মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি, মৌলভীবাজার
গঠিত | ১৯৭৮ |
---|---|
ধরন | সরকারি |
সদরদপ্তর | শিববাজার, কমলগঞ্জ, মৌলবীবাজার |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
উপপরিচালক | সিফাত উদ্দিন |
প্রধান অঙ্গ | সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার, কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের মণিপুরীদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, পরিচর্যা, উন্নয়ন ও চর্চা এবং লালনের লক্ষ্যে ১৯৭৭ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ প্রকল্পের মাধ্যমে এ একাডেমিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৭৬ সালে দীননাথ সিংহ গণভবনে মণিপুরীদের জন্য একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের দাবি পেশ করেন। ১৯৭৮ সালে রাজশাহী বিভাগীয় শহরে উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি, খাগড়াছড়ি উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট এবং মৌলভীবাজার মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি স্থাপন শীর্ষক শিরোনামে তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেয় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতির তৎকালীন মহিলা বিষয়ক উপদেষ্টা ফিরোজা বারী প্রতিষ্ঠানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০১০ সালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন[২] কার্যকর হওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি এই আইনের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।[১]
কার্যক্রম
[সম্পাদনা]প্রশিক্ষণ
[সম্পাদনা]- সাধারণ সঙ্গীত
- উপজাতীয় সঙ্গীত
- তাঁত বুনন ও পোষাক তৈরি প্রশিক্ষণ
- নৃত্য
- নাট্য
- কবিতা আবৃত্তি ও প্রমিত উচ্চারণ
- চিত্রাঙ্কন
গবেষণা, প্রকাশনা ও গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]- মণিপুরী ভাষা শিক্ষা কোর্স
- মণিপুরী নৃগোষ্ঠীর দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী ও প্রত্নবস্তু সংগ্রহ
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "ইতিহাস, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি"। mla.portal.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪।
- ↑ "ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন"। bdlaws.minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪।