মুখের লালা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
একটি শিশুর ঠোঁটে লালা

লালা হল একটি শারীরিয় তরল বস্তু যা প্রানীর মুখের লালা গ্রন্থি হতে উৎপন্ন হয়। মানব লালার ৯৯.৫% পানি সহ ইলেক্ট্রোলাইট, শ্লেষ্মা, শ্বেত লোহিত কনিকা, এপিথেলিয়াল কোষ (যা থেকে ডিএনএ বের করা যাবে), এনজাইম (যেমন এ্যামিলেস এবং লাইপেজ), এন্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট নি:সৃরক যেমন ইমিউনোগ্লোবিউলিন এ এবং লাইসোজাইম[১]

খাদ্যকনা এবং চর্বি হজম প্রক্রিয়ার শুরুতে লালাস্থিত এনজাইমগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এইসকল এনজাইম দাতের ফাকে আটকে থাকা খাদ্যকনাও ভাঙ্গতে সাহায্য করে যার মাধ্যমে ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণ হতে দাতকে সুরক্ষার কাজটিও করে থাকে। [২] খাদ্য ভেজাতে, গিলার সুবিধা এবং মুখের অভন্ত্যরের শ্লেষাজিল্লির উপরিস্তর রক্ষার্থে লালা পিচ্ছিলকারক উপাদান হিসেবে কাজ করে।[৩]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Physiology at MCG 6/6ch4/s6ch4_6
  2. Fejerskov, O.; Kidd, E. (২০০৭)। Dental Caries: The Disease and Its Clinical Management (2nd সংস্করণ)। Wiley-Blackwell। আইএসবিএন 978-1-4051-3889-5 
  3. Edgar, M.; Dawes, C.; O'Mullane, D. (২০০৪)। Saliva and Oral Health (3 সংস্করণ)। British Dental Associationআইএসবিএন 0-904588-87-4 

আরো পড়ুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]