মাসুদা ভাট্টি

মাসুদা ভাট্টি একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক, যিনি বর্তমানে তথ্য কমিশনের একজন কমিশনার।^[১] ভাট্টি আইনজীবী মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করার কারণে পরিচিতি লাভ করেন। মইনুল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সাথে যুক্ত এবং নিউ নেশন ডেইলি ও দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক।^[২]^[৩]

প্রারম্ভিক জীবন

ভাট্টি ১৯৭৩ সালে ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।^[৪]

কর্মজীবন

২০০৭ সালে ভাট্টি লন্ডনে সাংবাদিক হিসাবে কাজ করেছেন।

ভাট্টি ২০১০ সালে কলাম লেখক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।^[৫]

২০১৮ সালে একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানে আইনজীবী মইনুল হোসেন ভাট্টিকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করেন।^[৬] অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ কায়সারুল ইসলাম গত অক্টোবরে হোসেনকে কারাগারে প্রাঠান^[৭] হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়^[৮]

২০২৩ সালের আগস্টে ভাট্টিকে অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ শহিদুল আলম ঝিনুকের সাথে বাংলাদেশের তথ্য কমিশনার নিযুক্ত করা হয়।^[৯] তিনি সুরাইয়া বেগমের স্থলাভিষিক্ত হন।^[৯] তারা প্রধান তথ্য কমিশনার আবদুল মালেকের অধীনে দায়িত্ব পালন করেন।^[১০]

তথ্যসূত্র

↑ "Masuda Bhatti, Shahidul Alam Jhinuk appointed as new information commissioners"। unb.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ "Bangladesh: Concerns Over Free Speech Continue With Opposition-Linked Lawyer's Arrest"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ "Bangladeshi editor Mainul Hosein jailed on defamation charge"। HW News English (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ Ahmed, Faruque (২০০৯-০৩-২০)। Bengali Journals and Journalism in Britain (1916-2007) (ইংরেজি ভাষায়)। Lulu.com। পৃষ্ঠা 167। আইএসবিএন 978-0-557-05113-7।
↑ "Feeling of insecurity among ethnic people increases to all-time high"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১০-০৩-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ "Senior journos ask Mainul to apologise"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ "Defamation Suit: Mainul sent to prison"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ "Mainul sued under Digital Security Act"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ ^ক ^খ "Masuda Bhatti, Shahidul Alam become information commissioners"। Prothomalo (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৮-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।
↑ "Two information commissioners appointed"। Dhaka Tribune। ২৪ আগস্ট ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

[1] "Masuda Bhatti, Shahidul Alam Jhinuk appointed as new information commissioners"। unb.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[2] "Bangladesh: Concerns Over Free Speech Continue With Opposition-Linked Lawyer's Arrest"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[3] "Bangladeshi editor Mainul Hosein jailed on defamation charge"। HW News English (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[:0-4] Ahmed, Faruque (২০০৯-০৩-২০)। Bengali Journals and Journalism in Britain (1916-2007) (ইংরেজি ভাষায়)। Lulu.com। পৃষ্ঠা 167। আইএসবিএন 978-0-557-05113-7।

[5] "Feeling of insecurity among ethnic people increases to all-time high"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১০-০৩-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[6] "Senior journos ask Mainul to apologise"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[7] "Defamation Suit: Mainul sent to prison"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[8] "Mainul sued under Digital Security Act"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[:1-9] ক ^খ "Masuda Bhatti, Shahidul Alam become information commissioners"। Prothomalo (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৮-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫।

[10] "Two information commissioners appointed"। Dhaka Tribune। ২৪ আগস্ট ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]