স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Maruf Hossain (আলোচনা | অবদান) →জাতীয় সংসদ নির্বাচন: নতুন নিবন্ধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Maruf Hossain (আলোচনা | অবদান) অ Maruf Hossain স্বতন্ত্র কে স্বতন্ত্র প্রার্থী শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন |
||
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
০৫:২৫, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রার্থী যখন কোন রাজনৈতিক দলের সামর্থন না পেয়ে নিজেই নিজের মত করে কোন নির্বাচনে অংশ নেয় তখন তাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী বলে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে সমর্থনের প্রমাণ হিসেবে নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জমা দিতে হয় মনোনয়নপত্রের সঙ্গে।[১] তবে অতীতে সংসদ সদস্য ছিলেন এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য নয়।[২] এবং ২০,০০০ টাকা জামানত হিসাবে জমা দিতে হয়। এ ছাড়া আরপিওর ২০(এ) ধারায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ইভিএম ব্যবহারের সুযোগ পাবে।
স্থানীয় নির্বাচন
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে সমর্থনের কোনো প্রমাণ দেখাতে হয় না। তবে পৌরসভায় ১০০, উপজেলায় ২৫০, সিটি করপোরেশনে ৩০০ ভোটারের সমর্থন তালিকা দিতে হয়।[৩]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ সংসদ নির্বাচন: নির্বাচনী আইন কি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে? বিবিসি বাংলা, ঢাকা
- ↑ প্রার্থীদের যা জানা জরুরি দৈনিক প্রথম আলো
- ↑ সহজ হচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ বাংলাদেশ প্রতিদিন