তরকারি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বর্মী রন্ধনশৈলী যোগ
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৩৭ নং লাইন: ৩৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালি রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালি রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:থাই রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:থাই রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মালয়েশিয় রন্ধনপ্রণালী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মালয়েশীয় রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:তামিল রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:তামিল রন্ধনশৈলী]]

১২:১৩, ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

তরকারি
অঞ্চল বা রাজ্যদক্ষিণ এশিয়া,বিশ্বব্যাপী বিস্তার
প্রধান উপকরণমশলা, শাক, সাধারণত তাজা বা শুকনো কাচা মরিচ

তরকারি বা তরকারী হল একটি ছাতা শব্দ যা দ্বারা দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে উদ্ভব একটি সংখ্যক রান্না করা খাবারকে উল্লেখ করে। এর সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল এতে মসলার জটিল ব্যবহার, এতে সচরাচরভাবে হলুদ, জিরা, আদা, রসুন, পিঁয়াজ এবং কাঁচা বা শুকনো মরিচ ব্যবহৃত হয়। শব্দটির ব্যবহার সাধারণত একটি পাত্রে প্রস্তুত খাবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ।

তরকারি নামে ডাকা খাবারের মধ্যে রয়েছে মাছ, মাংশ (গোস্ত), শাকসবজি, হাঁস, মুরগি প্রভৃতি; যা একাই বা শাকসবজির সাথে মিশে রান্না করা হয়।

তরকারি হতে পারে ভাজা বা জবজবে ভেজানো বা ঝোল। ভাজা তরকারি খুব অল্প পরিমাণ পানি বা তরল দিয়ে রান্না করা হয় এবং মসলা ও অন্যান্য মিশ্রণ শুরুতেই দেওয়া হয়।

বাংলায় তরকারি

ইলিশ মাছের ঝোল

বাঙালি রন্ধনশৈলী বলতে বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রন্ধনশৈলীকে বোঝায় যার উল্লেখযোগ্য অংশ হচ্ছে তরকারি। বাঙালিদের হাত ধরে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বাঙালি শৈলীর মাছ ও সব্জির তরকারি ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের সিলেট জেলা থেকে প্রবাসী ও অভিবাসী বাঙালিরা ব্রিটেনে বাঙালি রেস্তরাঁ গড়ে তুলেছে।[১]

তথ্যসূত্র

  1. Audrey Gillan (২০ জুন ২০০২)। "From Bangladesh to Brick Lane"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫Some are even opening British-style curry restaurants with names like Taste of Bengal and the Last Days of the Raj. 

বহিঃসংযোগ