সেলসিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MerlIwBot (আলোচনা | অবদান)
বট যোগ করছে: mwl:Grau Celsius
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ!
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''সেলসিয়াস''' তাপমাত্রা পরিমাপে বহুল ব্যবহৃত একটি একক। প্রমাণ চাপে বিশুদ্ধ পানির হিমাংককে ০ ডিগ্রি ও স্ফুটনাংককে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরা হয়।
'''সেলসিয়াস''' ({{lang-en|Celsius}}) [[তাপমাত্রা]] পরিমাপে বহুল ব্যবহৃত [[আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি|এসআই একক পদ্ধতির]] একটি একক। প্রমাণ চাপে বিশুদ্ধ পানির হিমাঙ্ককে ০ ডিগ্রি ও স্ফুটনাঙ্ককে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরা হয়। সেলসিয়াসকে '''সেন্টিগ্রেড''' নামেও অভিহিত করা হয়।<ref>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/101689/Celsius-temperature-scale Celsius temperature scale". Encyclopædia Britannica. Retrieved 19 February 2012. "Celsius temperature scale, also called centigrade temperature scale, scale based on 0° for the freezing point of water and 100° for the boiling point of water."]</ref> ১৯৪৮ সালের পূর্ব পর্যন্ত এটি সেন্টিগ্রেড নামে পরিচিত ছিল।

১৭৪২ সালে তিনিই প্রথম [[অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস]] এ তাপমান যন্ত্রের ধারণা সম্বন্ধে আলোকপাত করেছেন; যা পরবর্তীকালে তাঁর নামে নামাঙ্কিত করা হয় সেলসিয়াস থার্মোমিটাররূপে। এ [[থার্মোমিটার|থার্মোমিটারে]] ১০০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় পানির [[স্ফুটনাঙ্ক]] এবং [[হিমাঙ্ক|হিমাঙ্কের]] পৃথক নির্দেশনামা তুলে ধরা হয়েছে। [[যক্ষা]] রোগে আক্রান্ত হয়ে অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস মারা যাবার পর [[কার্ল লিনিয়াস]] এ তাপমান যন্ত্রটি [[উদ্ভাবন]] করেন।


{| class="wikitable" style="text-align:left"
{| class="wikitable" style="text-align:left"
১৮ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
|[[রোমার স্কেল|রোমার]]|| [°Rø] = [°C] × ২১/৪০+ ৭.৫ ||[°C] = ([°Rø] − ৭.৫) × ৪০/২১
|[[রোমার স্কেল|রোমার]]|| [°Rø] = [°C] × ২১/৪০+ ৭.৫ ||[°C] = ([°Rø] − ৭.৫) × ৪০/২১
|}
|}

== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}


{{তাপমাত্রা স্কেল}}
{{তাপমাত্রা স্কেল}}

১৬:৩২, ৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সেলসিয়াস (ইংরেজি: Celsius) তাপমাত্রা পরিমাপে বহুল ব্যবহৃত এসআই একক পদ্ধতির একটি একক। প্রমাণ চাপে বিশুদ্ধ পানির হিমাঙ্ককে ০ ডিগ্রি ও স্ফুটনাঙ্ককে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরা হয়। সেলসিয়াসকে সেন্টিগ্রেড নামেও অভিহিত করা হয়।[১] ১৯৪৮ সালের পূর্ব পর্যন্ত এটি সেন্টিগ্রেড নামে পরিচিত ছিল।

১৭৪২ সালে তিনিই প্রথম অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস এ তাপমান যন্ত্রের ধারণা সম্বন্ধে আলোকপাত করেছেন; যা পরবর্তীকালে তাঁর নামে নামাঙ্কিত করা হয় সেলসিয়াস থার্মোমিটাররূপে। এ থার্মোমিটারে ১০০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় পানির স্ফুটনাঙ্ক এবং হিমাঙ্কের পৃথক নির্দেশনামা তুলে ধরা হয়েছে। যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস মারা যাবার পর কার্ল লিনিয়াস এ তাপমান যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেন।

সেলসিয়াস থেকে সেলসিয়াসে
ফারেনহাইট [°F] = [°C] × ৫/৯ + ৩২ [°C] = ([°F] − ৩২) × ৯/৫
কেলভিন [K] = [°C] + ২৭৩.১৫ [°C] = [K] − ২৭৩.১৫
রানকিন [°R] = ([°C] + ২৭৩.১৫) ×৫/৯ [°C] = ([°R] − ৪৯১.৬৭) ×৫/৯
ডেলিসেল [°De] = (১০০ − [°C]) × ৩/২ [°C] = ১০০ − [°De] × ২/৩
নিউটন [°N] = [°C] × ৩৩/১০০ [°C] = [°N] × ১০০/৩৩
রিউমার [°Ré] = [°C] × ৪/৫ [°C] = [°Ré] × ৫/৪
রোমার [°Rø] = [°C] × ২১/৪০+ ৭.৫ [°C] = ([°Rø] − ৭.৫) × ৪০/২১

তথ্যসূত্র