যোগী ভজন
যোগী ভজন | |
---|---|
জন্ম | হরভজন সিং পুরি ২৬ আগস্ট ১৯২৯ কোট হারকার্ন, গুজরানওয়ালা, ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ৬ অক্টোবর ২০০৪ ইস্পেনোলা, নিউ মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৭৫)
নাগরিকত্ব |
|
শিক্ষা | পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, নিউ দিল্লি, ভারত (১৯৫২, অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর), ইউনিভার্সিটি ফর হিউম্যানিস্টিক স্টাডিজ, সোলানা বিচ, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র (পিএইচডি, সাইকোলজি অব কম্যুনিকেশন, ১৯৮০) |
প্রতিষ্ঠান | হেল্দি, হ্যাপি, হোলি অর্গানাইজেশন (থ্রিএইচও), শিখ ধর্ম ইন্টারন্যাশনাল, কুণ্ডলিনী রিসার্চ ইনস্টিটিউট, শ্রী সিং সাহিব কর্পোরেশন |
পরিচিতির কারণ | কুণ্ডলিনী যোগ সম্প্রসারণ, শিখ মিশনারী কার্যক্রম, ধারাবাহিক যৌন নিপীড়ন এবং অপব্যবহারের অভিযোগে অভিযুক্ত |
উপাধি | যোগী, শ্রী সিং সাহিব, ভাই সাহিব, পান্থ রতন |
দাম্পত্য সঙ্গী | বিবি ইন্দ্রজিত কাউর |
সন্তান | রণবীর সিং, কুলবীর সিং, কমলজিত কাউর |
স্বাক্ষর | |
হরভজন (জন্ম: হরভজন সিং পুরী)[১] (২৬ আগস্ট ১৯২৯ - ৬ অক্টোবর ২০০৪), যিনি তার অনুসারীদের কাছে যোগী ভজন এবং শ্রী সিং সাহিব নামে পরিচিত, হলেন একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান উদ্যোক্তা, যোগ গুরু[২] এবং আধ্যাত্মিক শিক্ষক। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার কুণ্ডলিনী যোগের সংস্করণটি চালু করেন। তিনি থ্রিএইচও (স্বাস্থ্যকর, সুখী, পবিত্র সংস্থা) ফাউন্ডেশনের (এবং ব্যবসায়িক উদ্যোগ) আধ্যাত্মিক পরিচালক ছিলেন, যাদের ৩৫টি দেশে ৩০০টিরও বেশি কেন্দ্র রয়েছে।[৩] তার কয়েক ডজন মহিলা অনুসারীর দ্বারা তিনি মরণোত্তর যৌন নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন; অলিভ ব্রাঞ্চ রিপোর্ট নামে একটি তদন্তে এই অভিযোগগুলো সম্ভবতঃ সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে।[৪][৫][৬]
জীবনী
[সম্পাদনা]প্রথম জীবন
[সম্পাদনা]হরভজন সিং খালসা ১৯২৯ সালের ২৬ আগস্ট পাঞ্জাব প্রদেশের (বর্তমানে পাকিস্তানে) গুজরানওয়ালা জেলার কোট হরকার্নের একটি শিখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ডাঃ কর্তার সিং পুরী একজন মেডিকেল ডাক্তার হিসেবে ব্রিটিশ রাজের সেবায় নিযুক্ত ছিলেন। তার মায়ের নাম ছিল হরকৃষ্ণ কৌর। তার বাবা শিখ ঐতিহ্যে বেড়ে ওঠেন এবং তরুণ হরভজন নানদের দ্বারা পরিচালিত একটি ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষিত হন। সিং তার পিতামহ সন্ত ভাই ফতেহ সিংয়ের কাছ থেকে শিখ ধর্মের মৌলিক বিষয়গুলি শিখেছিলেন। তাদের ছিল একটি সচ্ছল জমিদার পরিবার, হিমালয়ের পাদদেশে বেশিরভাগ গ্রামে তাদের ভূমির মালিকানা ছিলো।[৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Biography"। Sikhnet। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১১।
- ↑ Shearer, Alistair (২০২০)। The Story of Yoga: From Ancient India to the Modern West। London: Hurst Publishers। পৃষ্ঠা 210। আইএসবিএন 978-1-78738-192-6।
- ↑ "Healthy, Happy, Holy Organization"। Oxford Reference। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Master of Deceit: How Yogi Bhajan Used Kundalini Yoga for Money, Sex and Power"। The Guru Magazine। ২০২০-০৩-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ Stuart, Gwynedd (২০২০-০৭-১৫)। "Yogi Bhajan Turned an L.A. Yoga Studio into a Juggernaut, and Left Two Generations of Followers Reeling from Alleged Abuse"। Los Angeles Magazine। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ "A New Report Details Decades of Abuse at the Hands of Yogi Bhajan"। Yoga Journal। ২০২০-০৮-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ Sardarni Premka Kaur Khalsa,The Man Called Siri Singh Sahib, Sardarni Premka Kaur Khalsa and Sat Kirpal Kaur Khalsam (editors), Los Angeles: Sikh Dharma, 1979, pp. 18-24.