বার্ধক্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidHossain (আলোচনা | অবদান) নতুন নিবন্ধ শুরু |
NahidHossain (আলোচনা | অবদান) |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১০:০৩, ২ জুন ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বার্ধক্য, বৃদ্ধাবস্হা, বৃদ্ধ বয়স বা জরা মানব জীবনের শেষ ধাপ। বার্ধক্যে পৌছুবার বয়স জনে জনে ভিন্ন হতে পারে। মানুষের জীবনের শিশুকাল, কৈশোর ও যৌবনকাল পার করে বার্ধক্য আসে।[১]
বার্ধক্যের কারণ
প্রতিটি মানব কোষে অজস্র (নির্দিষ্ট সংখ্যক) ডি,এন,এ (DNA) রয়েছে, আর তারই একটা ছোট্ট অংশকে বলা হয় জিন (Gene)। এই জিন গুলোই আমাদের বংশগতির ধারক ও বাহক। আর এই জিন জনিত কারণকেই এখনো বৃদ্ধ হবার প্রধান কারণ হিসেবে তাত্বিক ভাবে ধরে নেয়া হয়।[২]
=বার্ধক্যের পরিসংখ্যান
বৃদ্ধ জনগোষ্ঠির সংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছে সুইজারল্যান্ড। ছিয়ানব্বইটি দেশের তালিকার সবচাইতে নিচে রয়েছে আফগানিস্তান।[৩] ভারতের অবস্থান ৭১ আর বাংলাদেশের অবস্থান ৬৭। [৪]
বার্ধক্য জনিত সমস্যা
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "বার্ধক্য যেন অভিশাপ"। BD24Live.com। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬।
- ↑ "বার্ধক্য"। সুস্বাস্থ্য.কম। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬।
- ↑ "'বাংলাদেশের মানুষ বার্ধক্য মোকাবেলায় প্রস্তুত নয়'"। প্রিয়। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬।
- ↑ বিশ্বে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর বসবাস, হেলপএজ ইন্টারন্যাশনাল