ব্যবহারকারী আলাপ:Shovo Karmakar
বিয়ে যদি করতেই হয়; ফুড ইঞ্জিনিয়ারকে করুন। এই ডিগ্রিটার ধান গাছের মত ভার্সেটাইল রূপ রয়েছে। ভার্সেটাইল হলো যেই দিকে রোদ বা সুর্য সেই দিকে মুখ ফিরায়। ধান গাছ এমন উদ্ভিদ। নিজের বান্ধবীর সাথে, আত্মীয়দের কাছে ইঞ্জিনিয়ারের বউ হিসেবে পরিচিতা হবেন। কেউ কেউ এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ার বা কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কাছাকাছিও বলে থাকেন। ফুড ইঞ্জিনিয়ারকে কেউ কেউ নিউট্রিশনিস্টও ভাবে। তার মানে আপনি নিউট্রিশনিস্টের বউ অনেকে আপনার কাছে বিভিন্ন খাদ্যগুণ জানতে চাইবে। আপনার গুরুত্ব বান্ধবী সমাজে, নিজের বাপের বাড়ির আত্মীয়াদের মাঝে কিছুটা হলেও বাড়বে... আপনার বর যদি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে থাকেন তাহলে তো কথাই নেই, আপনি একজন কৃষিবিদেরও বউ। কৃষিবিদ ফোরামের যাবতীয় সুবিধা পাবেন অনেকে আবার একে ফুড টেকনোলোজি বলে থাকেন। তার মানে আপনি একজন টেকনোলজিস্টেরও বউ ফুড ইঞ্জিনিয়াররা নিজেরা কিছুটা হলেও রান্নায় ভাল। কেউ আবার বাবুর্চি ভাববেন না যেই সব পুরুষ ভালো রান্না করতে পারে তাদের নিয়ে বউরা প্রাউড ফিল করে। বউ শ্বশুর বাড়ি থাকলেও কোন সমস্যা হয়না। নিজে রান্না করে খেতে পারে। এই দিক বিবেচনায় ফুড ইঞ্জিনিয়াররা সাধারণ পাত্রের চেয়ে অনেক ভাল। বিয়ের পর আপনি বাবার বাড়ী নিশ্চিন্ত মনে বেড়ালেও জামাই কিছু মনে করবে না কেউ কেউ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিংকে টেকনোলোজি বা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশাপাশি সায়েন্সের শাখাও বলে থাকেন। তার অর্থ হলো আপনি একজন সায়েন্টিস্টের বউ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এপ্ল্যায়েড ইঞ্জিনিয়ারিং। সিভিল, মেকানিক্যাল, কেমিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল সব ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিদ্যাই কম-বেশি জানতে হয়। সব চেয়ে বড় বিষয় হলো, অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রীর ছাত্রদের বায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, মাইক্রোবায়োলজি ইত্যাদি পড়তে হয় না কিন্তু ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের এসব জানতে হয়। তাই বউয়ের সকল চাহিদা; মনের আকাঙ্ক্ষা সবই মুখ দেখলেই বুঝতে পারেন মুখ না দেখলেও ফোনে কথা বলেই বুঝতে পারে অফিস শেষে বাসায় আসার আগে কি কি আনতে (বাজার-সদাই) হবে...কি পছন্দ আপনার। আমি কিন্তু নিজে ফুড ইঞ্জিনিয়ার বলে বাড়ায়ে বললাম না.. আমি শুধুই ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েকটি গুণ তুলে ধরলাম। তাই যারা (বিয়ের পিড়িতে বসবার জন্য অপেক্ষারত) এখনো বিয়ে করেন নাই; নিশ্চিন্তে ফুড ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করতে পারেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি সুখী হবেন ঘরে- বাইরে- সমাজে
বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]
| সুপ্রিয় Shovo Karmakar! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।
কাজে নেমে পড়বার সহজ উপায় হলো নিচের যে-কোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা:
অনুগ্রহপূর্বক আলাপের পাতায় বার্তা রাখার পর সম্পাদনা সরঞ্জামদণ্ডের আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বাংলা উইকিপিডিয়া অভ্যর্থনা কমিটি, ০২:৫৯, ১৭ নভেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি) |
একজন খাদ্য প্রকৌশলীর ভূমিকা[সম্পাদনা]
বিয়ে যদি করতেই হয়; ফুড ইঞ্জিনিয়ারকে করুন। এই ডিগ্রিটার ধান গাছের মত ভার্সেটাইল রূপ রয়েছে। ভার্সেটাইল হলো যেই দিকে রোদ বা সুর্য সেই দিকে মুখ ফিরায়। ধান গাছ এমন উদ্ভিদ। নিজের বান্ধবীর সাথে, আত্মীয়দের কাছে ইঞ্জিনিয়ারের বউ হিসেবে পরিচিতা হবেন। কেউ কেউ এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ার বা কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কাছাকাছিও বলে থাকেন। ফুড ইঞ্জিনিয়ারকে কেউ কেউ নিউট্রিশনিস্টও ভাবে। তার মানে আপনি নিউট্রিশনিস্টের বউ অনেকে আপনার কাছে বিভিন্ন খাদ্যগুণ জানতে চাইবে। আপনার গুরুত্ব বান্ধবী সমাজে, নিজের বাপের বাড়ির আত্মীয়াদের মাঝে কিছুটা হলেও বাড়বে... আপনার বর যদি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে থাকেন তাহলে তো কথাই নেই, আপনি একজন কৃষিবিদেরও বউ। কৃষিবিদ ফোরামের যাবতীয় সুবিধা পাবেন অনেকে আবার একে ফুড টেকনোলোজি বলে থাকেন। তার মানে আপনি একজন টেকনোলজিস্টেরও বউ ফুড ইঞ্জিনিয়াররা নিজেরা কিছুটা হলেও রান্নায় ভাল। কেউ আবার বাবুর্চি ভাববেন না যেই সব পুরুষ ভালো রান্না করতে পারে তাদের নিয়ে বউরা প্রাউড ফিল করে। বউ শ্বশুর বাড়ি থাকলেও কোন সমস্যা হয়না। নিজে রান্না করে খেতে পারে। এই দিক বিবেচনায় ফুড ইঞ্জিনিয়াররা সাধারণ পাত্রের চেয়ে অনেক ভাল। বিয়ের পর আপনি বাবার বাড়ী নিশ্চিন্ত মনে বেড়ালেও জামাই কিছু মনে করবে না কেউ কেউ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিংকে টেকনোলোজি বা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশাপাশি সায়েন্সের শাখাও বলে থাকেন। তার অর্থ হলো আপনি একজন সায়েন্টিস্টের বউ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এপ্ল্যায়েড ইঞ্জিনিয়ারিং। সিভিল, মেকানিক্যাল, কেমিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল সব ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিদ্যাই কম-বেশি জানতে হয়। সব চেয়ে বড় বিষয় হলো, অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রীর ছাত্রদের বায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, মাইক্রোবায়োলজি ইত্যাদি পড়তে হয় না কিন্তু ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের এসব জানতে হয়। তাই বউয়ের সকল চাহিদা; মনের আকাঙ্ক্ষা সবই মুখ দেখলেই বুঝতে পারেন মুখ না দেখলেও ফোনে কথা বলেই বুঝতে পারে অফিস শেষে বাসায় আসার আগে কি কি আনতে (বাজার-সদাই) হবে...কি পছন্দ আপনার। আমি কিন্তু নিজে ফুড ইঞ্জিনিয়ার বলে বাড়ায়ে বললাম না.. আমি শুধুই ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েকটি গুণ তুলে ধরলাম। তাই যারা (বিয়ের পিড়িতে বসবার জন্য অপেক্ষারত) এখনো বিয়ে করেন নাই; নিশ্চিন্তে ফুড ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করতে পারেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি সুখী হবেন ঘরে- বাইরে- সমাজে Shovo Karmakar (আলাপ) ০৬:৩৯, ১৭ নভেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)