালিকা ছিল। যেগুলো মূল বাড়ি থেকে মঠ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এছাড়াও ছিল দরবার কক্ষ, গুদাম ঘর, রন্ধনশালা ও নৃত্যশালা।
বর্তমান অবস্থা
[সম্পাদনা]অযত্ন ও অবহেলায় পড়ে থাকায় উক্ত জমিদার বাড়ির সকল স্থাপনাই এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ"। Superintendent of police, Shariatpur। ১ আগস্ট ২০১৮। ২০ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৯।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |