মমিতা বৈজু
অবয়ব
মমিতা বৈজু | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
মাতৃশিক্ষায়তন | সেক্রেড হার্ট কলেজ, থেভারা |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ২০১৭–বর্তমান |
মমিতা বৈজু একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি মূলত মালয়ালম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ২০১৭ সালে সর্বোপরি পালাক্কারন-এর মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি অপারেশন জাভা (২০২১)-এ আলফোনসা, খো খো (২০২১)-এ আঞ্জু, সুপার শরণ্যা (২০২২)-এ সোনা, প্রণয়া বিলাসম (২০২৩)-এ গোপিকা এবং প্রেমালু (২০২৪)-এ রিনু চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।[১][২]
প্রারম্ভিক জীবন ও শিক্ষা
[সম্পাদনা]মমিতা বৈজু কেরলের কোট্টায়ম জেলার কিদাঙ্গুরের বাসিন্দা।[৩] তার বাবা-মা হলেন বৈজু কৃষ্ণান ও মিনি।
মমিতা মেরি মাউন্ট পাবলিক স্কুল, কাট্টাচিরা এবং এন.এস.এস. উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কিদাঙ্গুরে তার বিদ্যালয় পাঠ সম্পন্ন করেছেন। তিনি বর্তমানে কোচির সেক্রেড হার্ট কলেজ থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক করছেন।[৪]
চলচ্চিত্রের তালিকা
[সম্পাদনা]এখনও মুক্তি পায়নি এমন চলচ্চিত্র বোঝায় |
বছর | শিরোনাম | ভূমিকা | মন্তব্য | সূত্র |
---|---|---|---|---|
২০১৭ | সর্বোপরি পালাক্কারন | রাজি | অভিষেক চলচ্চিত্র | [৫] |
হানি বি ২: সেলিব্রেশনস | সিসিলি থাম্বি অ্যান্টনি | [৬] | ||
২০১৮ | ডাকিনী | আরতী | [৭] | |
কৃষ্ণম | চিত্রা | [৮] | ||
ভরতন | সান্দ্রা | [৯] | ||
স্কুল ডায়েরি | ইন্দু | [১০] | ||
২০১৯ | অ্যান ইন্টারন্যাশনাল লোকাল স্টোরি | দেবিকা | [১১] | |
ভিক্রুতি | সুহারা | [১২] | ||
২০২০ | কিলোমিটার্স অ্যান্ড কিলোমিটার্স | কচুমোল | [৯] | |
২০২১ | অপারেশন জাভা | আলফোনসা | [১৩] | |
খো খো | আঞ্জু | [১৪] | ||
২০২২ | রান্ডু | কুঞ্জুমোল | [১৫] | |
সুপার শরণ্যা | সোনা থমাস | [১৬] | ||
২০২৩ | প্রণয়া বিলাসম | গোপিকা | [১৭] | |
রামচন্দ্র বস অ্যান্ড কোং | সোফিয়া | [১৮] | ||
২০২৪ | প্রেমালু | রিনু রয় | [১৯] | |
রেবেল | সারা মেরি জন | তামিল চলচ্চিত্র | [২০] |
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]বছর | শিরোনাম | ভূমিকা | মন্তব্য | সূত্র |
---|---|---|---|---|
২০২১ | কালার পদম | শালিনী |
পুরস্কার ও মনোনয়ন
[সম্পাদনা]বছর | পুরস্কার | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|
২০২০ | কেরল চলচ্চিত্র সমালোচক পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী | খো খো | বিজয়ী | [২১] |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ആന്റണി, സീന (১৫ জানুয়ারি ২০২২)। "അനശ്വര ശരിക്കും തേച്ചോ?: മറുപടി പറഞ്ഞ് മമിത ബൈജു; അഭിമുഖം"। Manorama Online (মালায়ালাম ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ MB, Anandha। "'ഇതൊരു പുതിയ അനുഭവമാണ്, അതൊരുപാട് ആസ്വദിക്കുന്നുണ്ട്'; തീയേറ്ററിൽ വെച്ചുണ്ടായ സംഭവം മറക്കാനാവില്ല!; മനസ് തുറന്ന് താരസുന്ദരി!"। Samayam (মালায়ালাম ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২১।
- ↑ Antony, Seena (১৬ জানুয়ারি ২০২২)। "Super Sharanya' is a milestone in my career: Mamitha Baiju"। On Manorama। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ Basith (২৫ ডিসেম্বর ২০২১)। "ക്രിസ്മസിന് ഫുഡാണ് മെയിൻ; മമിത ബൈജു പറയുന്നു"। Twenty Four News (মালায়ালাম ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ രഘുനാഥ്, രശ്മി (২১ জুন ২০২১)। "ഹെഡ്മിസ്ട്രസ് പറഞ്ഞു; ഇപ്പോള് തന്നെ അഞ്ചാറ് നമിതയുണ്ട്, മമിത മതി"। Mathrubhmi (মালায়ালাম ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ Joas, Ammu (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "'ജനിച്ച അന്നുതന്നെ തേപ്പു കിട്ടിയ ആളാണ് ഞാൻ': മമിതയെ വിട്ടുപോകാത്ത 'തേപ്പ്': പ്രേക്ഷകരുടെ ചങ്ക്ഗേൾ"। Vanitha (মালায়ালাম ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ പാലക്കാപറമ്പിൽ, ബിന്ദു (১ জুন ২০২১)। "അൽഫോൻസയും അഞ്ജുവും വഴിത്തിരിവായി"। Kerala Kaumudi (মালায়ালাম ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২১।
- ↑ Subramanian, Anupama (২৫ মার্চ ২০১৮)। "New technology in Krishnam to curb piracy"। Deccan Chronicle। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ ক খ ആനന്ദ് രാജ്, എസ് (১২ জানুয়ারি ২০২২)। "'സൂപ്പർ മമിത'; ഓപ്പറേഷൻ ജാവ, സൂപ്പർ ശരണ്യ എന്നീ ചിത്രങ്ങളിലൂടെ തിളങ്ങിയ മമിത ബൈജു സംസാരിക്കുന്നു"। Madhyamam (মালায়ালাম ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Vetticad, Anna M. M. (২১ মে ২০১৮)। "School Diary movie review: What's M.G. Sreekumar doing lending his name to this non-film?"। First Post। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ Shrijith, Sajin (১৫ জানুয়ারি ২০১৯)। "Directing has been my long-cherished dream"। Cinema Express। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ Soman, Deepa (৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Mamitha Baiju plays the team captain in Rajisha-starrer 'Kho Kho'"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২১।
- ↑ ശ്രീലേഖ, ആർ.ബി. (২১ মে ২০২১)। "ഹണീബിയിൽ ആസിഫിന്റെ അനിയത്തി, ജാവയിലെ അൽഫോൻസ; ഈ പ്ലസ് ടുക്കാരി"। ManoramaOnline (মালায়ালাম ভাষায়)। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২১।
- ↑ Sidhardha, Sanjith (১১ ডিসেম্বর ২০২০)। "Mamitha Baiju plays the team captain in Rajisha-starrer 'Kho Kho'"। The Times of India। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Babu, Ajith (৮ জানুয়ারি ২০২২)। "'Randu' movie review: A significant story of our times"। On Manorama। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ "'ശരണ്യ സൂപ്പർ ആണെങ്കിൽ സോന പൊളി ആണ്, അപാരമായ സ്ക്രീൻ പ്രെസൻസ്'; മമിതയ്ക്ക് കൈയ്യടി, പ്രശംസ!"। Samayam (মালায়ালাম ভাষায়)। ৮ জানুয়ারি ২০২২। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ "'Pranaya Vilasam' release date: Anaswara Rajan starrer to hit the big screens on THIS date"। The Times of India। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Nivin Pauly's film with Haneef Adeni titled 'Ramachandra Boss and Co'"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ জুলাই ২০২৩। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Naslen-Mamitha Baiju's rom-com titled 'Premalu', first look out!"। The Times of India। ২০২৩-১২-০১। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০১।
- ↑ "Filming of GV Prakash's 'Rebel' wrapped up"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Kerala Film Critics Awards: Prithviraj, Biju Menon share best actor award"। Mathrubhumi News। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১। ৬ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১।