ব্যবহারকারী আলাপ:রাফিউল আদনান প্রিয়ম

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: অভ্যর্থনা কমিটি বট কর্তৃক ৭ বছর পূর্বে "বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম" অনুচ্ছেদে

রাফিউল আদনান প্রিয়ম ১৯৯১ সালে ১ অক্টোবর তিনি ময়মনসিংহের একটি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একজন সদস্য।

ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে SSC, ময়মনসিংহ রয়েল মিডিয়া কলেজ থেকে HHC , প্রাইম ইউনিভার্সিটি থেকে Human Resources Management এর উপর BBA সম্পূর্ণ করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহ সুপ্রিম'ল কলেজে আইন বিভাগের পরছেন।

২০০১ সালে মার্চ মাসে তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রীগের স্কুল সম্পাদক বর্তমান ময়মনসিংহ মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক মোফাখারুল খোকন তার সাথে ময়মনসিংহ জিলা স্কুলের সাবেক কয়েক জন ছাত্র "ময়মনসিংহ জিলা স্কুল ছাত্রলীগ" গঠনের উদেশ্য স্কুলে যায়।স্কুল ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের পূর্বে ছাত্রদের নিয়ে "মুক্তিযোদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ " সম্পকে জানার জন্য আগ্রহী ছাত্রদের কাছে আলোচনা সময় ও তারিখ জানানোর দায়ীত্ব দেন জিলা স্কুলের ৯বম ও ১০শম শ্রেণির ৬ জন ছাত্রকে।আওয়ামী পরিবারের সন্তান হিসেবে রাফিউল আদনান প্রিয়মকে "মোফাখারুল খোকন" আগে থেকে চিনার কারণে তাদের সাথে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র রাফিউল আদনান প্রিয়মকেও দায়িত্ব দেন। পরের সপ্তাহে আলোচনা করতে তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রীগের স্কুল সম্পাদক মোফাখার খোকন সহ আরো কয়েক জন স্কুলে যান এবং তার "মুক্তিযোদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ" সম্পর্কে বিস্তার আলোচনা করেন। কৈশোরে রাফিউল আদনান প্রিয়ম সূচনা হয় ছাত্রলীগের হয়।

২০০৩ সালে ডিসেম্বর মাসে ময়মনসিংহ শহর ছাত্রলীগ "বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে " বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ" কর্মসূচী শুরু করেন। এই কর্মী সংগ্রহ কর্মসূচীর অংশ হিসেবে কয়েকটি ওয়ার্ড মিলিয়ে আলোচনা সভার মধ্যে দিয়ে প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়।

২০০৩ সালে ময়মনসিংহ শহর ছাত্রলীগের আহবায়ক দীপু বৈসের কয়েকটি ওর্য়াডের একটি কর্মী সভা আহবান করেন,ভেনু ছিলো নওমহল পানির ট্যাংকির মাঠ ১৬ ডিসেম্বর ২০০৩ সাল । রাফিউল আদনান প্রিয়ম একটি মিছিল নিয়ে অংশ গ্রহণ করেন। আলোচনা সভায় তার মিছিল ছিলো উপস্থিত থাকা তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বর্তমান ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল হাসান অনু, ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ জাহান শাহীন, সহ সভাপতি মুফাখার খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক বর্তমান ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণসম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত, সাংগঠনিক সম্পাদক তাজ রানা, প্রচার সম্পাদক সুকান্ত রায় নয়নের ও শহর ছাত্রলীগের আহবায়ক দীপু বৈস। নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে রাফিউল আদনান প্রিয়মের অংশগ্রহণকে প্রসংশিত করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্যের ফর্মপূর্ণ এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে ছাত্রলীগের সদস্য হন এবং ময়মনসিংহ শহর ছাত্রলীগের আঞ্চলিক কমিটি গঠনের জন্য রাফিউল আদনান প্রিয়ম এর নামও অন্তর্ভুক্ত করা হয় নেওয়া হয়।


২০০৮ সালে ৯ম জাতীয় নির্বাচনের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে লক্ষ্য তিনি প্রতিশ্রুতি করেন, তা তিনি উৎসগ করে ছিলেন বাংলাদেশ তরুণ প্রজন্মকে। সেই প্রতিশ্রুতিকে সামনে রেখে "ময়মনসিংহ সদর নির্বাচন পরিচালনা কমিটি"র সাথে সংযুক্ত হয়ে ময়মনসিংহ সদর-৪ আসনে মহাজোট সমর্থীত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মতিউর রহমানকে জয় লাভের উদ্দেশ্য তরুণ প্রজন্মকে নৌকায় ভোট দেয়ার জন্য তার জনসংযোগ,মিছিল করেন এবং "তরুণ প্রজন্মের চেতনা" ব্যানারের মাধ্যমে মতবিনিময় সভা আয়োজন ও নিবাচনী প্রচার কার্যক্রম ও করেন। যা ছিলো সবার কাছে প্রশংসনিয়।

২০১০ সালে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি "প্রচার কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ময়মনসিংহ শহর ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে দায়িত্বপান।

২০১২ সালের ১৩ জুনে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের কমিটি " সাংগঠনিক সম্পাদক" নির্বাচীত হন।

২০১৪ সালের ৩০ মে"ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগ"-এর সম্মেলন সংগঠনের "সাধারণ সম্পাদক" প্রার্থী হয় রাফিউল আদনান প্রিয়ম। ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের ইউনিট গুলোতে এবং সম্মেলনের কাউন্সিলরদের কাছে আওয়ামী পরিবারের সন্তান, পরিচ্ছন্ন ইমেজ ও দক্ষ সাংগঠনিক নেতৃত্বের গুণাবলী জন্য রাফিউল আদনান প্রিয়ম সাধারন সম্পাদক হিসেবে ঐ সম্মেলনে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ছিলেন। কিন্তু সম্মেলনে কাউন্সিল প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেলে পরে, সম্মেলন স্থানে কমিটি আর হয় নি।পরবর্তীতে ৫ সদস্যের কমিটিতে রাফিউল আদনান প্রিয়মকে সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সম্পাদক ঘোষণা করা হয়।

২০১৫ সালে জানুয়ারিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৭তম কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত করা হয়।

২০১৫ সালের ১ ডিসেম্বরে ময়মনসিংহ শহর (মহানগর) আওয়ামীলীগের ১৫ নং ওয়ার্ড কমিটির সদস্য পদ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পথচলা শুরু হয়।

২০১৬ সালে ৩১ মার্চ ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগের সম্মেলনের অভ্যর্থনা উপ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০১৭ সালে ২২ সেপ্টেম্বর ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামীলীগের প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠা কমিটিতে সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে তার নাম প্রস্তাব হয়।

২০১৮ সালে ২৭ জুলাই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের শিল্প ও বানিজ্য উপ বিষয়ক কমিটির সদস্য নিবাচিত হন।

২০১৮ সালে ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামীলীগের প্রস্তুবিত প্রতিষ্ঠা কমিটি অনুমোদন করেন।ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা কমিটির সদস্য হন রাফিউল আদনান প্রিয়ম।

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

--অভ্যর্থনা কমিটি বট (আলাপ) ০৪:৪২, ৪ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন