বানৌজা শের-ই-বাংলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বানৌজা শের-ই-বাংলা
রাবনাবাদ, পটুয়াখালী
ধরননৌ-ঘাঁটি
সাইটের তথ্য
মালিকবাংলাদেশ নৌবাহিনী
নিয়ন্ত্রন করেবাংলাদেশ নৌবাহিনী
অবস্থানির্মানাধীন

বানৌজা শের-ই-বাংলা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নের জন্য ফোর্সেস গোল ২০৩০-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য নির্মিয়মান একটি নৌঘাঁটি। ৫০০ একর জমির এটি ঘাঁটিটি হবে নৌবাহিনীর বৃহত্তম নৌঘাঁটি। এর মধ্যে ২০০ একর নৌবাহিনীর জন্য এবং ৩০০ একর নৌবিমানচালনা ও ডুবোজাহাজ অপারেশনের জন্য ব্যবহৃত হবে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০ নভেম্বর ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পটুয়াখালীর রাবনাবাদ চ্যানেলে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর জন্য বিমান সুবিধা সংবলিত 'বানৌজা শের-ই-বাংলা' ঘাঁটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।[১] ২ জানুয়ারী ২০১৮ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) 'বানৌজো শেরে-ই-বাংলা পটুয়াখালী স্থাপন' প্রকল্প অনুমোদন করে, এর জন্য ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।[২] প্রকল্পটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান প্রকৌশলী বিভাগ দ্বারা তত্ত্বাবধান করা হবে। এটি ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ছিনিমিনি খেলতে দেয়া হবে না:প্রধানমন্ত্রী"archive.ittefaq.com.bd। ১৯ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৯ 
  2. "একনেকে ৫২২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৬ প্রকল্পের অনুমোদন"www.bangladesh.gov.bd। ৩ জানুয়ারি ২০১৮।