ব্যবহারকারী আলাপ:মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম
আলোচনা যোগ করুনবাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]
সুপ্রিয় মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবে:
কাজে নেমে পড়বার সহজ উপায় হলো নিচের যে-কোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা:
অনুগ্রহপূর্বক আলাপের পাতায় বার্তা রাখার পর সম্পাদনা সরঞ্জামদণ্ডের চিহ্নে ক্লিক করার মাধ্যমে অথবা চারটি টিল্ডা ( আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বাংলা উইকিপিডিয়া অভ্যর্থনা কমিটি, ০৪:৫৮, ১১ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) |
মাহমুদাহ ইসলাম সুরভী[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার সীমান্তবর্তী একটি জেলা। নাম মৌলভী বাজার। সেই জেলার সর্বশেষ উপজেলা বড়লেখা। বড়লেখা উপজেলার ০৩নং নিজ বাহাদুরপুর ইউনিয়নের চান্দগ্রাম। বড়লেখা উপজেলার শেষ প্রান্তে সিলেট জেলার প্রবেশ দ্বারে যার অবস্থান। সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার বারইগ্রাম আর মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার চান্দগ্রাম। দুই গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে এক নদী। ভারত হতে বেয়ে আসা সেই নদীর নাম 'সুনাই'। সুনাই নদীর অববাহিকায় অবস্থিত চান্দগ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন মাহমুদাহ ইসলাম সুরভী।
মাহমুদাহ ইসলাম সুরভী এর পিতা জনাব মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম। আর দাদার নাম জনাব আব্দুল ওয়াহিদ গ্রাম সরকার। তিনি জনাব আব্দুস সামাদ এর প্রথম পুত্র। জনাব আব্দুস সামাদ হলেন শ্রদ্ধেয় মুনশী মুল্লা-এর পুত্র। মুহাম্মদ তকীর পুত্র মুনশী মুল্লাহ। মুহাম্মদ তকীর বাবা শেখ ছাড়াই। আর তার দাদার নাম মুগল খান।
মাহমুদাহ ইসলাম সুরভী-এর জন্ম চান্দগ্রামের বড়গোষ্ঠীর সম্ভ্রান্ত পরিবারে ২০০৪ সালের ৩০শে মে। জন্মস্থানঃ সিলেটের রাগিব রাবেয়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।
মাহমুদাহ ইসলাম সুরভীর মায়ের নাম শিফা বেগম। তার নানা বাড়ী বিয়ানী বাজার উপজেলার নালবহর গ্রামে। তার নানা জনাব তজম্মুল আলী। যিনি মঙ্গলবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলে তিনি এলাকায় মঙ্গই মিয়া নামে পরিচিত।
এক ভাই আর দুই বোনের পরিবারে মাহমুদাহ ইসলাম সুরভী সবার বড়। তার ভাই ও বোনেরা হলেনঃ
- তার ভাই জনাব মাহমুদ নাজার।
- ছোটবোন মাইমুনাহ ইসলাম উমামাহ।
মাহমুদাহ ইসলাম সুরভীর পড়া-লেখায় হাতে খড়ি বাড়ীর পাশের মকতবে কুরআন পাঠ দিয়ে। তার পর চান্দগ্রামের সান রাইজ কিন্টার গার্ডেনে। ওখান থেকে ২০০৯ সালে মাহমুদা ইসলাম চলে আসেন মায়ের সাথে মধ্য প্রাচ্যের কাতারে। সেখানে তিনি শিশু শ্রেণীতে ভর্তি হোন একটি নার্সারী স্কুলে। ১১ মাসের কাতার সফর শেষ করে বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। বাংলাদেশে গিয়ে তিনি ভর্তি হলেনঃ থানা বাজারে একটি কিন্টার গার্ডেনে। যার নাম মারস কলেজিয়েট স্কুল। মারস কলেজিয়েট স্কুল ছেড়ে দ্বিতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হলেন সিলেটের সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শাহজালাল জামেয়া ইসলামীয়া স্কুল এন্ড কলেজে। ২০১৪ সালে পিএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হয়ে। পরীক্ষায় তার পরীক্ষা কেন্দ্র ছিলঃ কিশোর নিহারী উচ্চ বিদ্যালয়। ২০১১ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত এই স্কুলে পড়ালেখা করে ৬ষ্ট শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়ে সপ্তম শ্রেণীতে পড়ালেখা করেন মাত্র ৪মাস। এর পর চলে আসেন মা-বাবা, ভাই-বোনের সাথে মধ্যপ্রাচ্যের কাতারে। ভর্তি হোন কাতারস্ত বাংলাদেশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এম এইচ এম স্কুল এন্ড কলেজে ৬ষ্ট শ্রেণীতে। উল্লেখ্য যে, স্কুলটি ইংলিশ মিডিয়াম হওয়ার কারণে ১ বছর পিছনে চলে যেতে হয়।