বৌধ জেলা
বৌধ জেলা ବୌଦ୍ଧ ଜିଲ୍ଲା | |
---|---|
ওড়িশার জেলা | |
![]() ওড়িশায় বৌধের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ওড়িশা |
প্রশাসনিক বিভাগ | দক্ষিণ ওড়িশা বিভাগ |
সদরদপ্তর | বৌধগড় |
তহশিল | ৩ |
আয়তন | |
• মোট | ৩,০৯৮ বর্গকিমি (১,১৯৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৪,৪১,১৬২ |
• জনঘনত্ব | ১৪০/বর্গকিমি (৩৭০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৭১.৬১ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৯১ |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১০৬৫ মিমি |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
বৌধ জেলা (ওড়িয়া: ବୌଦ୍ଧ ଜିଲ୍ଲା, প্রতিবর্ণী. বৌদ্ধ জিল্লা) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৭ই পৌষ ১৪০০ বঙ্গাব্দে(২রা জানুয়ারি ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে) পূর্বতন কন্ধমাল জেলাটি থেকে নতুন জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার দক্ষিণ ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর বৌধগড় শহরে অবস্থিত এবং বৌধগড় মহকুমা নিয়ে গঠিত৷
নামকরণ[সম্পাদনা]
ঐতিহাসিক তথ্যপ্রমাণে বৌধ জেলার নামকরণ সম্পর্কে তেমন কিছু জানা না গেলেও জনশ্রুতি অনুযায়ী দক্ষিণে ভঞ্জরাজাদের সাম্রাজ্যের বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব ও জায়গাটাকে বৌদ্ধদের তীর্থস্থলে পরিণত করার জন্য জেলাসদরটির এরূপ নাম হতে পারে৷[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
ঐতিহাসিক আন্দোলন[সম্পাদনা]
ভূপ্রকৃৃতি[সম্পাদনা]
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
অবস্থান[সম্পাদনা]
জেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের সুবর্ণপুর জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের অনুগুল জেলা৷ জেলাটির পূর্বে ওড়িশা রাজ্যের অনুগুল জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) ওড়িশা রাজ্যের নয়াগড় জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে ওড়িশা রাজ্যের কন্ধমাল জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ওড়িশা রাজ্যের বলাঙ্গির জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ওড়িশা রাজ্যের সুবর্ণপুর জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ওড়িশা রাজ্যের সুবর্ণপুর জেলা৷[২]
জেলাটির আয়তন ৩০৯৮ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ১.৯৯%৷
ভাষা[সম্পাদনা]
বৌধ জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
সমগ্র জেলাটিতে বসবাসকারী সিংহভাগ লোক সম্বলপুরি/কোশলি ভাষায় সাবলীল৷
ধর্ম[সম্পাদনা]
জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]
মোট জনসংখ্যা ৩৭৩৩৭২(২০০১ জনগণনা) ও ৪৪১১৬২(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ২৯তম৷ ওড়িশা রাজ্যের ১.০৫% লোক বৌধ জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ১২১ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ১৪২ হয়েছে জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১৮.১৬% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ১৭.৫৫% বৃদ্ধির হারের থেকে বেশি৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯৯১(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৭৮৷[৪]
নদনদী[সম্পাদনা]
পরিবহন ও যোগাযোগ[সম্পাদনা]
পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি[সম্পাদনা]
শিক্ষা[সম্পাদনা]
জেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৫৭.৭৩%(২০০১) তথা ৭১.৬১%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৭৬.২৩%(২০০১) তথা ৮৩.৩৪%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৩৯.০২%(২০০১) তথা ৫৯.৭৯% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১৪.০২%৷[৪]