বাশাআপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাশাআপ
লক্ষ্যআঘাত করা
উৎপত্তির দেশ বাংলাদেশ
মূলকারাতে, জুডো এবং কুংফু
অলিম্পিক খেলানা

বাশাআপ (বাংলাদেশ শারীরিক আত্মরক্ষামূলক পদ্ধতি) কারাতে, জুডো এবং কুংফু এ তিনটির সংমিশ্রণে তৈরি বাংলাদেশী মার্শাল আর্ট। এ কৌশলের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি নিজেকে বিপদমুক্ত রাখতে পারেন। [১] খেলাটির প্রচলন তেমন নেই। এটি কারাতের বাংলাদেশী সংস্করণ।[২]

ওজন শ্রেণী[সম্পাদনা]

ক্ষুদে প্রতিযোগিরা যে চারটি ওজন শ্রেণীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সেগুলো হলো- ২৬ কেজি, ২৯ কেজি, ৩৩ কেজি ও ৩৭ কেজি। সিনিয়র বিভাগে জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতায় ওজন শ্রেণীগুলা হলো- ৪২ কেজি, ৪৭ কেজি, ৫২ কেজি, ৫৭ কেজি, ৬২ কেজি, ৬৭ কেজি এবং উন্মুক্ত ওজন শ্রেণী। [৩][৪]

বিস্তার[সম্পাদনা]

প্রায় দশ বছর ধরে প্রচলন হওয়া এই পদ্ধতির নিয়ন্ত্রক বাংলাদেশ বাশাআপ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। বাশাআপ এখন ভারত, নেপাল ও ভুটানেও বিস্তার লাভ করেছে। এশিয়ার দ্বার পেরিয়ে ইউরোপে সম্প্রসারণ করা এই মার্শাল আর্ট এখন সময়ের ব্যাপার ।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. জাতীয় স্কুল বাশাআপ আজ শুরু ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে, ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩ অক্টোবর ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
  2. অন্ধকারে থাকা বাশাআপ আলোর মুখ দেখছে আজ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে,স্পোর্টস রিপোর্টার, দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩ অক্টোবর ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
  3. আজ থেকে জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা শুরু[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩১ মার্চ ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
  4. জাতীয় বাশাআপ শনিবার শুরু[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ],চঞ্চল ঘোষ, নিউজরুম এডিটর, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩0 মার্চ ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।