মখদুম শাহদৌলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সুফী সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সুফি স্থাপন |
অ বিষয়শ্রেণী:মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:মুসলিম ধর্মতত্ত্ববিদ স্থাপন |
||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সুফি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সুফি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মুসলিম |
[[বিষয়শ্রেণী:মুসলিম ধর্মতত্ত্ববিদ]] |
০৯:৪৭, ৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
মখদুম শাহদৌলা শহীদ ছিলেন চৌদ্দ শতকের একজন আউলিয়া-দরবেশ। বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরে পুরানো শাহী মসজিদের পাশের কবরস্থানে তিনি শায়িত আছেন।
মখদুম শাহ ইয়েমেনের রাজা মুয়াজ বিন জবলের দ্বিতীয় পুত্র ছিলেন।
তিনি ১১৯২-৯৬ সালের মধ্যে ইয়েমেন থেকে ধর্মপ্রচারার্থে যাত্রা শুরু করে বোখারা শহরে আগমন করেন। বোখারা শহরে হযরত জালাল উদ্দিন বোখারী এর দরবার শরীফে কিছু সময় অতিবাহিত করে তিনি বাংলার পথে যাত্রা শুরু করে বাংলার শাহজাদপুর অঞ্চলে আসেন।
তিনি বাংলায় প্রবেশ করে ইসলাম প্রচার শুরু করলে তৎকালীন সুবা বিহারের অমুসলিম অধিপতি "রাজা বিক্রম কেশরী" হযরত মখদুম শাহদৌলার আগমনে রাগান্বিত হয়ে তার সৈন্যবাহিনী প্রেরণ করেন। কিন্তু সৈন্যবাহিনী পরাজিত হয়ে ফিরে যায়। রাজা বিক্রম কেশরী বেশ কয়েকবার সৈন্য প্রেরণ করে পরাজিত হয়, ইতিমধ্যে হযরত মখদুম শাহদৌলা শাহজাদপুরের পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন।
তার আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা এই অঞ্চলকে মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলে পরিণত করেন। শেষ যুদ্ধে হযরত মখদুম শাহদৌলা এবং তার বহু সঙ্গী ও অনুসারী যোদ্ধা শহীদ হন, এই ধর্ম যুদ্ধে তার শহীদ হবার কারণে তিনি হযরত মখদুম শাহদৌলা শহীদ ইয়ামেনী নামে পরিচিত লাভ করেন।
তার মৃত্যুর পর তার অনুচররা ইসলাম প্রচার অব্যাহত রাখেন। উত্তরসূরী ইউসুফ শাহ ,শাহ হাবিবুল্লাহ ,শাহ বদর , ওস্তাদ শামসুদ্দিন তাবরেজী এর প্রচেষ্টায় দিন দিন ইসলাম ব্যাপকভাবে বিস্তার করে।