পরিমাপের একক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়বস্থু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
চিত্র যোগ #WPWPBN #WPWP
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[চিত্র:Weights and Measures office.jpg|thumb|[[সেভেন সিস্টার্স, লন্ডন|লন্ডনের সেভেন সিস্টার্সে]] অবস্থিত সাবেক ওজন ও পরিমাপ অফিস।]]
যে আদর্শ পরিমাণের সাথে তুলনা করে কোনো ভৌত রাশিকে [[পরিমাপ]] করা হয় তাকে, '''পরিমাপের একক''' বলা হয়। অর্থাৎ, কোনো ভৌতরাশির যে নির্দিষ্ট ও সুবিধাজনক পরিমাণকে প্রমান ধরে প্রদও রাশিটি বা সমজাতীয় রাশিসমূহকে পরিমাপ করা হয়, তাকে ওই রাশির একক বলে।।
যে আদর্শ পরিমাণের সাথে তুলনা করে কোনো ভৌত রাশিকে [[পরিমাপ]] করা হয় তাকে, '''পরিমাপের একক''' বলা হয়। অর্থাৎ, কোনো ভৌতরাশির যে নির্দিষ্ট ও সুবিধাজনক পরিমাণকে প্রমান ধরে প্রদও রাশিটি বা সমজাতীয় রাশিসমূহকে পরিমাপ করা হয়, তাকে ওই রাশির একক বলে।।
<ref>মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই(অধ্যায়-২; পৃষ্ঠা-১১)</ref>
<ref>মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই(অধ্যায়-২; পৃষ্ঠা-১১)</ref>

২১:৩৪, ৩ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লন্ডনের সেভেন সিস্টার্সে অবস্থিত সাবেক ওজন ও পরিমাপ অফিস।

যে আদর্শ পরিমাণের সাথে তুলনা করে কোনো ভৌত রাশিকে পরিমাপ করা হয় তাকে, পরিমাপের একক বলা হয়। অর্থাৎ, কোনো ভৌতরাশির যে নির্দিষ্ট ও সুবিধাজনক পরিমাণকে প্রমান ধরে প্রদও রাশিটি বা সমজাতীয় রাশিসমূহকে পরিমাপ করা হয়, তাকে ওই রাশির একক বলে।। [১] কোন ভৌত রাশি পরিমাপের জন্য দুইটি জিনিসের প্রয়োজন হয়। একটি হল রাশিটির মান এবং অন্যটি একক। পরিমাপের একক মানব সভ্যতার ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। কারণ মানুষ প্রথমত এই এককগুলোর মাধ্যমেই পরিমাপ ব্যবস্থার সৃষ্টি করেছিল এবং এর প্রয়োজনেই সৃষ্টি হয়েছিল গণিতের, আর গণিতের মাধ্যমেই বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে।

ইতিহাস

যান্ত্রিক একক

বৈদ্যুতিক একক

বিদ্যুৎ ইলেকট্রিসিটি,ইলেকট্রনের প্রবাহকেই বিদ্যুৎ বলে। ইংরেজি কারেন্ট (Current) বাংলায় যার অর্থ স্রোত, আমরা বিদ্যুৎ বুঝাতে এই শব্দটাই ব্যবহার করে থাকি। যাকে ইংরেজি অক্ষর "I" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বিদ্যুতের একক এম্পিয়ার (Ampere), যাকে ইংরেজি অক্ষর "A" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। ভোল্টেজঃ বৈদ্যুতিক চাপকেই ভোল্টেজ বলে। যাকে ইংরেজি বড় হাতের অক্ষর "V" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। ভোল্টেজের একক হলো, ভোল্ট, একে ইংরেজি অক্ষর "v" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। রেজিস্ট্যান্সঃ বিদ্যুৎ প্রবাহে বাঁধাই হলো রেজিস্ট্যান্স। যাকে ইংরেজি অক্ষর "R" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক হলো ওহম, যাকে গ্রিক অক্ষর ওমেগা "♎" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। জার্মানি বিখ্যাত বিজ্ঞানী জর্জ সাইমন ওহম, ১৮৮৬ সালে, কারেন্ট, ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে সম্পর্কের একটি সূত্র আবিষ্কার করেন,যাকে ওহমের সূত্র বলা হয়। সূত্রঃ I=V/R V=IxR R=V/I

আলোকবিজ্ঞানের একক

বিকিরণ সম্পাত একক

তথ্যসূত্র

  1. মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই(অধ্যায়-২; পৃষ্ঠা-১১)
  • বাংলা একাডেমী বিজ্ঞান বিশ্বকোষ

বহিঃসংযোগ