ব্যবহারকারী:Shofikulkhan/খেলাঘর
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ | |
---|---|
সভাপতি | সুমন মারমা |
সাধারণ সম্পাদক | নিপন ত্রিপুরা |
প্রতিষ্ঠা | ২০ মে ১৯৮৯ |
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ যেটি সংক্ষেপে পিসিপি নামে সমধিক পরিচিত। [২] বাংলাদেশের দক্ষিণ -পূর্ব অংশে অবস্থিত ‘ পার্বত্য চট্টগ্রাম ’ [৩] যা সারাদেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত চৌদ্দটি বহুভাষিক আদিবাসী জুম্ম শিক্ষার্থীদের একমাত্র প্রতিনিধিত্বকারী ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন এটি।
শিক্ষা, সংহতি, সাম্য, প্রগতি এই চারটি মৌলিক নীতির উপর ভিত্তি করে '২০ মে ১৯৮৯' সালে এই সংগঠনের যাত্রা শুরু হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের নিপীড়িত ও শোষিত জুম্ম জনগণের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণই পিসিপির মূল আদর্শ।[৪]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আগ্রাসনের পূর্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবে তার নিজস্ব রাজ্যের অধীনে সম্পূর্ণ স্বাধীন এলাকায় অর্ন্তভূক্ত ছিল। কিন্তু ঔপনিবেশিক শাসকদের সম্পূর্ণ অবহেলা, বঞ্চনা, নিপীড়ন এবং সর্বাত্মক শোষণ তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যিক কর্তৃত্ব থেকে শুরু করে পাকিস্তানি সামরিক শাসকদের দ্বারা এবং এ পর্যন্ত উল্লেখযোগ্যভাবে বাংলাদেশের ধারাবাহিক শাসনব্যবস্থা জুম্মদের নিজেদের আত্মরক্ষার্থে আন্দোলনের উত্থান ঘটায়।[৫] 'পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস)' নামে পার্বত্য চট্টগ্রামে জুম্মদের একমাত্র রাজনৈতিক দল যেটি ১৯৭২ সাল থেকে এই আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। [১]
বাংলাদেশের তৎকালীন শাসক শ্রেণী[৬] কর্তৃক জুম্ম জনগণের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ক্রমাগত প্রত্যাখ্যান করায় পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) সাংবিধানিক উপায়ে জুম্ম জনগণের দাবি ও আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার নিশ্চিত করার সংগ্রাম শুরু করে।[৭]
তৎকালীন সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে জুম্ম জনগণের হাজার একর জমি দখল করে প্রায় ৪,০০,০০০ বাঙালি জনগণকে রাজনৈতিকভাবে জোরপূর্বক বসতি স্থাপন করে এবং তাদের জুম্ম জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে। জুম্ম জনগণের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্মূল’ কর্মসূচির বিচারের জন্য তখন থেকে সামরিক ও বাঙালি সেটেলাররা যৌথভাবে বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক সাম্প্রদায়িক হামলা, ধর্ষণ, বাড়িঘর পুড়িয়ে ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আসছে।[৮]
প্রথম সাম্প্রদায়িক হামলা ও গণহত্যার ঘটনাটি ১৯৮৯ সালের ২৫ মার্চ পার্বত্য অঞ্চলের কলমপতির[৯] কাউখালী উপজেলায় রাঙ্গামাটি-তে সামরিক ও বাঙালি বসতি স্থাপনকারীদের দ্বারা যৌথভাবে হয়েছিল যেখানে ৬০০ টিরও বেশি বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল এবং তিন শতাধিক জুম্ম জনগণকে হত্যা করা হয়েছিল।
পার্বত্য চট্টগ্রামের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে তিন পার্বত্য জেলাসহ ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ সারাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত জুম্ম শিক্ষার্থীরা চলমান নিপীড়ন, শোষণ, সাম্প্রদায়িক হামলা, ধর্ষণ, গণহত্যার প্রতিবাদে সংগঠিত হতে শুরু করে।
৪ মে ১৯৮৯ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা পুলিশ (বি.ডি.পি) ব্যক্তি এবং বাঙ্গালী সেটেলারদের দ্বারা রাঙ্গামাটির পার্বত্য অঞ্চলের লংগদুতে[১০] এই ধরনের একটি ভয়ঙ্কর ও বর্বর গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল। এই নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞে জুম্ম জনগণের শিশু, নারী ও বৃদ্ধসহ ৩২ জন জুম্ম নিহত হয় এই গণহত্যায়, আহত হয় অন্তত ১১ জন এবং লংগদু সদরসহ লংগদুর আশেপাশের ৯টি গ্রামের ১০১১টি ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে ছারখার করে দেয়া হয় এবং লুটপাট চালানো হয়। একটি সরকারি প্রাথমিক ও একটি উচ্চ বিদ্যালয় পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ৬টি বৌদ্ধ বিহারে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও ধ্বংসলীলা চালানো হয়। হাজার হাজার মানুষ গৃহহীন হয় এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়। অনেকেই প্রতিবেশী ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।
এই হামলার প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত জুম্ম শিক্ষার্থীরা [১১]
ঢাকার রাজপথে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে যা সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং পরবর্তীতে এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে জুম্ম শিক্ষার্থীরা একটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন গঠনের উপলব্ধি করে এবং এটিই ছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট।
পরবর্তীতে ২০ মে ১৯৮৯ এ ২০০২ নং.' বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) রশিদ হলের কক্ষে লংগদু সংঘটিত নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে ব্যাপক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা ট্রাইবাল হোস্টেলের অনেক ছাত্র প্রতিনিধি সেখানে উপস্থিত হয়ে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পার্বত্য ছাত্র পরিষদ’ নামে একটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়।
পরের দিন ১৯৮৯ সালের ২১ মে একটি মৌন মিছিল ও বিক্ষোভ মিছিল বের হয় এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হাজার হাজার জুম্ম ছাত্র এই ঐতিহাসিক মিছিলে অংশগ্রহণ করে। বিকেলে পিসিপির আহ্বায়ক কমিটিকে উপস্থাপনের জন্য এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। প্রশান্ত ত্রিপুরাকে আহ্বায়ক রাখা হয়। বিধান চাকমা, ধীরাজ চাকমা, শুভাশিস চাকমা, মং থোয়াই মারমা, শক্তি পদ ত্রিপুরা, প্রসিত বিকাশ খীসাসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন এই সংবাদ সম্মেলনে।
পরবর্তীতে, পিসিপির প্রথম কাউন্সিল ০৯ জুলাই ১৯৮৯ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। বিধান চাকমাকে সভাপতি এবং ধীরাজ চাকমা ও কেরল চাকমাকে যথাক্রমে সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক করে ১৭ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয় যা ছিল পিসিপির প্রথম কেন্দ্রীয় কমিটি। সামরিক শাসনামলে দেশের পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রথম রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন।
জুম্ম ছাত্রদের এই রাজনৈতিক সংগঠের মাধ্যমে নতুন আশা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ আন্দোলনের নতুন যুগের সূচনা হয়।
জুম্ম শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান এবং একটি অভিন্ন বিজ্ঞানসম্মত, জনমুখী ও ধর্মনিরপেক্ষতা শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দাবির পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ (পিসিপি) সাংবিধানিক নিশ্চয়তা দিয়ে প্রকৃত রাজনৈতিক সমাধানের লক্ষ্যে আন্দোলনের আয়োজন করে। প্রতিষ্ঠাকাল হতে বর্তমান অবদি পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন সমস্যা [১২] ও জুম্মদের অধিকার নিশ্চিতকরণে এই সংগঠন মরণপণ কাজ করে যাচ্ছে।
পরবর্তীতে, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের নাম পরিবর্তন করে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ নামকরণ করা হয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) এর একটি সহযোগী সংগঠন এবং ছাত্র সংগঠন হিসাবে বিবেচিত হয়। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে জুম্ম আদিবাসীদের সংকল্প এবং নিজস্ব পাশাপাশি পিসিজেএসএস এর সাথে অভিন্ন রাজনৈতিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এই সংগঠনের সংশ্লিষ্ট রয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সহিংসতার প্রভাব[সম্পাদনা]
পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা একটি রাজনৈতিক সমস্যা। এই সমস্যাটি দেশের শাসনকার্যে থাকা নেতৃবৃন্দদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হওয়ায় পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা জটিল থেকে জটিলতর রূপ ধারণ করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে শুরু হতে বিভিন্ন সহিংসতা সংগঠিত হচ্ছে। যার ফলে একদিকে এখানকার বসবাসরত জুম্মদের নিজেদের অধিকার হতে দিনদিন বঞ্চিত করা হচ্ছে অন্যদিকে আদিকাল হতে বসবাসরত স্থায়ী বাঙালিদের তাদের নিজেদের (রাজনৈতিকভাবে এখানকার সেটেলারদের নিয়ে আসার ফলে) জীবনের নিরাপত্তার খুমকি ও অধিকার হতে বঞ্চিত হচ্ছে।[২]
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের এর মনোগ্রাম][সম্পাদনা]
মনোগ্রামে অঙ্কিত উড়ন্ত শ্বেত কপোত শান্তির প্রত্যাশা ব্যক্ত ও পাঁচটি লৌহকপাটের মধ্য দিয়ে উদিত লাল সূর্য পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বাধিকারহারা ও নিপীড়িত জুম্ম জনগণের মুক্তির আকাঙ্কা প্রকাশ করছে। ঐতিহ্যবাহী পোষাকে সজ্জিত নারী জুম্ম জাতির সংস্কৃতির প্রতীক ও তার উদ্যত বজ্রমুষ্টি জুম্ম সমাজের সংগ্রামের প্রতীক এবং অঙ্কিত পাহাড় পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রতিবিম্ব।[১৩]
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের পতাকা[সম্পাদনা]
পতাকার সাদা অংশ শান্তির প্রতীক, সাদা জমিনের উপর লাল ডোরা চৌদ্দটি বহুভাষিক জুম্ম ছাত্র সমাজের সংহতির প্রতীক, কালো জমিন স্পর্শকারী লাল ডোরা নিপীড়ন ও শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং পতাকার সবুজ জমিন তারুণ্য ও প্রগতির প্রতীক।[১৪]
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের সাংগঠনিক কাঠামো[সম্পাদনা]
পিসিপির কেন্দ্রীয় কাউন্সিল যা প্রতি বছর আহ্বান করা হয়, এটি সংগঠনের সর্বোচ্চ কাঠামো। একত্রিশ (দুই জন ছাত্রী সদস্য সহ) বিশিষ্ট সদস্য নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও স্কুল পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পিসিপির শাখা কমিটি গঠিত হয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি পার্বত্য জেলা ও উপজেলায় পিসিপির শাখা কমিটি ও সারা দেশে মহানগর কমিটিও গঠন করা হয়।
বর্তমানে, সুমন মারমা সংগঠনের সভাপতি নিপন ত্রিপুরা এবং জগদীশ চাকমা যথাক্রমে সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য[সম্পাদনা]
(১) জুম্ম ছাত্র সমাজের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও নৈতিক মানোন্নয়ন তথা সার্বিক উন্নতি সাধন; (২) বিলুপ্ত প্রায় জুম্ম জাতির ভাষা, সাহিত্য, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও বিকাশ সাধন;
(৪) জুম্ম ছাত্র/ছাত্রীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও কল্যাণ সাধন;
(৫) চৌদ্দটি বহুভাষিক জুম্ম জনগণের মধ্যে শিক্ষার প্রসার ঘটানো; পার্বত্য চট্টগ্রামের চৌদ্দটি বহুভাষিক জুম্ম জাতিসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃপ্রতিম সংহতি সমুন্নত রাখা ও জুম্ম জাতির জাতীয় অস্তিত্ব ভূমিকা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে যথার্থ ভূমিকা পালন;
(৬) পার্বত্য চট্টগ্রামের চৌদ্দ ভাষাভাষী সংখ্যালঘু জাতি সমূহের মধ্যে ভেদাভেদ, নিপীড়ণ, শোষণ ও বঞ্চনা দূরীকরণ;
(৭) জুম্ম ছাত্র সমাজের মধ্যে প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক চিন্তাধারার বিকাশ সাধন এবং জুম্ম সমাজকে প্রগতিশীল করা;
(৮) জুম্ম নারী সমাজকে অধিকার সচেতন করে গড়ে তোলা এবং সমাজে নারীর সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জনমত সৃষ্টি করা;
নেতৃবৃন্দের তালিকা[সম্পাদনা]
প্রথম ও পূর্ণাঙ্গ পিসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির তালিকা:ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | বিধান চাকমা | সভাপতি |
২ | মং থোয়াই মারমা | সহ-সভাপতি |
৩ | বিশ্বজিৎ চাকমা | সহ-সভাপতি |
৪ | শুশোভন দেওয়ান | সহ-সভাপতি |
৫ | ধীরাজ চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
৬ | গৌতম চাকমা | সহ-সাধারণ সম্পাদক |
৭ | সুব্রত চাকমা | সহ-সাধারণ সম্পাদক |
৮ | কেরল চাকমা | সাংগঠনিক সম্পাদক |
৯ | প্রতিম রায় পাম্পু | প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক |
১০ | ভাস্কর দেওয়ান | অর্থ সম্পাদক |
১১ | বিমল চাকমা | দপ্তর সম্পাদক |
১২ | চন্দন চাকমা | সাংস্কৃতিক সম্পাদক |
১৩ | রবিশঙ্কর চাকমা | তথ্য প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক |
১৪ | উজ্জনী রায় | মহিলা বিষয়ক সম্পাদক |
১৫ | প্রসিত বিকাশ খীসা | কেন্দ্রীয় সদস্য |
১৬ | শক্তি পদ ত্রিপুরা | কেন্দ্রীয় সদস্য |
১৭ | স্বপন কিশোর চাকমা | কেন্দ্রীয় সদস্য |
পিসিপির ২য় কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | বিশ্বজিৎ চাকমা | সভাপতি |
২ | প্রতিম রায় পাম্পু | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির তৃতীয় কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | প্রসিত বিকাশ খীসা | সভাপতি |
২ | করুণা ময় চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির চতুর্থ কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | প্রসিত বিকাশ খীসা | সভাপতি |
২ | কে এস মং মারমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির পঞ্চম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | কে এস মং মারমা | সভাপতি |
২ | সঞ্চয় চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির ৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | সঞ্চয় চাকমা | সভাপতি |
২ | ক্যাজারি মারমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির ৭ম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | থোয়াই অং মারমা | সভাপতি |
২ | পলাশ খীসা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির অষ্টম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | পলাশ খীসা | সভাপতি |
২ | তনয় দেওয়ান | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির নবম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | ব্রজ কিশোর ত্রিপুরা | সভাপতি |
২ | বৌধি স্বত্ত্ব চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির দশম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | উজ্জ্বল চাকমা | সভাপতি |
২ | বিনোতা ময় ধামাই | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির এগারো তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | উজ্জ্বল চাকমা | সভাপতি |
২ | বিনোতা ময় ধামাই | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির বারো তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | উজ্জ্বল চাকমা | সভাপতি |
২ | সুদীর্ঘ চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির তেরো তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | মং সিং ঞ মারমা | সভাপতি |
২ | প্রিয়দর্শী চাকমা, হিরণ মিত্র চাকমা (ভারপ্রাপ্ত) | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির চৌদ্দ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | উদয়ন ত্রিপুরা | সভাপতি |
২ | শরৎ জ্যোতি চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির পনেরো তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | বাবলু চাকমা | সভাপতি |
২ | নিটল চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির ষোল তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | নিটল চাকমা | সভাপতি |
২ | প্রসেনজিৎ চৌধুরী সানি | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির সতেরো তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | ত্রিজিনাদ চাকমা | সভাপতি |
২ | জ্যোতিষ্মান চাকমা বুলবুল | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির আঠারো তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | ত্রিজিনাদ চাকমা | সভাপতি |
২ | জ্যোতিষ্মান চাকমা বুলবুল | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির উনিশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | জ্যোতিষ্মান চাকমা বুলবুল | সভাপতি |
২ | জুয়েল চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির বিশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | বাচ্চু চাকমা | সভাপতি |
২ | জুয়েল চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির একুশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | বাচ্চু চাকমা | সভাপতি |
২ | জুয়েল চাকমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির বাইশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | জুয়েল চাকমা | সভাপতি |
২ | সুমন মারমা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির তেইশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | জুয়েল চাকমা | সভাপতি |
২ | রাম ভাই পাংখোয়া | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির চব্বিশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | জুয়েল চাকমা | সভাপতি |
২ | রাম ভাই পাংখোয়া | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির পঁচিশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[১৫][সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | সুমন মারমা | সভাপতি |
২ | নিপন ত্রিপুরা | সাধারণ সম্পাদক |
পিসিপির ছাব্বিশ তম কেন্দ্রীয় কমিটি[সম্পাদনা]
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
---|---|---|
১ | সুমন মারমা | সভাপতি |
২ | নিপন ত্রিপুরা | সাধারণ সম্পাদক |
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Voice, Hill। "২০শে মে: জুম্ম ছাত্র-যুবদের এক অগ্নিঝরা বৈপ্লবিক চেতনা | Hill Voice"।
- ↑ "Pahari Chhatra Parishad"। Parbatya Chattagram Jana Samhati Samiti (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "পার্বত্য চট্টগ্রাম - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "পিসিপি গঠনতন্ত্র" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "পার্বত্য চট্টগ্রাম: কখনো অশান্তি দূর হবে না?"। আজকের পত্রিকা।
- ↑ "Militarisation in CHT"। Parbatya Chattagram Jana Samhati Samiti (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ প্রিয়দর্শিনী, আনমনা (১৩ নভেম্বর ২০২০)। "লাল পাহাড়ের রূপকথা ও চুপকথাদের গল্প"। The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "পার্বত্য চট্টগ্রামে অশান্তির পেছনে যে ৭টি কারণ"। BBC News বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ Voice, Hill। "কাউখালী গণহত্যার ৪২ বছরঃ দোষীরা পায়নি শাস্তি, ক্ষতিগ্রস্তরা পায়নি ক্ষতিপূরণ | Hill Voice"। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ Voice, Hill। "বর্বরোচিত লংগদু গণহত্যাঃ ৩৩ বছরেও বিচারহীন, অপরাধীরা শাস্তিহীন | Hill Voice"। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "জুম্ম সংবাদ বুলেটিন" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "পার্বত্য চট্টগ্রাম: শাসন ও সংঘাতের ইতিহাস – DW – 07.07.2020"। dw.com।
- ↑ "পিসিপি মনোগ্রাম" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "পিসিপি গঠনতন্ত্র" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের নেতৃত্বে সুমন-নিপন-জগদীশ"। pahar24.com (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জুন ২০২১।