ব্যবহারকারী আলাপ:Ali ahsan muzahid

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Ali ahsan muzahid কর্তৃক ৮ বছর পূর্বে "ভর্তি পরীক্ষা" অনুচ্ছেদে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

ভর্তি পরীক্ষা[সম্পাদনা]

শনিবার দুপুরে কুরিয়ার সার্ভিসে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব ও স্বাস্থ্য সচিব বরাবরে ওই নোটিশ পাঠান বলে জানান আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ।

তার দাবি, যে প্রশ্নে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে, তার সঙ্গে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের মিল পাওয়া গেছে।

তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ১৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ওই পরীক্ষা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাতিলের জন্য লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

“আইনি নোটিশে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তদন্তে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে পরবর্তীতে নতুন করে ভর্তি পরীক্ষা নিতে বলা হয়েছে।”

নোটিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা না নিলে হাই কোর্টে রিট আবেদন করা হবে বলে জানান এই আইনজীবী।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার দুদিন আগে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ঢাকায় চারজনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব, যাদের মধ্যে একজন চিকিৎসক এবং একজন একটি কোচিং সেন্টারের শিক্ষক।

মহাখালী ডিওএইচএস থেকে মঙ্গলবার রাতে ওই চারজনকে গ্রেপ্তারের পর বুধবার তাদের সাংবাদিকদের সামনে আনা হয়।

‘ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের’ পাশাপাশি তাদের কাছ থেকে ৩৮ হাজার টাকা এবং ১ কোটি ২১ লাখ টাকার ১৩টি চেক জব্দ করা হয়েছে বলে জানায় র‌্যাব।

ওইদিন র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান সাংবাদিকদের বলেন, “এরা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রতারণার কথা স্বীকার করেছে।”

২০১১ সালে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র জালিয়াতি চক্রের ২০ সদস্যের সঙ্গে জসিমও র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বলে মুফতি মাহমুদ জানান। পরে জামিনে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি।

শুক্রবার সারা দেশে একযোগে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে এই সপ্তাহজুড়ে কোচিং সেন্টারগুলো বন্ধ রাখার নির্দেশও দিয়েছে পরীক্ষা তত্ত্বাবধানকারী কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। Ali ahsan muzahid (আলাপ) ১৭:২৩, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ (ইউটিসি)উত্তর দিন