রাজেশ কুমার (সৈনিক)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

রাজেশ কুমার

জন্মSonipat district, Haryana, India
মৃত্যুআগস্ট ১, ২০০৯(২০০৯-০৮-০১)
Kupwara, Jammu and Kashmir, India
আনুগত্য India
সেবা/শাখা ভারতীয় সেনাবাহিনী
পদমর্যাদা Havildar
সার্ভিস নম্বর2890262H
ইউনিট11 Raj Rif
পুরস্কার Ashok Chakra
দাম্পত্য সঙ্গীBeeta

হাবিলদার রাজেশ কুমার, এসি ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন সৈনিক, যিনি মরণোত্তর ভারতের সর্বোচ্চ শান্তিকালীন বীরত্বের পুরস্কার অশোক চক্রে ভূষিত হয়েছিলেন। [১]

জীবনের প্রথমার্ধ[সম্পাদনা]

রাজেশ কুমার হরিয়ানার সোনিপথ জেলায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন শ্রী রাম কিশান এবং শ্রীমতী পরমেশ্বরীর পুত্র। প্রাথমিক শিক্ষার পরে তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। [২]

সামরিক ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]

কুমারকে রাজপুতানা রাইফেলসের ১১ তম ব্যাটালিয়ন, একটি পদাতিক রেজিমেন্টে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, যে রেজিমেন্টের বীরত্বের পুরস্কার এবং যুদ্ধ সম্মানের এক গৌরবময় ইতিহাস ছিল।

২০০৯ সালের ১ আগস্ট, তিনি ঘাতক দলের এমন একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন যা জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার বনে সন্ত্রাসীদের জন্য অনুসন্ধান অভিযানে ছিল। তিনি সন্ত্রাসীদের উপর গুলি চালিয়ে তাদের মধ্যে তিনজনকে হত্যা করেছিলেন, তাঁর সঙ্গীকে বাঁচিয়েছিলেন, কিন্তু প্রক্রিয়াটিতে তিনি গুরুতর আহত হয়েছিলেন। অবশেষে তিনি আহত হয়ে শহীদ হন। তাঁর সাাাহসিকতা, নেতৃত্ব ও দেশের জন্য ত্যাগের কারনে তিনি মরণোত্তর ভাবে ভারতে সর্বাধিক শান্তিকালীন বীরত্বের পুরস্কার অশোক চক্রকে ভূষিত করেছিলেন।

অশোক চক্র পুরস্কার প্রাপ্ত[সম্পাদনা]

হাবিলদার রাজেশ কুমারের স্ত্রী শ্রীমতি বীতা ২৬ জানুয়ারি ২০১০ এ নয়াদিল্লিতে রাষ্ট্রপতি শ্রীমতি প্রতিভা দেবী সিংহ পাতিলের কাছ থেকে অশোক চক্র গ্রহণ করছিলেন।

অশোক চক্রের পুরস্কারের সময় ভারতের রাষ্ট্রপতির উদ্ধৃত উদ্ধৃতি : হাবিলদার রাজেশ কুমার সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবচেয়ে স্পষ্টত বৌদ্ধিকতা, ধৈর্য ও আত্মত্যাগের বিরল মনোভাবের অতুলনীয় কীর্তি দেখিয়েছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]