বিষয়বস্তুতে চলুন

জৈনুদ্দিন আহমদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৬৪ নং লাইন: ৬৪ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্যযুগীয় ভারতের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্যযুগীয় ভারত]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুঘল সাম্রাজ্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুঘল সাম্রাজ্য]]

০৯:৪৩, ৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জৈনুদ্দিন আহমদ
খান
বিহারের নায়েব-এ-নাযিম
কাজের মেয়াদ
১৭৪০[] – ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৭৪৮[]
সার্বভৌম শাসকআলীবর্দী খান
উত্তরসূরীসিরাজউদ্দৌলা
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মমির্জা মুহম্মদ হাশিম
মৃত্যু২৯ ফেব্রুয়ারি ১৭৪৮[]
পাটনা, বিহার, বাংলা (বর্তমান পাটনা, বিহার, ভারত)
দাম্পত্য সঙ্গীআমেনা বেগম
সন্তানমির্জা মোহাম্মদ (সিরাজদ্দৌলা)
মির্জা মেহেদি
পিতাহাজি আহমদ
ধর্মইসলাম

জৈনুদ্দিন আহমদ ছিলেন বিহারের "নায়েব-এ-নাজিম" (প্রশাসক) এবং বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পিতা। তিনি ছিলেন বাংলার নবাব আলীবর্দী খানের ভ্রাতুষ্পুত্র এবং জামাতা[]

জন্ম, জীবন ও কর্ম

তার প্রকৃত নাম 'মির্জা মুহাম্মদ হাশিম', নবাব সুজাউদ্দিন খান কর্তৃক তিনি 'খান' উপাধি লাভ করেন। নবাব আলীবর্দী খান ১৭৪০ সালে তাকে বিহারের প্রাদেশিক শাসনকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেন[]

আহমদ শাহ দুররানীর ভারত আক্রমণকালে ১৭৪৮ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি নবাব আলীবর্দীর সৈন্যবাহিনীর আফগান সৈন্যরা বিদ্রোহ করে[]। বিদ্রোহীরা তাকে হত্যা করে এবং তার স্ত্রী আমেনা বেগম ও দুই পুত্রকে অপহরণ করে[]। ১৭৪৮ সালের ১৬ এপ্রিল নবাব আলীবর্দী বিদ্রোহীদের পরাজিত করেন এবং তার কন্যা ও দৌহিত্রদের মুক্ত করেন[]

মৃত্যু

১৭৪৮ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি নবাব আলীবর্দীর সৈন্যবাহিনীর আফগান বিদ্রোহীদের হাতে তিনি নিহত হন।

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশের ইতিহাস (ড. মুহম্মদ আব্দুর রহিম), নবাব আলীবর্দী খান, পৃ. ২৯২–৩০৫

আরও দেখুন

বহি:সংযোগ