ব্যবহারকারী আলাপ:Satabdi.mu

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

Hopeoflight (আলাপ) ০৫:৫১, ৩ ডিসেম্বর ২০১৪ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

welcome --Md. Jashir Hossain (আলাপ) ০৭:২৮, ৩ ডিসেম্বর ২০১৪ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বরহিল ঝর্না (পাংথুমাই,গোয়াইনঘাট,সিলেট)[সম্পাদনা]

সিলে্ট বিভাগের গোয়াইনঘাট থানার অন্যতম সুন্দর একটি গ্রাম পাংথুমাই। এটি সিলেট শহর থেকে দূরবর্তী ভারতীয় সীমান্ত ঘেঁষা একটি গ্রাম। এই গ্রামটির সৌন্দর্য বরহিল ঝরনা। মেঘালয়ের অসংখ্য ঝরনার মধ্যে বরহিল ঝরনা অন্যতম। এই ঝরনা ভারতীয় সীমান্তে হওয়ায় এর সৌন্দর্য বাংলাদেশের পাংথুমাই গ্রাম থেকে উপভোগ করতে হয়। এইখানে বিএসএফ পোস্ট আছে, ঝরনার আগেই বর্ডার, তাই ঝরনার বেশি কাছে যাওয়ার সুযোগ নেই।এই ঝরনায় একটা ব্রিজ আছে। ব্রিজ আর ঝরনা দুইটিই ভারতীয় সীমান্তে। পিয়াইন নদীর একটি উৎসমুখ এই পাংথুমাই ছড়া। ঝরনা আর পাথুমাই গ্রামের মাঝখানে আকর্ষনীয় খাল। খালের পানি খুবই সচ্ছ।এই সচ্ছ পানিতে সাতার কাটার মজাই আলাদা। মাঝে মাঝে খাসিয়াদের এই সচ্ছ পানিতে মাছ ধরতে দেখা যায়। পাথরের বিশাল বিশাল পাহাড়,ঝরনার সচ্ছ ঠান্ডা পানিতে আপনি সহজেই হাড়িয়ে যেতে পারেন অন্য এক ভুবনে। সিলেট শহর থেকে প্রাইভেট কার, সিএনজি, বা মোটরসাইকেলে আপনি যেতে পারেন। প্রথমে সিলেট-তামাবিল সড়কে দিয়ে যেতে হবে সারিঘাট পর্যন্ত(৩৫ কিঃমিঃ), তারপর সারিঘাট থেকে গোয়াইনঘাট ডিগ্রি কলেজ(১৭ কিঃমিঃ), তারপর কলেজের ডান দিকের রাস্তা দিয়ে ১১ কিঃমিঃ গেলেই পাংথুমাই গ্রাম, তারপর ৫ মিনিট হাটলেই বরহিল ঝরনা দেখা যাবে। সিলেট শহর থেকে যেতে সময় লাগবে মাত্র দেড় ঘন্টা। সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়ক দিয়ে যেতে চাইলে প্রথমে সালুটিকর গিয়ে ব্রিজের ডান দিকের রাস্তা দিয়ে যেতে হবে গোয়াইনঘাট ডিগ্রি কলেজ পর্যন্ত, তারপর বাম দিকের রাস্তা দিয়ে গিয়ে যেতে হবে পাংথুমাই গ্রামে। দুরত্বটা অনেকটা কম হলেও রাস্তার অবস্থা অনেক করুন। সময় লাগতে পারে ২-৩ ঘন্টা। হাতে গোনা দুই একটা দোকান ছাড়া কাছে কোনো খাবার বা পানির ব্যবস্থা সেখানে নেই। তাই নিজের সাথে করে খাবার ও পানি নিয়ে যাওয়া ভালো।--Satabdi.mu (আলাপ) ১৩:৩৮, ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]