বিষয়বস্তুতে চলুন

বাঁধন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা কুউ পুলক (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৫:২১, ৭ মার্চ ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
বাঁধন
গঠিত২৪ অক্টোবর, ১৯৯৭[১] নেতৃস্থানীয় মানবিক সংস্থাগুলির মধ্যে অন্যতম। ‘একের রক্ত অন্যের জীবন, রক্তই হোক আত্মার বাঁধন’ মূলমন্ত্রে স্বেচ্ছায় রক্তদানকে একটি সামাজিক আন্দোলনে রূপান্তরের লক্ষ্যে ১৯৯৮ সালে[২]
ধরনমানবিক সাহায্য সংস্থা
উদ্দেশ্যবিনামূল্যে রক্তদান
স্বেচ্ছাকর্মী
৬০ হাজার
ওয়েবসাইটhttps://badhan.org/

বাঁধন বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ হল থেকে যাত্রা শুরু করে বাঁধন। বর্তমানে দেশের ৫৪টি জেলায় ৭৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ১২টি জোন, ১৪১টি ইউনিট ও ৩টি পরিবারের মাধ্যমে বাঁধন স্বেচ্ছাসেবী এ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে অন্যদের থেকে ভিন্ন, বাঁধন তার নিজস্ব গতিতে এব আবেগের সাথে কাজ করে। এই সংস্থার স্বপ্ন হল এমন একটি সমাজ তৈরি করা যেখানে হাজার হাজার স্নাতক/স্নাতকোত্তর স্তরের শিক্ষার্থীরা রোগীদের জন্য অবিলম্বে রক্ত দান করতে এবং এভাবে হাজার হাজার বিপন্ন জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করতে 'সর্বদা নির্দ্বিধায় তৈরি' থাকবে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও নিজস্ব চেতনা ও আদর্শ নিয়ে কাজ করছে।

এ সংস্থার নিজস্ব এ্যাপ রয়েছে । বাঁধন অ্যাপে দেশের ৫৮টি জেলা থেকে ইতিমধ্যে প্রায় ৬০ হাজার রক্তদাতার তথ্য যুক্ত হয়েছে। প্রতিদিন এ সংখ্যা বাড়ছে। রক্তদানে আগ্রহী এই ৬০ হাজার রক্তদাতার সবাই বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থী। [৩]

এটি সম্পূর্ণরূপে অরাজনৈতিক, অসাম্প্রদায়িক, অ-আঞ্চলিক, অ-জাতিগত, ধর্মনিরপেক্ষ এবং স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন।

উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য[সম্পাদনা]

স্বেচ্ছায় রক্তদান, স্বেচ্ছায় রক্তদান এবং অন্যান্য সেবা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে একটি সুস্থ সমাজ গঠনে সামাজিক আন্দোলন শুরু করা।

কর্মসূচী[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের ছাত্র এবং তরুণ প্রজন্মকে স্বেচ্ছায় রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করা। বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা। রোগীদের জন্য স্বেচ্ছায় রক্তদান। স্বেচ্ছায় রক্তদানের জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা এবং সেবা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া। প্রাকৃতিক ও মানব সৃষ্ট দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ করা।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. রুবেল, সিরাজুল ইসলাম (২০২২-১০-২৪)। "স্বেচ্ছায় রক্তদান: ২৫ বছর ধরে মানুষের পাশে 'বাঁধন'"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-০৭ 
  2. "Home :: Dhaka University"www.du.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-০৭ 
  3. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৩-১১-০৯)। "সহজেই রক্ত মিলবে 'বাঁধন' অ্যাপে"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-০৭