ভাঙ্গা–বেনাপোল এক্সপ্রেসওয়ে

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নেই
নেই
পথের তথ্য
এএইচ১-এর অংশ
দৈর্ঘ্য১২৯ কিমি (৮০ মা)
প্রধান সংযোগস্থল
থেকে:ভাঙ্গা ইন্টারচেঞ্জ, ভাঙ্গা, ফরিদপুর
এন৮০৫
পর্যন্ত:বেনাপোল ইন্টারচেঞ্জ, বেনাপোল, যশোর
এন৭০৬
মহাসড়ক ব্যবস্থা

ভাঙ্গা–বেনাপোল এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশের একটি প্রস্তাবিত জাতীয় প্রবেশাধিকার-নিয়ন্ত্রিত মহাসড়ক। এই এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ দ্বারা পরিচালিত হবে।[১] এক্সপ্রেসটি এশীয় মহাসড়ক ১-এর সাথে সংযুক্ত হবে।[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য আমদানির জন্য বেনাপোল স্থলবন্দর ব্যবহার করা হয়। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কার্যক্রমের সক্ষমতা বাড়াতে ভাঙ্গা উপজেলাত সঙ্গে স্থলবন্দরটিকে সংযুক্ত করে ৬ লেন বিশিষ্ট একটি এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। নির্মাণ প্রকল্পের জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করা হয়েছে। এর নির্মাণ ব্যয় ৳১১,০৭২.৩৭ কোটি ধরা হয়েছে।[২] নির্মাণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ৫টি ফ্লাইওভার ও ৪টি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হবে।[৩] প্রকল্পটির জন্য ২০২৫ সালের মধ্যে ৳৪২৩৬.৬০ কোটি ব্যয়ে ভূমি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "নড়াইলে হয়নি বাইপাস সড়ক, ভোগাবে যানজট"সমকাল। ৯ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩ 
  2. "এক্সপ্রেসওয়ের আদলে হবে ভাঙ্গা বেনাপোল সড়ক"ভোরের কাগজ। ২১ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩ 
  3. ফারুক, এসএম ওমর (৭ অক্টোবর ২০২২)। "ঝুলে আছে ভাঙ্গা-যশোর-বেনাপোল ছয় লেন সড়ক"বাংলানিউজ২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩ 
  4. "বেনাপোল-যশোর-ভাঙ্গা সড়ক ছয় লেনে উন্নীত হচ্ছে"বণিক বার্তা। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩