এয়ারবাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Nwa_a330-300_n805nw_arp.jpg কে চিত্র:Northwest_Airlines_A330-323_(N805NW)_landing_at_London_Gatwick_Airport.jpg দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ: File renamed: Criterion 2 (meaningless or ambiguous name)। |
|||
৪২ নং লাইন: | ৪২ নং লাইন: | ||
এয়ারবাসের সূচনা হয় কয়েকটি ইউরোপীয় বিমান নির্মাণ সংস্থার একত্রীকরণের ফলে। এর উদ্দেশ্য ছিল মার্কিন বিমান নির্মাণকারী [[বোয়িং]], [[ম্যাকডোনেল ডগলাস]] এবং [[লকহিড]]-এর সাথে প্রতিযোগিতা করা।<ref name="USAirbushisite">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Airbus Industrie |ইউআরএল=http://www.centennialofflight.gov/essay/Aerospace/Airbus/Aero52.htm |সংগ্রহের-তারিখ=5 October 2009 |লেখক=T. A. Heppenheimer |প্রকাশক=US Centennial of Flight Commission |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090825124308/http://centennialofflight.gov/essay/Aerospace/Airbus/Aero52.htm# |আর্কাইভের-তারিখ=২৫ আগস্ট ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> যদিও অনেক ইউরোপীয় বিমান কৌশলের দিক থেকে সৃজনশীল ও উন্নত ছিল, কিন্তু তাদের উৎপাদন ছিল কম।<ref name="airlinerworldspec">{{বই উদ্ধৃতি |প্রথমাংশ= |সম্পাদক=Mark Nicholls |শিরোনাম=Airbus Jetliners: The European Solution|সংগ্রহের-তারিখ=22 August 2007|ধারাবাহিক=Classic Aircraft Series No.6 |বছর=2001 |প্রকাশক=Key Publishing |অবস্থান=Stamford |আইএসবিএন=0-946219-53-2}}</ref> ১৯৯১ সালে জিয়ান পিয়ারসন, এয়ারবাসের তৎকালীন প্রধান নির্বাহী এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মার্কিন বিমান নির্মাণ কোম্পানিগুলোর অতিরিক্ত প্রভাবের কারণ ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র্বের বিশাল ভূ-খন্ডের কারণে সেদেশে বিমান পরিবহন অনেক বেশি এবং ফলে বিমান উৎপাদনও বেশি। এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তি সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে একটি লাভজনক, শক্তিশালী এবং কাঠামোগত বিমান নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠে।<ref name="airlinerworldspec"/> |
এয়ারবাসের সূচনা হয় কয়েকটি ইউরোপীয় বিমান নির্মাণ সংস্থার একত্রীকরণের ফলে। এর উদ্দেশ্য ছিল মার্কিন বিমান নির্মাণকারী [[বোয়িং]], [[ম্যাকডোনেল ডগলাস]] এবং [[লকহিড]]-এর সাথে প্রতিযোগিতা করা।<ref name="USAirbushisite">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Airbus Industrie |ইউআরএল=http://www.centennialofflight.gov/essay/Aerospace/Airbus/Aero52.htm |সংগ্রহের-তারিখ=5 October 2009 |লেখক=T. A. Heppenheimer |প্রকাশক=US Centennial of Flight Commission |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090825124308/http://centennialofflight.gov/essay/Aerospace/Airbus/Aero52.htm# |আর্কাইভের-তারিখ=২৫ আগস্ট ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> যদিও অনেক ইউরোপীয় বিমান কৌশলের দিক থেকে সৃজনশীল ও উন্নত ছিল, কিন্তু তাদের উৎপাদন ছিল কম।<ref name="airlinerworldspec">{{বই উদ্ধৃতি |প্রথমাংশ= |সম্পাদক=Mark Nicholls |শিরোনাম=Airbus Jetliners: The European Solution|সংগ্রহের-তারিখ=22 August 2007|ধারাবাহিক=Classic Aircraft Series No.6 |বছর=2001 |প্রকাশক=Key Publishing |অবস্থান=Stamford |আইএসবিএন=0-946219-53-2}}</ref> ১৯৯১ সালে জিয়ান পিয়ারসন, এয়ারবাসের তৎকালীন প্রধান নির্বাহী এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মার্কিন বিমান নির্মাণ কোম্পানিগুলোর অতিরিক্ত প্রভাবের কারণ ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র্বের বিশাল ভূ-খন্ডের কারণে সেদেশে বিমান পরিবহন অনেক বেশি এবং ফলে বিমান উৎপাদনও বেশি। এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তি সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে একটি লাভজনক, শক্তিশালী এবং কাঠামোগত বিমান নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠে।<ref name="airlinerworldspec"/> |
||
১৯৬০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপীয় বিমান কোম্পানিগুলোর পরস্পরের সমন্বেয়ের ক্ষেত্রে তারা একটি মীমাংশে উপনিত হয়। কোম্পানিগুলো |
১৯৬০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপীয় বিমান কোম্পানিগুলোর পরস্পরের সমন্বেয়ের ক্ষেত্রে তারা একটি মীমাংশে উপনিত হয়। কোম্পানিগুলো এধরনের একটি অবস্থার ধারণা আগেই পেয়েছিল। ১৯৫৯ সালে হওকার সিডলি আর্মস্ট্রং হুইটওয়ার্থ বিমানটির একটি এয়ারবাস সংস্করণ প্রদর্শণ করে। এই সংস্করণটি একত্রে ১২৬ জন যাত্রী পরিবহনে সক্ষম। ইউরোপীয় বিমান নির্মাতারা এধরনের একটি চ্যালাঞ্জের ব্যাপারে আগে থেকে সচেতন ছিল এবং তারা অনুধাবন করেছিল যে মার্কিন শক্তিশালী বিমান নির্মাতাগুলির সাথে প্রতিযোগিতায় নামার জন্য পারস্পারিক সহযোগিতার বিকল্প নেই। |
||
==ব্যাবসার সম্প্রসারণ== |
==ব্যাবসার সম্প্রসারণ== |
১৯:১৬, ১৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সহযোগী প্রতিষ্ঠান |
---|---|
শিল্প | বিমান নির্মাণ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৭০ (এয়ারবাস ইন্ডাস্ট্রি) 2001 (এয়ারবাস এসএএস) |
প্রতিষ্ঠাতা | বার্নাড ল্যাথিয়ের, রজার বেটেলি, হেনরি জিগলার |
সদরদপ্তর | তোলুস, ফ্রান্স , ফ্রান্স |
প্রধান ব্যক্তি | ফেব্রিক্স ব্রেগ্রিয়ার (প্রধান নির্বাহী) গান্টার বাটশেক সিওও |
পণ্যসমূহ | বাণিজ্যিক ও সামরিক বিমান |
আয় | €৩৩.১০ বিলিয়ন (২০১১)[১] |
৪,২৫,৩০,০০,০০০ ইউরো (২০১৭) | |
€১.৫৯৭ বিলিয়ন (২০০৮) | |
মোট সম্পদ | ১,১১,১৩,০০,০০,০০০ ইউরো (২০১৬) |
কর্মীসংখ্যা | ৬৩,০০১০[২] |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান | এয়ারবাস গ্রুপ |
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান | এয়ারবাস কর্পোরেট জেট |
ওয়েবসাইট | www.airbus.com |
এয়ারবাস (ইংরেজি: Airbus) (/ˈɛərbʌs/, ফরাসি : [ɛʁbys] (ⓘ), জার্মান: [ˈɛːɐbʊs], স্পেনীয়: [ˈerβus]) এয়ারবাস গ্রুপের অধীন একটি ইউরোপীয় বিমান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির মূল অফিস ফ্রান্সের ব্লাগন্যাকে অবস্থিত এবং এর উৎপাদন ব্যবস্থা ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন এবং যুক্তরাজ্যে অবস্থিত। ২০১৩ সালে এয়ারবাস ৬২৬টি বিমান তৈরি করেছে। এয়ারবাসের শুরু হয় মহাকাশযান নির্মাণ প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস ইন্ডাসট্রি-এর একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে। ১৯৯৯ ও ২০০০ সালে ইউরোপীয় প্রতিরক্ষা এবং মহাকাশযান নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর একত্রীকরণের ফলে একটি যৌথ কারবারী প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়। এর মালিকানার ৮০% ইএডিএস এবং ২০% বিএই সিস্টেমসের ছিল। পরবর্তিতে বিএই ২০০৬ এর অক্টোবরে তার শেয়ার ইএডিএস-এর কাছে বিক্রয় করে।
চারটি দেশের ১৬টি শহরজুড়ে প্রায় ৬৩,০০০ কর্মচারী এয়ারবাসে চাকরি করে। এদেশগুলো হল ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন এবং যুক্তরাজ্য। তবে বিমানের বিভিন্ন অংশ চূড়ান্ত পর্যায়ে একত্রীকরণের ব্যবস্থা ফ্রান্সের তোলুস, জার্মানির হামবুর্গ এবং স্পেনের সেভিলেতে অবস্থিত। ২০০৯ সালে চীনের তিয়ানজিনেও এয়ারবাস এরকম একটি কারখানা স্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান এবং ভারতে এয়ারবাসের সহযোগী সংস্থা রয়েছে।
এয়ারবাস বিশ্বের প্রথম ফ্লাই-বাই-ওয়্যার বিমান এয়ারবাস এ৩২০ তৈরি করেছে। এছাড়া এয়ারবাস বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান এ৩৮০ তৈরি ও বাজারজাত করছে।
ইতিহাস
এয়ারবাসের সূচনা হয় কয়েকটি ইউরোপীয় বিমান নির্মাণ সংস্থার একত্রীকরণের ফলে। এর উদ্দেশ্য ছিল মার্কিন বিমান নির্মাণকারী বোয়িং, ম্যাকডোনেল ডগলাস এবং লকহিড-এর সাথে প্রতিযোগিতা করা।[৩] যদিও অনেক ইউরোপীয় বিমান কৌশলের দিক থেকে সৃজনশীল ও উন্নত ছিল, কিন্তু তাদের উৎপাদন ছিল কম।[৪] ১৯৯১ সালে জিয়ান পিয়ারসন, এয়ারবাসের তৎকালীন প্রধান নির্বাহী এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মার্কিন বিমান নির্মাণ কোম্পানিগুলোর অতিরিক্ত প্রভাবের কারণ ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র্বের বিশাল ভূ-খন্ডের কারণে সেদেশে বিমান পরিবহন অনেক বেশি এবং ফলে বিমান উৎপাদনও বেশি। এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তি সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে একটি লাভজনক, শক্তিশালী এবং কাঠামোগত বিমান নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠে।[৪]
১৯৬০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপীয় বিমান কোম্পানিগুলোর পরস্পরের সমন্বেয়ের ক্ষেত্রে তারা একটি মীমাংশে উপনিত হয়। কোম্পানিগুলো এধরনের একটি অবস্থার ধারণা আগেই পেয়েছিল। ১৯৫৯ সালে হওকার সিডলি আর্মস্ট্রং হুইটওয়ার্থ বিমানটির একটি এয়ারবাস সংস্করণ প্রদর্শণ করে। এই সংস্করণটি একত্রে ১২৬ জন যাত্রী পরিবহনে সক্ষম। ইউরোপীয় বিমান নির্মাতারা এধরনের একটি চ্যালাঞ্জের ব্যাপারে আগে থেকে সচেতন ছিল এবং তারা অনুধাবন করেছিল যে মার্কিন শক্তিশালী বিমান নির্মাতাগুলির সাথে প্রতিযোগিতায় নামার জন্য পারস্পারিক সহযোগিতার বিকল্প নেই।
ব্যাবসার সম্প্রসারণ
উপমহাদশে তথা ভারতে এই সংস্থার ব্যাপক সম্প্রসারণ রয়েছে। সংস্থার এ৩২০ মডেলটি ভারতের অভ্যন্তরীণ আকাশ যোগাযোগ ব্যাবস্থায় বহুল প্রচলিত।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Annual Results 2011" (পিডিএফ)। EADS। ২০১১। ১৬ জুন ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১২।
- ↑ "Airbus – Company – People & Culture"। Airbus। ২৭ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ T. A. Heppenheimer। "Airbus Industrie"। US Centennial of Flight Commission। ২৫ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ ক খ Mark Nicholls, সম্পাদক (২০০১)। Airbus Jetliners: The European Solution। Classic Aircraft Series No.6। Stamford: Key Publishing। আইএসবিএন 0-946219-53-2।