ব্যবহারকারী আলাপ:Badal Chowdhury 2019

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

অংশগ্রহণকারী কমিটি (PC) ধারা ২০৫- ২০৮ বিধি ১৮৩ - ২০২ Bangladesh Labour Law 206[সম্পাদনা]

পঞ্চাশ জন স্থায়ী শ্রমিক নিয়জিত আছেন এমন প্রত্যক প্রতিষ্ঠানের মালিক, প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালু হবার পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে সেখানে একটি অংশগ্রহণকারী কমিটি গঠন করবেন ।

  • অংশগ্রহণকারী কমিটিতে উভয় পক্ষের মোট সদস্য সংখ্যা ৬ এর কম ৩০ এর বেশি হবেনা ।
  • অংশগ্রহণকারী কমিটির সদস্য সংখ্যা নিম্নবর্নিত হারে হবে

১। ৫০ থেকে ১০০ জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে ৬ জন । ২। ১০১ থেকে ৪০০ জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে ১০ জন । ৩। ৪০১ থেকে ৮০০ জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে ১২ জন । ৪। ৮০১ থেকে ১৫০০ জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে ১৪ জন । ৫। ১৫০১থেকে ৩০০০জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে ১৮জন । ৬।৩০০১ থেকে ৫০০০ জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে২২ জন । ৭।৫০০১ থেকে ৭৫০০ জন শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে২৪ জন । ৮। ৭৫০১ থেকে ততোধিক শ্রমিক থাকলে সদস্য সংখ্যা হবে৩০ জন । শ্রমিক প্রতিনিধি ঃ ধারা ২০৫(৫) অনুযায়ী ট্রেড ইউনিয়ন ও সিবিএ শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনীত করবে। যেসব প্রতিষ্ঠানে ট্রেড ইউনিয়ন বা সিবিএ নেই সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ শ্রম পরিচালক কে অবহিত করে নির্বাচনের মাধ্যমে শ্রমিক প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন। নির্বাচিত শ্রমিক প্রতিনিধির তালিকা, নির্বাচনের ১০ দিনের মধ্যে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি লিখিত ভাবে শ্রম পরিচালকের নিকট প্রেরণ করবেন। মালিকের প্রতিনিধি ঃ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সাধারণত প্রধান নির্বাহী অথবা বিভাগীয় প্রধান অথবা শাখা প্রধান অথবা কল্যাণ কর্মকর্তা মালিকের প্রতিনিধি হবেন। ট্রেড ইউনিয়ন ও সিবিএ হতে মনোনয়ন পাবার সাত দিনের মধ্যে মালিক বিজ্ঞপ্তি মারফত অংশগ্রহনকারী কমিটি গঠন করবেন এবং সেই বিজ্ঞপ্তি নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শন করতে হবে। নির্বাচন ঃ মালিক নির্বাচনের অন্যুন্য ৩০ দিন পুর্বে নির্বাচন পরিচালনার জন্য ৩ থেকে ৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করবেন, নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে মালিক - শ্রমিকের প্রতিনিধির অনুপাত হবে ২: ৩। এটার অনুলিপি শ্রম পরিচালকের কাছে প্রেরন করতে হবে। প্রতিনিধির যোগ্যতা ঃ যেকোনো প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিক যার চাকুরির বয়স ৬ মাসের কম নয় তিনি নির্বাচন করতে পারবেন, তবে প্রতিষ্ঠানের বয়স ১ বছরের কম হলে চাকুরির মেয়াদ প্রযোজ্য নয়। কোন প্রতিষ্ঠানে ৫০ জন মহিলা শ্রমিক বা মোট শ্রমিকের ১০% মহিলা হলে, আনুপাতিক হারে প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যাবস্থা রাখতে হবে। ভোটারের যোগ্যতা ঃ সাময়িক, বদলী, শিক্ষাধীন, ঠিকাদার কার্তিক নিয়োজিত শ্রমিক বাদে অন্য সকল শ্রমিক, যার চাকুরির বয়স ৩ মাস হয়েছে তারা সকলেই ভোট দিতে পারবেন। মনোনয়ন ঃ মনোনয়ন পত্র, ফরম- ৬৪ অনুযায়ী হবে। নির্বাচন কমিটি মনোনয়ন বাতিল করতে পারবেন, যদি প্রার্থী আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী শ্রমিক প্রতিনিধি হইবার অযোগ্য হন অথবা মনোনয়ন পত্র জমাদানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিধির কোন নিয়ম মানা না হয়। বৈধ মনোনিত প্রার্থীর সংখ্যা যদি নির্বাচিতব্য পদের সমান হয় তাহলে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি বিজ্ঞপ্তি মারফত সকল প্রার্থীকে নির্বাচিত বলে ঘোষণা করবেন কিন্তু যদি পদের চেয়ে প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হয় সবক্ষেত্রে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অংশগ্রহণকারী কমিটির কর্মকর্তা ঃ প্রতিষ্ঠানের মালিক কর্তিক ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যাক্তি কমিটির সভাপতি হইবেন। শ্রমিক প্রতিনিধি গন তাহাদের মধ্যে হতে সহ- সভাপতি নির্বাচন করবেন, তিনি সভাপতির অনুপস্থিতিতে সভাপতিত্ব করবেন। পার্সোনেল অফিসার অথবা কল্যাণ কর্মকর্তা অথবা উক্তরুপ দ্বায়িত্ব পালন কারী কর্মকর্তা মালিক পক্ষের অন্যতম প্রতিনিধি হবেন ও সদস্য সচিব হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করবেন এবং তিনি সভার বিবরণী লিপিবদ্ধ করবেন ও সভা আহবান করবেন। ৭ দিন সময় দিয়ে সভার নোটিশ জারি করতে হবে,তবে জরুরি কারনে ২৪ ঘন্টার নোটিশ দেয়া যাবে। সভার কার্যবিবরণীর কপি ও সিধান্তসমুহ বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী, সিবিএ, ট্রেড ইউনিয়ন এবং শ্রম পরিচালকের নিকট প্রেরণ কর‍তে হবে।

  • দুই - তৃতীয়াংশ সদস্য উপস্থিত থাকলে সভার ফোরাম হবে।
  • মেয়াদঃ কমিটি গঠনের তারিখ হতে কমিটির মেয়াদ হবে দুই বছর।

কমিটির মেয়াদ শেষ হবার তিন মাসের মধ্যে নতুন কমিটি গঠন করতে হবে, তবে নতুন কমিটি গঠন না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান কমিটি দায়িত্ব পালন করতে পারবে।

  • শুন্যতা ঃ কোন সদস্য সভাপতির পুর্বানুমতি না নিয়ে পর পর তিন সভায় অনুপস্থিত থাকলে তাহার সদস্য পদ বাতিল হয়ে যাবে ।
  • কোন প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে না থাকলে অথবা চাকরি হতে ইস্তফা দিলে অথবা অন্য কোন কারনে সদস্য পদ হারাইলে, কমিটি সেই শুন্য পদ টি সংশ্লিষ্ট শাখা বা বিভাগ থেকে পুরন করবেন ।
  • কোন ট্রেড ইউনিয়ন হতে কারো সদস্য পদ হারালে অংশগ্রহণকারী কমিটিতে তাহার পদ শুন্য হবে সেক্ষেত্রে উক্ত ট্রেড ইউনিয়ন পুনরায় প্রতিনিধি মনোনয়ন করবেন ,
  • অংশগ্রহণকারী কমিটির সভা , অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মালিক প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা প্রদান করবেন ।
  • অংশগ্রহণকারী কমিটির সিধান্ত বা সুপারিশ বাস্তবায়ন ঃ কমিটির প্রতিটি সভার সিধান্ত বা সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে মালিক যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করবেন এবং কমিটির পরবর্তী সভায় , পুর্ববর্তী সভার সুপারিশের কাজের অগ্রগতি অবহিত করবেন ।
  • শ্রমপরিচালক অংশগ্রহণকারী কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়েছে কিনা তা মনিটর করবেন ।
  • কতিপয় কার্যক্রম পরিহার ঃ কোন ট্রেড ইউনিয়ন , ফেডারেশন , সিবিএ , অংশগ্রহণকারী কমিটির কোন সদস্য , প্রতিষ্টানের প্রশাসনিক কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করতে পারবেনা , প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা , কর্মচারী ও শ্রমিকের নিয়োগ, বদলী বা পদোন্নতিতে হস্তক্ষেপ করতে পারবেনা ।
  • প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে যানবাহন , আসবাবপত্র বা কোন ধরনের আর্থিক সুবিধা নিতে পারবে না । * প্রতিষ্টানের উতপাদন ও স্বাভাবিক কোন কর্মকান্ডে হস্তক্ষেপ করতে পারবেনা । * অবৈধ কোন ধর্মঘট আহবান করতে পারবে না --------- Badal Chowdhury

Job Separation:[সম্পাদনা]

১. পদত্যাগ ( Resignation ) ধারা - ২৭

  • কোন স্থায়ী শ্রমিক মালিক কে ৬০ দিনের লিখিত নোটিশ দিয়ে চাকুরী হতে ইস্তফা দিতে পারবেন ।
  • কোন অস্থায়ী শ্রমিক যারা মাসিক মজুরী ভিত্তিতে নিয়জিত তারা ৩০ দিনের ও অনান্য শ্রমিক ১৪ দিনের লিখিত নোটিশ দিয়ে চাকুরী হতে ইস্তফা দিতে পারবেন ।

যদি কোন শ্রমিক বিনা নোটিশে চাকুরি ছাড়তে চান তাহলে নোটিশ মেয়াদের জন্য সমপরিমান মজুরী মালিক কে প্রদান করে চাকুরী ছাড়তে পারবেন ।

  • কোন শ্রমিক বিনা অনুমতিতে ১০ দিনের বেশি অনুপস্থিত থাকলে, মালিক ১০ দিন সময় দিয়ে কারন ব্যাখ্যা করে পুনরায় যোগদানের নোটিশ প্রদান করবেন, উক্ত সময়ের মধ্যে যোগদান না করলে মালিক তাকে আত্নপক্ষ সমর্থনের জন্য আরো ৭ দিন সময় দিয়ে নোটিশ প্রদান করবেন তবুও তিনি না আসলে, তিনি অনুপস্থিতির দিন হতে ইস্তফা দিয়েছেন বলে গন্য হবে ।
  • এই ধারার অধিনে কোন স্থায়ী শ্রমিক ইস্তফা দিলে , পাচ বছর বা তার অধিক সময় কিন্তু ১০ বছরের কম সময় চাকুরির জন্য প্রতি বছরের জন্য ১৪ দিনের মজুরী,১০ বছরের অধিক সময়ের জন্য ৩০ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি যেটি বেশি হয় সেটি ক্ষতিপুরন হিসেবে প্রদান করবেন । ক্ষতিপুরন অনান্য সকল সুবিধার অতিরিক্ত বলে বিবেচিত হবে ।

২. বরখাস্ত (Dismissal) ধারা - ২৩ (১) এই আইনের অধিনে কোন শ্রমিক কে বিনা নোটিশে বরখাস্ত করা যাবে যদি তিনি * ফৌজদারী অপরাধে দন্ড প্রাপ্ত হন অথবা ধারা ২৪ অনুযায়ী অসদাচরনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন । ৩. অপসারণ (Removal)ধারা ২৩(২)ক ধারা ২৪ অনুযায়ী , অসদাচরনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত শ্রমিক কে বরখাস্ত না করে অপসারন করা যাবে সেক্ষত্রে উক্ত শ্রমিকের চাকুরির মেয়াদ যদি অবিচ্ছিন্ন ভাবে এক বছর বা তার বেশি সময় হয় তাহলে মালিক তাকে প্রত্যক বছরের জন্য ক্ষতিপুরন বাবদ ১৫ দিনের মজুরী প্রদান করবেন , তবে উক্ত শ্রমিক মালিকের ব্যাবসা বা সম্পত্তি চুরি বা আত্নসাৎ, প্রতাড়ণা ও প্রতিষ্ঠানে দাঙ্গা হাঙ্গামা অগ্নি সংযোগ , ভাঙচুর করলে ক্ষতিপুরন পাবেনা , তবে তার আইনানুগ অনান্য পাওনা পাবে । ৪ . অবসান ( Termination ) ধারা - ২৬ এই ধারা অনুযায়ী মালিক চাইলে যেকোন শ্রমিক কে টার্মিনেট করতে পারবেন তবে স্থায়ী শ্রমিক যারা মাসিক মজুরী ভিত্তিতে নিয়জিত তাদের ১২০ দিনের নোটিশ দিতে হবে , অনান্যদের ৬০ দিনের , অস্থায়ী শ্রমিক যারা মাসিক মজুরী ভিত্তিতে নিয়জিত আছেন তাদের ক্ষেত্রে ৩০ দিনের নোটিশ অনান্যদের ক্ষত্রে ১৪ দিনের নোটিশ দিতে হবে অথবা নোটিশ মেয়াদের পরিবর্তে মজুরী পরিশোধ করে মালিক এটা করতে পারবেন ।

  • এই ধারার অধিনে কোন স্থায়ী শ্রমিকের চাকুরি অবসান করা হলে প্রত্যক পুর্ন বছরের জন্য মালিক ক্ষতিপুরন হিসেবে ৩০ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি যেটি বেশি হয় সেটি প্রদান করবেন ।

ক্ষতিপুরন অনান্য সকল সুবিধার অতিরিক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে । ৫. ছাটাই (Retrenchment ) ধারা - ২০ প্রয়োজনের অতিরিক্ততার কারনে কোন প্রতিষ্ঠান হতে শ্রমিক ছাটাই করা যাবে , তবে কোন শ্রমিকের চাকুরির মেয়াদ অবিচ্ছিন্ন ভাবে এক বছর বা তার বেশি হয় তাহলে তাকে এক মাসের লিখিত নোটিশ দিতে হবে অথবা মজুরী প্রদান করতে হবে । নোটিশের এক কপি প্রধান পরিদর্শক ও এক কপি সিবিএ যদি থাকে , দিতে হবে ।

  • উক্ত শ্রমিক কে প্রতি বছর চাকুরীর জন্য ক্ষতিপুরন হিসেবে ৩০ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি যেটা বেশি হবে সেটা প্রদান করতে হবে ।
  • তবে নোটিশের প্রয়োজন হবেনা যদি উক্ত শ্রমিক কে ৪৫ দিন লে-অফের পরে আরো ১৫ দিন লে-অফ করাতে হয় তবে সে ক্ষেত্রে তাকে প্রতি বছর চাকুরির জন্য আরো ১৫ দিনের মজুরী প্রদান করতে হবে ।
  • মালিক শ্রমিকের মধ্যে ভিন্ন কোন চুক্তি না থাকলে সর্বশেষ নিযুক্ত শ্রমিক কে ছাটাই করবেন ।

৬. ডিসচার্জ (Discharge ) ধারা - ২২ কোন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রত্যায়ন পত্র অনুযায়ী শারীরিক বা মানুষিক অক্ষমতা বা অব্যাহত ভগ্ন স্বাথ্যর কারনে চাকুরী হতে ডিসচার্জ করা যাবে । ডিসচার্জ কৃত শ্রমিক কে মালিক তাহার প্রত্যক বছর চাকুরীর জন্য ক্ষতিপুরন হিসেবে ৩০ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি যেটি বেশি হয় সেটি প্রদান করবেন । ৭. মৃত্যজনিত (Death ) ধারা - ১৯ কোন শ্রমিক দুই বছর অবিছিন্ন ভাবে চাকুরীরত থাকা অবস্থায় মৃত্য বরন করলে মালিক তাহার মনোনিত ব্যাক্তি কে প্রত্যক বছরের জন্য বা উহার ছয় মাসের অধিক সময়ের জন্য ক্ষতিপুরন হিসেবে ৪৫ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি যেটা বেশি হবে সেটা প্রদান করবেন, এই অর্থ মৃত শ্রমিক চাকুরী হতে অবসর গ্রহন করলে যে সুবিধা পেতেন তার অতিরিক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে । ৮. অবসর (Retirement ) ধারা - ২৮ কোন শ্রমিকের বয়স ৬০ বছর পুর্ন হলে তিনি চাকুরি হতে স্বাভাবিক অবসর গ্রহন করবেন , ধারা ২৬(৪) অনুযায়ী অথবা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব চাকুরী বিধি অনুযায়ী , অবসর প্রাপ্ত শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ করতে হবে ।

  • এর পরে প্রতিষ্ঠান তাকে উপযুক্ত মনে করলে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে । -------------------- Badal Chowdhury