বিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Farhamahsan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Farhamahsan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/২০১৮}}
{{কাজ চলছে/২০১৮}}
বিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাবিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা , বিশ্ব ঐতিহ্য সম্মেলনের প্রবন্ধ ১১.৪ অনুযায়ী বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির মাধ্যমে [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] শিক্ষা, বিজ্ঞান,সাংস্কৃতিক সংগঠন ([[ইউনেস্কো]]) করা হয়<ref group="Nd" name="Nd0১" />।
বিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাবিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা , বিশ্ব ঐতিহ্য সম্মেলনের প্রবন্ধ ১১.৪ অনুযায়ী বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির মাধ্যমে [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] শিক্ষা, বিজ্ঞান,সাংস্কৃতিক সংগঠন ([[ইউনেস্কো]]) করা হয়<ref group="Nd" name="Nd0১" />।এটি ১৯৭২ সালে [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান|বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলি]] নামকরণ এবং পরিচালনা করার জন্য।তালিকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত স্থান গুলি সংরক্ষন করার জন্য সাহায্য চাওয়া হয়<ref name="Foot03" />.

নতুন আঙ্গিকে নতুনভাবে কত কিছুরই না আবির্ভাব দেখা যায়। দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিসে সব থেকে বেশি পরিবর্তন দেখা যায় তবে সবকিছুর মধ্যে ব্যতিক্রম রয়ে গেছে ধারালো ব্লেড। ব্লেড ছাড়া অনেক কিছুই হয়তো আমরা করতে পারতাম না। কিন্তু একটু ভেবে দেখেছেন কি, এই ব্লেডের আকার বা আকৃতি কখনই কিন্তু পরিবর্তন হয়নি। তবে এর কারণ কি জানেন? জানতে হলে আগে ব্লেড তৈরির জন্মকাল থেকে জানতে হবে। বিংশ শতাব্দীর সবে শুরু হয়েছে। ১৯০১ সালে জিলেট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কিং ক্যাম্প ব্লেডের নকশা তৈরি করেন। পরে ১৯০৪ সালে তৈরি হয় ব্লেড। ততদিনে সেই নকশার পেটেন্টও পেয়ে গিয়েছেন তিনি। আশ্চর্যজনকভাবে, সেই আদি নকশা আর আজকের দিনে ব্যবহৃত নকশার মধ্যে কোনও ফারাক নেই।

সেই সময়ে রেজারের সঙ্গে ব্লেডকে সংযুক্ত করার সময়ে নাটবল্টু ব্যবহার করা হতো। সেই কারণেই ব্লেডের মধ্যে ওই নকশা তৈরি করা হতো। সেই নকশা অনুযায়ীই নাটবল্টুর সাহায্যে রেজারে আটকানো হতো ব্লেড। তখন থেকে সেই নকশাই চলে আসছে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে, অন্য কোম্পানিগুলি যখন ব্লেড বানানো শুরু করল, তারাই বা কেন জিলেটের নকশাটাই অনুকরণ করতে শুরু করল? আসলে সেই সময়ে রেজার নির্মাণ করত একমাত্র জিলেটই। ফলে সেই রেজারের সঙ্গে মিলিয়ে ব্লেডের নকশা বানাতে গেলে ওই নকশাই তৈরি করতে হতো।

এই ভাবে সমস্ত কোম্পানিগুলি সেই একই নকশা বানাতে লাগল ব্লেডের। সেই নকশাই আজও চলেছে। শতাব্দী পেরিয়ে গেছে। আমূল বদলেছে পৃথিবী। কিন্তু সেই পুরনো পৃথিবীর চিহ্ন আজও বয়ে চলেছে ব্লেডের নকশা। এটা সত্যিই বিস্ময়কর!


== Notes ==
== Notes ==
{{reflist|group=Nd|refs=<ref name=Nd0১>বিশ্ব সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত কনভেনশন।</ref>
{{reflist|group=Nd|refs=<ref name=Nd0১>বিশ্ব সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত কনভেনশন।</ref>
<ref name=Note03>Historically the Moon was not always considered to be large.</ref>}}
<ref name=Note03>Historically the Moon was not always considered to be large.</ref>}}

== References ==
{{reflist|refs=<ref name=Foot01> ''বিশ্ব সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত কনভেনশন</ref>
<ref name=Foot02>Brown, ''The Moon'', 2006, Penguin, p. 46.</ref>
<ref name=Foot03>Smith, ''The Universe'', Random House, 2005, p. 334.</ref>}}

১৩:২৫, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাবিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা , বিশ্ব ঐতিহ্য সম্মেলনের প্রবন্ধ ১১.৪ অনুযায়ী বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির মাধ্যমে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান,সাংস্কৃতিক সংগঠন (ইউনেস্কো) করা হয়[Nd ১]।এটি ১৯৭২ সালে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলি নামকরণ এবং পরিচালনা করার জন্য।তালিকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত স্থান গুলি সংরক্ষন করার জন্য সাহায্য চাওয়া হয়[১].।

নতুন আঙ্গিকে নতুনভাবে কত কিছুরই না আবির্ভাব দেখা যায়। দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিসে সব থেকে বেশি পরিবর্তন দেখা যায় তবে সবকিছুর মধ্যে ব্যতিক্রম রয়ে গেছে ধারালো ব্লেড। ব্লেড ছাড়া অনেক কিছুই হয়তো আমরা করতে পারতাম না। কিন্তু একটু ভেবে দেখেছেন কি, এই ব্লেডের আকার বা আকৃতি কখনই কিন্তু পরিবর্তন হয়নি। তবে এর কারণ কি জানেন? জানতে হলে আগে ব্লেড তৈরির জন্মকাল থেকে জানতে হবে। বিংশ শতাব্দীর সবে শুরু হয়েছে। ১৯০১ সালে জিলেট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কিং ক্যাম্প ব্লেডের নকশা তৈরি করেন। পরে ১৯০৪ সালে তৈরি হয় ব্লেড। ততদিনে সেই নকশার পেটেন্টও পেয়ে গিয়েছেন তিনি। আশ্চর্যজনকভাবে, সেই আদি নকশা আর আজকের দিনে ব্যবহৃত নকশার মধ্যে কোনও ফারাক নেই।

সেই সময়ে রেজারের সঙ্গে ব্লেডকে সংযুক্ত করার সময়ে নাটবল্টু ব্যবহার করা হতো। সেই কারণেই ব্লেডের মধ্যে ওই নকশা তৈরি করা হতো। সেই নকশা অনুযায়ীই নাটবল্টুর সাহায্যে রেজারে আটকানো হতো ব্লেড। তখন থেকে সেই নকশাই চলে আসছে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে, অন্য কোম্পানিগুলি যখন ব্লেড বানানো শুরু করল, তারাই বা কেন জিলেটের নকশাটাই অনুকরণ করতে শুরু করল? আসলে সেই সময়ে রেজার নির্মাণ করত একমাত্র জিলেটই। ফলে সেই রেজারের সঙ্গে মিলিয়ে ব্লেডের নকশা বানাতে গেলে ওই নকশাই তৈরি করতে হতো।

এই ভাবে সমস্ত কোম্পানিগুলি সেই একই নকশা বানাতে লাগল ব্লেডের। সেই নকশাই আজও চলেছে। শতাব্দী পেরিয়ে গেছে। আমূল বদলেছে পৃথিবী। কিন্তু সেই পুরনো পৃথিবীর চিহ্ন আজও বয়ে চলেছে ব্লেডের নকশা। এটা সত্যিই বিস্ময়কর!

Notes

  1. বিশ্ব সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত কনভেনশন।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Note03" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।

References

  1. Smith, The Universe, Random House, 2005, p. 334.

উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Foot01" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।

উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Foot02" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।