ব্যবহারকারী আলাপ:Hansam Noyon

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে চায়নামেন এর আভিরভাব ক্রিকেটে।নয়ন হোসেন এর জীবনী নিয়ে কিছু কথা,,,,[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে চায়নামেন বলার তৈরি হচ্ছে রাজশাহী ক্লেমন একাডেমীতে। মোঃ নয়ন হোসেন গ্ৰাম:ঝবঝবিয়া,পৌ:ধানুয়াঘাটা থানা: চাটমোহর জেলা: পাবনা।বাম হাতি লেগ ইপ্সিন বলার যার মানে চায়নামেন বলার। ভারতের বলার কুলদিপ জাদব আর এই ছেলেটার মিল আছে। নয়ন হোসেন প্রথমে পাবনার ছোট্ট একটি পরিবারে জম্ম গ্রহণ করেন।তার পিতা নাম: মোঃ রেজাউল করিম,মাতা মোছাঃ জোসনা খাতুন। নয়নরা চার ভাইয়ের মধ্যে নয়ন দ্বিতীয় বড় ভাই জসিম উদ্দিন একজন চাকরি জীবি। নয়ন হোসেনের ছোট্ট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি টান ছিল আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে নয়ন হোসেন এবং পারার মাঠে বন্ধুদের সাথে প্রতিদিন খেলাধুলা করতে থাকে নয়ন হোসেন নয়ন যখন ক্লাস নাইনে পড়ে তখন থেকে ভাবতে থাকে কি করে বড় ক্রিকেটার হওয়া যায়। নয়ন একদিন ঠিক করে পাবনা যেকোনো একাডেমীতে ভর্তি হবে। কিন্তু বাড়ি থেকে মানতে রাজি হয়না সে অনেক বলার পর রাজি হয় নয়ন এর মা মোছাঃ জোসনা খাতুন।তবে মা রাজী হলে কি হবে বাবা আর ভাই রাজি হয় না। কিছুদিন পর মা বলাতে রাজি হয় সবাই।সুরু হয়। নয়ন এর সপ্ন পুরুন। ভর্তি হয় পাবনা P.C.D.C একাডেমীতে প্রতিদিন একাডেমীতে সুরু করে নয়ন । বাড়ি থেকে ৩০ কিলোমিটার দুর তাই ঠিক হয় পাবনা মেছে থাকবে।মাএ চার মাসের মধ্যে খেলা শিখে যায় নয়ন ।হয়ে যায় ডান হাতি বেস্টমেন ও বাম হাতি চায়নামেন।এক মেছে ১০৬* রান ও ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয় নয়ন।আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি নয়নকে ।কচ পাঠিয়ে দেয় রাজশাহীতে ক্লিমন একাডেমিতে। রাজশাহীতে আসার পড় প্রথম দিন সকালে পেস্টিশ করে বিকালে ইস্টুডিয়ামে ঘুরতে থাকে নয়ন।সেই মাঠে পেস্টিশ করছিল সাব্বির রহমান।কারন রংপুর VS রাজশাহী ম্যাচ ছিল ৮ তারিখে। ম্যাচের দুদিন আগে পেটটিস করছিল সাব্বির রহমান। নয়ন গেলারি থেকে খেলা দেখছি। কিন্তু মাঠে আসতে ভয় পায়ছিল নয়ন কারন এর আগে রাজশাহীতে আশেইনি নয়ন। হঠাৎ আরেক পাশে থেকে জরে মারে লিটন দাস বল এসে লাগে আশিক নামের একটি খেলয়ায়ারের মাথায়। ছেলেটা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তখন সবাই ছেলেটাকে দৌড়ে দেখতে আশে।এই সুযোগে নয়ন ও ঢুকে পড়ে মাঠে।কথায় বলেনা কারো পুশমাস কারো সরবোনাশ। তার পর ছেলেটাকে হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়।এদিকে নয়ন তাও ভয় পায় কারন সাব্বির রহমান তো অনেক রাগী বলতে ভয় পাচ্ছে,অনেক খন দারিয়ে আছে নয়ন কিছু বলছেনা। তার পর দেখলো ওখানকার একজন খালি পায়ে বল করছে। নয়ন এবার সাহস বুকে লোকটিকে বললো আমি কি বল করতে পারি।লোকটি বললো আমাকে না সাব্বির রহমানকে বলো।নয়ন ভয় পাচ্ছে, নয়ন বললো আপনি বলুন সাব্বির ভাইকে কিন্তু ভয়ে কেউ মুখ খুলছে না। শেষমেশ নয়ন নিজেই সাব্বিরকে বললো ভাই আমি কি বল করতে পারি। সাব্বির রহমান বললো কি বল করো। নয়ন বললো আমি চায়নামেন, সাব্বির বললো বল কর কর।প্রথম বলেই বাজিমাত সুন্দর একটি বল করে পরাস্ত করে বেটসমেনকে সাব্বিরতো পুরাই অবাক। দ্বিতীয় বল অপে ফেলে লেগে টান করায় এবং পেডে আঘাত আনে এবং আউট। প্রত্যেকটি বল করে মন করে নেয় সাব্বির রহমানের।একি নয়ন দেখে লিটন দাস,সুভাসিস রায়,এবং রংপুরের পেলেয়ার ও কচ নয়নের বল করা দেখতে আশে।পরের দিন সকালে সাব্বির রহমান নয়ন এর কচারকে বলে নয়নকে পাঠিয়ে দিতে। সকালে সবার সামনে বল করে নাজমুল হাসান সান্তকে,ফরহাদ রেজাকে, সাব্বির রহমানকে, লিটন দাসকে ও অনেক ছিনিয়ার পেলেয়ারকে বল করে। নয়ন এর কচ নয়নকে ছোট্ট দল থেকে বড় দলে নিয়ে যায় এবং ক্লেমন একাডেমীর মেনেজার ৩ দলের হয়ে খেলতে অনুমতি দিয়েদেয়। নয়ন এখন অনেক বড় ক্রিকেটার হয়ে উঠেছে,,,,,, Hansam Noyon (আলাপ) ০৬:০৩, ১৭ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]