ব্যবহারকারী:Projyoti Bag/খেলাঘর
এটি Projyoti Bag-এর ব্যবহারকারী খেলাঘর। ব্যবহারকারী খেলাঘর হচ্ছে ব্যবহারকারী'র ব্যবহারকারী পাতার একটি উপপাতা। এটি ব্যবহারকারীর জন্য একটি তৎক্ষণাৎ পরীক্ষা এবং পাতা উন্নয়নের স্থান হিসেবে কাজ করে এবং এটি বিশ্বকোষীয় নিবন্ধ নয়। আপনি এখানে নিজস্ব খেলাঘর তৈরি করতে বা সম্পাদনা করতে পারেন। অন্যান্য খেলাঘরগুলি: প্রধান খেলাঘর | খেলাঘর ২, খেলাঘর ৩ | টেমপ্লেট খেলাঘর একটি নিবন্ধ লিখেছেন এবং তা সৃষ্টির অনুরোধ করতে প্রস্তুত? |
ত্বকের প্রকৃতি গুলি কি কি?[সম্পাদনা]
গ্রীষ্মে ত্বককে সমস্যা মুক্ত রাখতে গেলে, নারী এবং পুরুষ উভয়কেই ত্বকের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। ত্বকের যত্ন নেওয়ার আগে আমাদের জানতে হবে, যে আমাদের ত্বক কেমন প্রকৃতির। কারণ [প্রকৃতি বা ধরন] অনুযায়ী ত্বকের যত্ন ভিন্ন ভিন্ন হয়। আমরা অনেকেই ত্বকের যত্নের জন্য খুব নামিদামি প্রোডাক্ট ব্যবহার করি, তবে সব সময় নামিদামি প্রোডাক্ট হলেই যে ত্বকের জন্য সেগুলো উপযুক্ত - এমনটি নয়। কারণ অনেক প্রোডাক্টে এমন কিছু ক্ষতিকারক কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক। তাই বাজার থেকে কেনা বিভিন্ন প্রোডাক্ট ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ঘরোয়া উপাদান দিয়েও ত্বক চর্চা করা উচিত। তবে তার আগে জেনে নেওয়া উচিত - আমাদের ত্বকের ধরন বা প্রকৃতি সম্পর্কে। আসুন বন্ধুরা, আমরা প্রথমেই জেনে নেব আমাদের ত্বকের প্রকৃতি বা ধরন কি কি হতে পারে। আমাদের ত্বকের প্রকৃতি বা ধরন গুলি হল -
সংবেদনশীল ত্বক[সম্পাদনা]
ধুলোবালি, পোষা জীবজন্তুর লোম, ময়লা ইত্যাদির সংস্পর্শে এলেই যে ত্বকে প্রতিক্রিয়া দেখা যায় - সেই ত্বককে সংবেদনশীল ত্বক বলে। সংবেদনশীল ত্বক - ধুলোবালি, জীবজন্তুর লোম এবং ময়লার সংস্পর্শে এলেই তাতে লালচে ভাব, দানা দানা র্যাশ অথবা চুলকুনির সমস্যা হয়। এমনকী ঋতু পরিবর্তন এবং মানসিক চাপেও সংবেদনশীল ত্বকে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হতে দেখা যায়। এই ধরনের ত্বকে কেমিক্যাল যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে তা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
স্বাভাবিক ত্বক[সম্পাদনা]
স্বাভাবিক ত্বক খুব বেশি তৈলাক্ত বা শুষ্ক নয়। স্বাভাবিক ত্বকে সিবাম উৎপাদনের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং রক্ত সঞ্চালনও ভালো হয়। স্বাভাবিক ত্বকে খুব বেশি সমস্যা দেখা যায় না। স্বাভাবিক ত্বক যে কোনো আবহাওয়ার পরিবর্তন এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। তাই স্বাভাবিক ত্বকের সমস্যা তেমন হয় না।
শুষ্ক ত্বক[সম্পাদনা]
যে ত্বকে আর্দ্রতার অভাব থাকে এবং ত্বক দেখতে হয় নিষ্প্রাণ, তাকে বলা হয় শুষ্ক ত্বক। এই ধরনের ত্বকে প্রাকৃতিক তেল-এর অভাব থাকে। বাইরে থেকে ক্রিম ব্যবহার করে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূর করতে হয়। শুষ্ক ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়, যেমন - টান অনুভব করা, প্রদাহ অনুভব করা ইত্যাদি। শুষ্ক ত্বক তার সতেজতা হারিয়ে ফেলে, উজ্জ্বলতা কমে যায়। তাই শুষ্ক ত্বকের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন।
তৈলাক্ত ত্বক[সম্পাদনা]
ত্বকের প্রতিটি ছিদ্রের নিচে একটি সেবেসিয়াস গ্রন্থি রয়েছে, যেখান থেকে সেবাম নামক একটি প্রাকৃতিক তেল তৈরি করে। এই তেল ত্বককে হাইড্রেটেড এবং স্বাস্থ্যকর রাখে। কিন্তু সেবেসিয়াস গ্রন্থি বেশি পরিমাণে তেল তৈরি করলে ত্বক তৈলাক্ত হয়ে যায়। ফলে ত্বক আঠালো বা চিটচিটে হয়ে যায়, ব্রণের সমস্যা বাড়ে, ত্বকে ধুলো ময়লা জমে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়।
কম্বিনেশন স্কিন[সম্পাদনা]
কম্বিনেশন স্কিন মানে আপনার মুখের বিভিন্ন অংশে দুই বা ততোধিক ভিন্ন ধরনের ত্বক আছে। আপনার মুখের কিছু অংশে আপনার ত্বক শুষ্ক হতে পারে এবং অন্য অংশে তৈলাক্ত ত্বকও হতে পারে, যা আপনার মুখ, নাক, চিবুক এবং কপালের মাঝ বরাবর থাকে। এই কারণে আপনার মুখে বা আপনার ত্বকে বলিরেখা, ব্রেকআউট এর মতো অন্যান্য সমস্যা দেখা যেতে পারে।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
ত্বকের প্রকৃতি femina.in