বিমান চালনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Marzia Hassan Prova (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
বিষয়শ্রেণী:এভিয়েশন যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
===সূচনা===
===সূচনা===
সভ্যতার সূচনা থেকে মানুষ আকাশে উড়তে পারে এমন অনেক কিছু আবিষ্কারের নেশায় মত্ত থেকেছে।প্রথম দিকে এইসব আবিষ্কার ছিল পাথর কিংবা পালক নির্মিত, যেমনঃ অস্ট্রেলিয়ার বুমেরাং,আকাশ লন্ঠন (the hot air Kongming lantern), ঘুড়ি প্রভৃতি। ইকারাস এবং জামশিদ হচ্ছে সেইসব মনুষ্য কিংবদন্তী যারা আকাশে উড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ভূলুণ্ঠিত হয়ে প্রাণ হারান। তৎকালীন সময়ে কম দূরত্ব অতিক্রম্য বেশ কিছু উড়ন্ত মাধ্যম সাফল্য লাভ করেছিল, তন্মদ্ধে ৪২৮-৩৪৭ খ্রিস্টপূর্বে টারেন্টাম (বর্তমান টরেন্টো) এর শ্রেষ্ঠ দার্শনিক আরকিটাসের স্বয়ংক্রিয় উড়োযান , ৮১০- ৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে আব্বাস ইবনে ফিরনাসের পাখা সমৃদ্ধ উড়োযান,১১তম শতাব্দীতে আল্মার এর গ্লিডিং ফ্লাইট,কিংবা ১৬৮৫-১৭২৪ এর মধ্যে পর্তুগিজ ধর্মপ্রচারক বারতলমিউ দে গুসমাও এর বাতাসের চাইতে হাল্কা এয়ারশিপ ডিজাইন উল্লেখযোগ্য।
সভ্যতার সূচনা থেকে মানুষ আকাশে উড়তে পারে এমন অনেক কিছু আবিষ্কারের নেশায় মত্ত থেকেছে।প্রথম দিকে এইসব আবিষ্কার ছিল পাথর কিংবা পালক নির্মিত, যেমনঃ অস্ট্রেলিয়ার বুমেরাং,আকাশ লন্ঠন (the hot air Kongming lantern), ঘুড়ি প্রভৃতি। ইকারাস এবং জামশিদ হচ্ছে সেইসব মনুষ্য কিংবদন্তী যারা আকাশে উড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ভূলুণ্ঠিত হয়ে প্রাণ হারান। তৎকালীন সময়ে কম দূরত্ব অতিক্রম্য বেশ কিছু উড়ন্ত মাধ্যম সাফল্য লাভ করেছিল, তন্মদ্ধে ৪২৮-৩৪৭ খ্রিস্টপূর্বে টারেন্টাম (বর্তমান টরেন্টো) এর শ্রেষ্ঠ দার্শনিক আরকিটাসের স্বয়ংক্রিয় উড়োযান , ৮১০- ৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে আব্বাস ইবনে ফিরনাসের পাখা সমৃদ্ধ উড়োযান,১১তম শতাব্দীতে আল্মার এর গ্লিডিং ফ্লাইট,কিংবা ১৬৮৫-১৭২৪ এর মধ্যে পর্তুগিজ ধর্মপ্রচারক বারতলমিউ দে গুসমাও এর বাতাসের চাইতে হাল্কা এয়ারশিপ ডিজাইন উল্লেখযোগ্য।

[[বিষয়শ্রেণী:এভিয়েশন]]

০৯:২৩, ২২ মার্চ ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মূলত এভিয়েশন (Aviation) অ্যারোনটিক্স শিল্পের এক বাস্তবসম্মত প্রয়োগ । এর মধ্যে এয়ারক্র্যাফট (প্রধানত বাতাসের চাইতে ভারী সমূহ ) ডিজাইন ,গঠন, উৎপাদন, পরিচালন এবং ব্যবহারবিধি অন্তর্গত। এভিয়েশন শব্দটি ক্রিয়াপদ এভিয়ার এর সঙ্গে (যার আগমন লাতিন শব্দ এভিস থেকে,বঙ্গানুবাদ পাখি)ফ্রেঞ্চ লেখক এবং প্রাক্তন নেভাল অফিসার গ্যাব্রিয়েল লা লান্ডেল শন(ইংলিশের ক্ষেত্রে) বিভক্তি প্রয়োগে ১৮৭৩ সালে উদ্ভাবন করেন।

ইতিহাস

সূচনা

সভ্যতার সূচনা থেকে মানুষ আকাশে উড়তে পারে এমন অনেক কিছু আবিষ্কারের নেশায় মত্ত থেকেছে।প্রথম দিকে এইসব আবিষ্কার ছিল পাথর কিংবা পালক নির্মিত, যেমনঃ অস্ট্রেলিয়ার বুমেরাং,আকাশ লন্ঠন (the hot air Kongming lantern), ঘুড়ি প্রভৃতি। ইকারাস এবং জামশিদ হচ্ছে সেইসব মনুষ্য কিংবদন্তী যারা আকাশে উড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ভূলুণ্ঠিত হয়ে প্রাণ হারান। তৎকালীন সময়ে কম দূরত্ব অতিক্রম্য বেশ কিছু উড়ন্ত মাধ্যম সাফল্য লাভ করেছিল, তন্মদ্ধে ৪২৮-৩৪৭ খ্রিস্টপূর্বে টারেন্টাম (বর্তমান টরেন্টো) এর শ্রেষ্ঠ দার্শনিক আরকিটাসের স্বয়ংক্রিয় উড়োযান , ৮১০- ৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে আব্বাস ইবনে ফিরনাসের পাখা সমৃদ্ধ উড়োযান,১১তম শতাব্দীতে আল্মার এর গ্লিডিং ফ্লাইট,কিংবা ১৬৮৫-১৭২৪ এর মধ্যে পর্তুগিজ ধর্মপ্রচারক বারতলমিউ দে গুসমাও এর বাতাসের চাইতে হাল্কা এয়ারশিপ ডিজাইন উল্লেখযোগ্য।